Somoy News BD

৮ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , শুক্রবার
ব্রেকিং নিউজ

ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে সাক্ষ্য প্রদান সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা এবং সাক্ষ্য আইন: আমাদের করনীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : “ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে সাক্ষ্য প্রদান সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা এবং সাক্ষ্য আইন: আমাদের করনীয়” শীর্ষক সেমিনার বুধবার (২৩ অক্টোবর) ঢাকার বেইলী রোডে অবস্থিত ‘‘ডিএনএ ল্যাবরেটরী ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর’’ এর ‍ ছয় তলায় অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মিজ নাজমা মোবারেক। উক্ত সেমিনারে স্বাগত বক্তব্যে ডিএনএ ল্যাবরেটরী ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের ডিজি ডা: এম. এ. পারভেজ রহিম বলেন, ডিএনএ আইন ২০১৪-এর ৩৭ ও ৩৮ ধারায় ডিএনএ রিপোর্টেকে সাক্ষ্য Evidence হিসেবে গ্রহন করা যাবে। কিন্তু সাক্ষ্য আইন ৭২ (ক) ও ১৪৬ ধারা অনুযায়ী, ডিএনএ রিপোর্ট ও অন্যান্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিপোর্ট সমূহকে উপযুক্ত প্রমান (Evidence) হিসেবে রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে সাক্ষ্য দেওয়ার কথা বলা আছে। এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত তুলে ধরার জন্য মূল আলোচক, আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর মোঃ সাইমুম রেজা তালুকদারকে অনুরোধ করেন। মূল আলোচক মোঃ সাইমুম রেজা তালুকদার তার আলোচনায় বলেন, সংবিধানের ১১১ ধারা মতে উচ্চ আদালত ন্যায় বিচারের স্বার্থে ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে স্বাক্ষী প্রদানের জন্য ডাকতে পারবে।

সংবিধানের ১১২ ধারা মতে, নিম্ন আদালত এই বিষয়ে উচ্চ আদালতকে সহায়তা করবে। হাইকোর্ট ফৌজদারী মিস মোকদ্দমা নং ২৩৮৩৭/২০২১ এর রায়ে ২১ ও ২২ নাম্বার পয়েন্টে বলেছেন যে, আদালত যদি মনে করে তাহলে রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে স্বাক্ষ্য দেওয়ার জন্য চাইতে পারে।

এছাড়াও রায়ে আরো বলা হয়েছে যে, রিপোর্ট প্রস্তুতকারী যদি ডিএনএ রিপোর্টকে পুরোপুরি প্রমাণ করতে না পারে তাহলে আদালত রিপোর্টটি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ নাও করতে পারে। ন্যায়বিচারের স্বার্থে আদালত চাইলে আরো বেশি তদন্ত করতে পারবে।

এছাড়াও তিনি বলেন, ডিএনএ আইন-২০১৪ এর ৩৭ ও ৩৮ ধারায় ডিএনএ রিপোর্টকে সাক্ষ্য Evidence হিসেবে গ্রহণ করতেই হবে বলে বাধ্যবাধকতা নেই। তাই আদালত চাইলে রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে সাক্ষী দেওয়ার জন্য ডাকতে পারে। মূল আলোচনার পরে সভায় উপস্থিত অনেকে বিষেশজ্ঞ মতামত প্রদান করেন।

Related Articles

ঢাকার খালগুলো দখল ও দূষণমুক্ত করতে ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন:

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, নতুন বাংলাদেশ গঠনে পরিবেশ রক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।

আরও পড়ুন

সুরের ধারা’র অনুকূলে বন্দোবস্ত দেওয়া খাসজমির অনুমতি বাতিল।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ লালমাটিয়া, ঢাকায় অবস্থিত ‘সুরের ধারা’র অনুকূলে বন্দোবস্ত দেওয়া খাসজমির অনুমতি বাতিল করা হয়েছে। ভূমি মন্ত্রণালয়ের খাস জমি-১ অধিশাখার উপসচিব মোঃ আমিনুর রহমান স্বাক্ষরিত

আরও পড়ুন

আইডিইবি’র ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: ‘বৈষম্যহীন কর্মক্ষেত্র সময়ের দাবি’ প্রতিপাদ্যে গতকাল ৬ই নভেম্বর ২০২৪ গণপ্রকৌশলী দিবস ও আইডিইবি’র ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন,

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও