Somoy News BD

২১শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

অটোমোবাইলস সিটি প্রতিষ্ঠার দাবি

মঞ্জুর: আধুনিক অটোমোবাইল সিটি প্রতিষ্ঠা ও আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবি নিয়ে ৪ঠা ডিসেম্বর  “অর্গানাইজেশন ফর দ্যা ওয়েলফেয়ার অব ড্রাইভারস্ এন্ড মেকানিকস্” সংগঠনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সভাপতি, খালিদ হোসাইন বুদ্ধু। তিনি বলেন, বর্তমানে সারা দেশে অন্ততঃ ১১ হাজারের বেশি গাড়ি মেরামতের ওয়ার্কশপ রয়েছে। এর সাথে জড়িত রয়েছেন প্রায় এক লক্ষ তিরিশ হাজার কর্মী। তবে, এই ওয়ার্কশপগুলো পরিচালনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হচ্ছে, সড়কের পাশে বিচ্ছিন্নভাবে গড়ে ওঠা এসব ওয়ার্কশপে কাজ করাতে গিয়ে গাড়ির মালিকগণ অস্বস্তিবোধ করেন। স্থান স্বল্পতায় তাদের গাড়িগুলো রাস্তার ওপর রেখেই কাজ করতে হয়। এতে করে যানবাহনসহ পথচারির চলাচলেও বিঘ্ন ঘটে। গাড়ি মেরামতকালে টেস্ট করতে গিয়ে হর্ণ বাজানো সহ হাতুড়ি পেটা করতে হয়। এতে শব্দ দূষণ হয় এবং স্কুল-কলেজে শিক্ষা কার্যক্রমের বিঘ্ন ঘটে। এছাড়া ওয়ার্কশপের কারণে সংশ্লিষ্ট আবাসিক পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এসকল সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আমরা ঢাকা মহানগরীর এই ওয়ার্কশপগুলো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় স্থাপনের জন্য ঢাকা মহানগরীতে একটি আধুনিক ও উন্নতমানের ‘অটোমোবাইলস সিটি’ স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি। এই সিটিতে থাকবে প্রায় তিন শতাধিক ওয়ার্কশপ, রিকন্ডিশন মাল ক্রয়-বিক্রয়ের বড় দোকান, পার্টস তৈরির জন্য ঢালাই কারখানা, রিকন্ডিশন গাড়ি ক্রয়- বিক্রয় কেন্দ্র, দেশ-বিদেশের গাড়ি উৎপাদনকারী কোম্পানীর এডভারটাইজমেন্ট শোরুম, মল্ডিং কারখানা, লেদ কারখানা, যন্ত্রাংশ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে । এই অটোমোবাইল সিটিতে দেশের পাঁচ লক্ষ কর্মীর কর্মসংস্থান হবে। তিনি ৭ দফা দাবী পেশ করেন। দাবীগুলো হলো: ১. সমৃদ্ধ অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ সিটি নির্মাণ (অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ স্থায়ী করণের দাবী)। ২. অটোমোবাইল ইউনিভার্সিটি ও গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা । ৩. আন্তর্জাতিক অটোমোবাইল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র । ৪. সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৩৫০০ সিসি’র উর্দ্ধে গাড়ির ইঞ্জিনে গভর্নর সিল সংযোজন। ৫. রেন্ট-এ কারের জন্য প্রতিটি থানায় একটি করে রেন্ট-এ-কার স্ট্যান্ড নির্মাণ করা। ৬. রেন্ট-এ-কারের ট্যাক্স টোকেন এর ফি ৫০% কমানো। ৭. সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পৃথক আদালত প্রতিষ্ঠা। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, পরামর্শক মামুন হাসান মিন্টু, উপদেষ্টা মজিবুল হক, রেন্ট এ কার এসোসিয়েশনের সভাপতি আবুল কালাম খাঁন প্রমুখ।

Related Articles

শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একটি বৈঠক করেছেন।

আরও পড়ুন

আশুলিয়ায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ এর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

হৃদয় শিকদার :আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার <span;>(১৭ জানুয়ারি)  আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এর ইউনিক এলাকায়

আরও পড়ুন

চাকুরীর পরীক্ষায় বৈষম্যের শিকার এবং স্বামীকে মানষিক নির্যাতনে ন্যায় বিচারের দাবি

মঞ্জুর: খোদেজা আক্তার (স্বামী-জুয়েল মোঃ বিল্লাল)  ১৬ই জানুয়ারী ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে খোদেজা আক্তার বলেন, আমি খোদেজা

আরও পড়ুন

হেযবুত তাওহীদের সংবিধান ও রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: বুধবার ১৫ জানুয়ারি জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে হেযবুত তাওহীদের আয়োজনে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন,

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও