Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন বাসীকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খান,বিশেষ প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন বাসীকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন স্বনির্ভর
ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।তিনি হচ্ছেন মরহুম আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান এর সুযোগ্য সন্তান,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক জনাব মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।তিনি তার বাণীতে দেশের চিরাচরিত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অক্ষুণ্ন রেখে ও গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘বাঙালি হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও সারাদেশে যথাযথ উৎসাহ- উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানাদির মধ্য দিয়ে সাড়ম্বরে দুর্গাপূজা উদযাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।’তিনি
আরও বলেন, ‘আবহমানকাল ধরে এ দেশের হিন্দু সম্প্রদায় বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা ও উৎসবমুখর পরিবেশে নানা উপাচার ও অনুষ্ঠানাদির মাধ্যমে দূর্গাপূজা উৎযাপন করে আসছে।দূর্গাপূজা কেবল ধর্মীয় উৎসব নয়,সামাজিক উৎসবও। দুর্গোৎসব উপলক্ষে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আত্মীয়-স্বজন,বন্ধু-
বান্ধব,পরিবার-পরিজন, পাড়া-প্রতিবেশী একত্রিত হন,মিলিত হন আনন্দ-উৎসবে।তাই এ উৎসব সার্বজনীন।’
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন,’দুর্গাপূজার সঙ্গে আবহমান বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি মিশে আছে।ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি দূর্গাপূজা দেশের জনগণের মাঝে পারস্পরিক সহমর্মিতা ও ঐক্য সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।তিনি বলেন, ‘মানবতাই ধর্মের শাশ্বত বাণী। ধর্ম মানুষকে ন্যায় ও কল্যাণের পথে আহ্বান করে,অন্যায় ও অসত্য থেকে দূরে রাখে,দেখায় মুক্তির পথ।তাই ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার পাশাপাশি সকলকে মানবতার কল্যাণে এগিয়ে আসতে হবে। দুস্থ ও অসহায়দের পাশে দাঁড়াতে হবে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বাঙালির চিরকালীন ঐতিহ্য।সম্মিলিতভাবে এ ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিতে হবে দেশের সামগ্রিক অগ্রযাত্রায়।’
তিনি শারদীয় দুর্গোৎসবের সাফল্য কামনা করে বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার সুনিশ্চিত করা হয়েছে। সকলে মিলে যুদ্ধ করে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি।তাই এই দেশ আমাদের সকলের।তাই দূর্গোৎসব সত্য -সুন্দরের আলোকে ভাস্বর হয়ে উঠুক,ধর্ম- বর্ণ নির্বিশেষে সবার মধ্যে সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরের বন্ধনকে সুসংহত করুক।

Related Articles

ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ – উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক  মহোৎসব

মঞ্জুর: মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক মহোৎসব উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কামরুল হাসান প্রেসিডেন্ট অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব

আরও পড়ুন

জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা অনুষ্ঠিত

মো:আশরাফুল আলমঃজাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি জনাব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে গতকাল

আরও পড়ুন

গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের চলমান বিভিন্ন অভিযানে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ জাল, মাছ ও জেলীযুক্ত চিংড়ি উদ্ধারসহ আটক ৩১০ জন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও নৌ পথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নৌ পুলিশ দেশব্যাপী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের বিভিন্ন

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক প্রস্থেটিক্স ও অর্থোটিক্স দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রস্থেটিক্স অ্যান্ড অর্থোটিক্স (আইএসপিও)-বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman