-সৈকত মির্জা
দেয়ালে লিখন লিখে একের মনের ভাব বা ভাষাকে সমাজের অপরের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আপ্রান চেষ্টাই হলো দেয়াল লিখন। কোন আদর্শ, মতবাদ কিংবা নিছক অভিব্যাক্তি লিখনীর মাধ্যমে প্রকাশ করে তার অন্তর্নিহিত নির্যাস ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষেই দেয়াল লিখন। এটা কালের বিবর্তনে একটা শিল্পিত ও স্বীকৃত শিল্পরুপ লাভ করে। ভারতীয় উপমহাদেশে বেশ দাপুটেভাবে এর প্রয়োগ লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশে দেয়াল লিখন ‘চিকা মারা’ নামে বেশ পরিচিতি লাভ করে। সাধারনতঃ রাস্তায় বা দেয়ালে কোনো কিছু লেখা বা ছবি আঁকার বিষয়টি ‘চিকা মারা’ নামে পরিচিত৷ এ হলো গ্রাফিতি৷
সভ্য ভাষায় এর এই সংস্কৃতির নাম ‘স্ট্রিট আর্ট’৷ প্রতিবাদ জানাতে বা কোনো কিছু সম্পর্কে মতামত দিতে ব্যবহার হয় এই শিল্পের৷ যেমন জার্মানির স্ট্রিট আর্টিস্ট অ্যামেস সাধারণত সেনা-বিরোধী ছবি এঁকে থাকেন৷ এই ধরণের গ্রাফিতি শুরু হয়েছিল প্যারিসে৷ এরপর সেটা বিশ্বের নানান দেশের বড় বড় শহরে ছড়িয়ে পড়ে৷ এই শিল্প নিয়ে ব্রিটিশ স্ট্রিট শিল্পী ব্যাংকসি তৈরী করেছেন ‘এক্জিট থ্রু দ্য গিফট শপ’ নামের একটি সিনেমা। বেশ হিট হয়েছিল ছবিটি৷
ধীরে ধীরে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছিল এই শিল্প৷ এই ধরনের শিল্পীরা রাতের আঁধারে কাজগুলো করে থাকেন। বার্লিনের স্ট্রিট আর্ট নিয়ে বই লিখেছেন এমন একজন কাই ইয়াকব বলেন, সমাজের একটা বড় অংশের কাছে স্ট্রিট আর্ট এখন অনেকটা গ্রহণযোগ্য৷ এ শিল্পমাধ্যমটির বিস্তার ঘটে রাশিয়া, আমেরিকাসহ অধিকাংশ উন্নত দেশে।
আমাদের দেশের দেয়াল লিখন বা ‘চিকা মারা’ নব্বই এর দশক পর্যন্ত বেশ দাপুটের সাথেই তার প্রভাব বজায় রেখেছিল। কালের বিবর্তনে বা প্রযুক্তি নির্ভরতার ফলে আস্তে আস্তে এর ক্ষেত্র ক্ষয়িষু হতে থাকে। এর কারণ শুধু প্রযুক্তির আমদানি বা নির্ভরতা নয় তার সাথে যুক্ত করা যায় মানবিক আদর্শ বিচ্যুতি। কারণ যে আদর্শের ধারায় লেখনীর শব্দবিন্যাস লিখিত হতো তা পরে বিচ্যুত হয়।
বাংলাদেশের দেয়াল লিখন যা ‘চিকা মারা’ নামে খ্যাত, এই ‘চিকা মারা’ এর কয়েকটি ইতিহাস প্রচলিত।
‘চিকা মারা নাকি শুরু হয়েছিলো ‘৬৯ এর গণ অভ্যূত্থানের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সে সময় ছাত্ররা জিগা গাছের ডালের এক মাথা থেঁতো করে বানাতো ব্রাশ। আর আলকাতরা দিয়ে দেয়ালে লিখতো স্বাধীনতাকামী নানা শ্লোগান। তো সেই সময় গ্রেফতার এড়াতে এ সবই করা হতো রাতের বেলা টর্চ জ্বালিয়ে। হঠাৎ রাস্তার টহল পুলিশ দেখলে ছাত্ররা নাকি আলকাতরার টিন লুকিয়ে ফেলে জিগার সেই সব ডাল লাঠি বানিয়ে ঝোপে – ঝাঁড়ে এলোপাতাড়ি বাড়ি দেওয়ার ভান করতো। ‘এতো রাতে বাইরে কেনো’– পুলিশী এই জেরার সরল জবাব আগেই থেকেই তৈরি, ‘আমাদের হলে চিকার (ছুঁচো) খুব উৎপাত। এ জন্য আমরা চিকা মারতে বের হয়েছি।…’ এ ভাবেই নাকি দেয়াল লিখনের নাম হয়ে যায় — চিকা মারা।
আরোও একটি তথ্য প্রচলিত আছে ..ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের একদল ছাত্র ৮০ এর দশকের গোড়ার দিকে কোন এক সন্ধায় সামসুন্নাহার হলের পাশের দেয়ালে লিখছিল। তখন খুব ঝোগ ঝাড় ছিল। লিখার এক পর্যায়ে বেশ বড় কয়েকটি চিকা তাদের কামড় দিয়েছিল আর সবাই চিকা মারার কাজে লেগে গেল। সেই থেকেই দেয়াল লিখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘চিকা মারা’ নামে পরিচিত হয়ে উঠলো। যা পরিক্রমায় দেশে ‘চিকা মারা’ নামে পরিচিত হয়ে গেল।
‘৭০ সালে কমরেড মনি সিং যখন পাকিস্তান সামরিক জান্তার কারাগার বন্দি হন, তখন পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির লোকজন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঢাকার কালো রাজপথে সাদা চুন দিয়ে লিখেছিলেন: “কমরেড মনি সিং এর মুক্তি চাই”! সেই প্রথম রাজনৈতিক চিকা মারা। আমাদের দেয়ালে সশস্ত্র বিপ্লবের কথা বলা হয়েছে, জাতীয়তাবাদের সর্বোচ্চ আবেগমথিত স্লোগান, “তোমার আমার ঠিকানা, পদ্মা মেঘনা যমুনা’ দেয়ালে শোভা পেয়েছে।
বাংলাদেশের দেয়ালে লিখিত বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন লিখনি বা স্লোগানে সহজেই চেনা যেত তাদের পরিচয়। এসব চিকা মারা তাদের বৈশিস্টকে তুলে ধরতো।
“যত দিন রবে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা গৌরী বহমান, ততদিন রবে কির্তী তোমার শেখ মুজিবর রহমান”’ মুজিবাদী ছাত্রলীগের খুব জনপ্রিয় একটি দেয়াল লিখন। পাশাপাশি বেশ প্রচলিত ছিল…..“শিক্ষা শান্তি প্রগতী ছাত্রলীগের মুলনীতি”
ঠিক তেমনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রচলিত দেয়াল লিখন ছিল .. “সারা বাংলার ধানের শিষে জিয়া তুমি আছো মিশে”। “আমরা ছাত্র আমরা বল আমরা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল”।
একসময়ের দাপুটে ছাত্রসংগঠন জাসদ ছাত্রলীগের দেয়াল লিখন ছিল “আমাদের লক্ষ্য বৈজানিক সমাজতন্ত্র”। “ছিয়াত্তরের ক্ষুধিরাম তাহের তোমায় লাল সালাম”।
ছাত্র শিবির কটকটে নীল কালিতে লিখতো তাদের দেয়াল লিখন। দেয়াল লিখনে বেশ স্বকীয় আর অলংকরনখচিত লিখনী বাম ঘরানার ছাত্র সংগঠন বা দল সমূহের মধ্যে দেখা যায়। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দেয়াল লিখন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের “শিক্ষা সুযোগ নয়, অধিকার”। ছাত্র ইউনিয়ন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট, ছাত্র মৈত্রী, বিপ্লবী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্র ধারা সহ বেশ কয়েকটি বাম ধারার ছাত্রসংগঠন বা মুল দলের দেয়াল লিখন বেশ মনোমুগ্ধক এর এদের দৃস্টিনন্দন আল্পনাখচিত লেখনিতে শিক্ষার উপকরণ, বাজেট,শিক্ষা সংক্রান্ত গবেষনাসহ নানা ধরনের স্লোগান দ্বারা সজ্জিত। “শিক্ষাক্ষেত্রে বাজেট বাড়াও”। “গবেষনায় আরো বিনিয়োগ করো”। ইত্যাদি দাবী সমুহ প্রাধান্য পেত। বাম ঘরানার প্রায় সবাই একটা বৈশ্বিক স্লোগান ছিল কালজয়ী “বিপ্লব স্পন্দিত বুকে মনে হয় আমিই লেনিন”, “মার্কসবাদে লেনিনবাদ, তোমার আমার মতবাদ, “সর্বহারার মতবাদ”।
‘৭০ এর সাধারণ নির্বাচনের সময় পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পাটি চিকা মেরেছিলো:
“ভোটের আগে ভাত চাই! ভোটের বাক্সে লাথি মারো, সমাজতন্ত্র কায়েম করো”!
‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ওপর ফটো সাংবাদিক রশিদ তালুকদারের অ্যালবাম এর ছবিতে দেখা যায় ঢাকার দেয়ালে আকাবাঁকা হরফে পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির চিকা:
“জনগণ অস্র হাতে তুলে নিন! সাম্রাজ্যবাদ ও তার সমস্ত পদলেহী কুকুরদের পরাজিত করুন”!
’৭৫ পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে, যখন সব পত্রপত্রিকায়, রেডিও-টেলিভিশনে বঙ্গবন্ধুর নাম নিষিদ্ধ সে সময়ে দেয়ালেই লেখা হয়েছে:‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে।’‘মুজিব হত্যার পরিণাম, বাংলা হবে ভিয়েতনাম।’
১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ জেনারেল এরশাদ সামরিক শাসন জারী করে ক্ষমতা দখল করলে সে সময় দেয়ালে চিকা পড়েছিল- “বন্যেরা বনে সুন্দর, সৈন্যরা ব্যারাকে”।
১৯৮৩-৮৪ সালে এরশাদ বিরোধী মিছিলে পুলিশের ট্রাক চাপায় সেলিম – দেলোয়ার শহীদ হলে আবারও দেয়ালে চিকা পড়ে:“ ট্রাক চাপা দিয়েছো, আন্দোলন থামেনি। ট্যাঙ্ক চাপা দিলেও আন্দোলন থামবে না”।
তখন এ সব চিকা মারা হতো বেনামে।
আরো পরে ১৯৮৬ সালে শ্রমিক নেতা তাজুল ইসলাম শহীদ হলে জাসদ দেয়ালে চিকা মেরেছিলো:
“বিপ্লবের লাল ফুল, শহীদ কমরেড তাজুল”।
‘৮৮ সালের মহাপ্লাবনের সময় ঢাকার দেয়ালে চিকা মেরেছিলো:“বানের জলে ভাসছে মানুষ, সেই মানুষের খাদ্য চাই।
’৯০ এ এরশাদ বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বিভিন্ন দেয়ালে অলংকরণসহ ছাত্র ইউনিয়নের এক বিশাল চিকা পড়েছিল- সেখানে লেখা হয়েছিলো:
“আমরা সশস্ত্র হবো, অজস্ত্র মৃত্যূতে।…
আহা, যেনো মৃত্যূ কতো শস্তা জিনিষ”!!
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর বাঙালি সংগঠন প্রথমে ‘পার্বত্য গণ পরিষদ’, পরে ‘সম অধিকার আন্দোলন’ পাহাড়ে প্রচুর চিকা মারে:
“বাঙালি গণহত্যাকারী সন্তু লারমার ফাঁসি চাই।
“পার্বত্য কালো চুক্তি মানি না, বাতিল করো।
আঞ্চলিক পরিষদ কার্যালয় জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও”।…
ওয়ান ইলেভেন নামে খ্যাত সেই সময়ে জে. মইন-ফখরুদ্দীনের সেনা সমর্থিত সরকারের সময় চালের দাম যখন রাতারাতি কেজিতে ২০ টাকা+ থেকে ৪০ টাকা+ এ দাঁড়ালো, তখন প্রেসক্লাবের প্রেসক্লাব ও আসপাশে চিকা পড়েছিল-
“মর বাঙালি না খেয়ে ভাত, ফখরুদ্দীনের আশির্বাদ”!
ঠিক বিপরিত চিত্র দেখা যায় বাবুবাজার ব্রিজের নিচে চিকা পড়েছিল- “ফখরুদ্দিনের সালাম নিন, ভাতের বদলে আলু খান”।
সবাই জানেন দেশ জুড়ে চিকা মারার মহোৎসব শুরু হয় ভোটের সময়। তবে নির্বাচন কমিশন আইন করেছে, রাজনীতি এবং নির্বাচনী সব ধরণের কাজে দেয়াল লিখন করা যাবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মততিতে এটি প্রথমে নির্বাচনী আচরণবিধি ও পরে আইনে পরিনত হয়। তাই স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনের সময় আর দেখা যায় না রং-বেরং এর চোখ ধাঁধানো সব চিকা।
চিকা মারার সহজ উপায় ছিল আরামবাগের প্রেসগুলো থেকে কেনা হতো ছাপার কালো কালি। সেই ঘন কালিতে তারপিন তেল মিশিয়ে তরল করা হতো। তারপর আসবাব রং করার ব্রাশ দিয়ে লেখা হতো চিকা। মোটা হরফের জন্য ব্যবহার করা হতো জুতার ব্রাশ। আর লাল রং করার জন্য ব্যবহার করা হতো রেড অক্সাইড।
এছাড়াও চানখাঁর পুল আর বকসি বাজার, হোসনি দালানে ‘রূপবান’ টিনে ডিমাই সাইজের স্টেনসিল কেটে চিকা মারার ডাইস বানানো হতো। তবে এসব চিকা সাধারনতঃ ভোটের কাজে ব্যবহুত হতো।
ভিন্ন ধরনের দেয়াল লিখন ছিল ৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে চানখারপুল আর নিমতলীর বৃহৎ অংশ জুড়ে “এলেম দ্বারা চোর ধরা হয়”।
এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ছাড়া তেমনভাবে আর চিকার দৌড়াত্ব চোখে পড়ে না।
তবে এসব চিকার বাইরেও আছে কোচিং সেন্টার, অর্শ-গেজ-ভেগন্দর-পাইলস চিকৎসাসহ আরো নানান সব বিচিত্র বিজ্ঞাপনী চিকা। আছে উরস, দরবার শরীফ, খানকাহ শরীফ এর বিজাপনসহ চিকা। এক্ষেত্রে বেশ এগিয়ে আনচল ভিত্তিক দরবারগুলি দেওয়ানবাগ, আটরশি, চরমোনাই, চন্দ্রপুরি বা আল বাইয়্যিনিয়াত।
ইদানিং বিভিন্ন স্কুল কলেজের দেয়ালে মনিষীদের বাণী, বিভিন্ন উপদেশমূলক উক্তি বা নীতিকথা লেখা থাকছে।
এ ছাড়াও উৎসব ভেদে যেমন বিজয় দিবস, নবান্ন, বৈশাখ ইত্যাদিতে দেয়ালে দেয়ালে চিকা বা গ্রাফিতি লক্ষ্য করা যায়।
কিছু ছোট অভিব্যাক্তি সমৃদ্ধ দেয়াল লিখন বা গ্রাফিতি অনেককেই আকৃস্ট করেছে এবং তার বিস্তৃতি সুদুর প্রত্যন্ত অনচলের দেয়ালেও পৌছেছে।
“কস্টে আছি- আইজুদ্দিন”
। এই আইজুদ্দিন কে? কিইবা তার কস্ট? যাই হোক সেই কস্ট অনেককেই ছুয়ে গেছে।
আরেকটি অতি সাধারণ একটি দেয়াল চিত্র বা গ্রাফিতি-
সমাজের হাতেগোনা কয়েকটি মনকে হলেও নাড়া দিয়েছে। কী আছে ওতে? একটি খাঁচা, তাতে বন্দী একটি সূর্য আর পরিচর্যাহীন চুল-দাড়ির এক তরুণ, শরীরের তুলনায় পায়ের পাতার আকার বড় তবে সম্পূর্ণ নয়। আর পাশে বেশ সুন্দর হাতের লেখায় দুটি লাইন:
‘সুবোধ তুই পালিয়ে যা
সময় এখন পক্ষে না।’
কোথাও কোথাও শেষের লাইনটি পালটে গেছে। অজানা শিল্পীর এই গ্রাফিতি দেয়াল থেকে উঠে এল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সামাজিক ফোরামে, উঠে এল পত্রিকায় পাতায়, টেলিভিশনের পর্দায়।
সিদ্দিকুর রহমান স্বপন একটি গবেষণা করেছেন এর ওপর। তিনি বলেন ‘সুবোধ তুই পালিয়ে যা, সময় এখন পক্ষে না’– এ ধরনের গ্রাফিতি এর আগে এসেছে মাত্র একটি তা ছিল:
‘কষ্টে আছে আইজুদ্দিন।’
সেখানে মোটাদাগে আইজুদ্দিনের একটি স্কেচ থাকত। সেটা ‘সুবোধ তুই পালিয়ে যা’র মতো এত গভীর শিল্পকর্ম নয়।
মুলতঃ এই দেয়াল লিখন=চিকামারা=গ্রাফিতি হল একটা শিল্পমাধ্যম। কালের বিবর্তনে এ শিল্পটি ক্ষয়িষু হয়েছে। তবে সত্যিকার অর্থে এই শিল্পমাধ্যমটি তার রুপ বৈচিত্রকে এখনো টিকিয়ে রেখেছে। তার বৈচিত্রতায়।
caller_get_posts
is deprecated. Use ignore_sticky_posts
instead. in /home/somoynewsbd/public_html/wp-includes/functions.php on line 5667caller_get_posts
is deprecated. Use ignore_sticky_posts
instead. in /home/somoynewsbd/public_html/wp-includes/functions.php on line 5667
Leave a Reply