Somoy News BD

১৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

প্রবাসীদের কল্যাণে ৯ দফা দাবি

মঞ্জুর: প্রবাসীদের মানবাধিকার রক্ষা ও তাদের নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে আন্তর্জাতিক প্রবাসী মানবাধিকার ফাউন্ডেশন। সেই সঙ্গে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সমর্থনে আরব আমিরাতে আটক প্রবাসীদের মুক্তির জন্য অন্তবর্তীকালীন সরকারকে উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানিয়েছেন সংগঠনের নেতারা। সোমবার (১২ আগষ্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘হাসিনা কতৃক গুম, খুন, গণহত্যার প্রতিবাদ’ শীর্ষক আলোচনা সভা থেকে এ দাবি উপস্থাপন করেন সংগঠনের চেয়ারম্যান এইচ এম মনিরুজ্জামান। সভার
আয়োজন করে ‘আন্তর্জাতিক প্রবাসী মানবাধিকার ফাউন্ডেশন।  ৯ দফা দাবি হল- দেশের জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে ২ কোটি প্রবাসীদের পক্ষে সমস্যা ও সমাধানের জন্য সংসদে কথা বলার জন্য প্রতিনিধিত্বকারী সংসদ সদস্য রাখতে হবে। প্রবাসে মারা গেলে মরদেহ বিনা খরচে দ্রুত দেশে আনতে হবে। এয়ারপোর্টে প্রবাসীদের এয়ারপোর্টে ভিআইপি সম্মান দিতে হবে। সিন্ডিকেট ভেঙ্গে নতুন ভিসা ও বিমানের টিকিটের দাম নির্ধারণ করতে হবে। প্রবাসীর পরিবারের জমি-জমা দখল বন্ধসহ তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রবাসীরা ১২ বৎসর পর অবসরে গেলে তাদের অবসর ভাতা দিতে হবে। সব প্রবাসীকে প্রবাসী স্মার্ট কার্ডের আওতায় আনতে হবে। প্রবাসীদের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবার ব্যবস্থা এবং শর্তহীনভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে প্রবাসীদের লোনের ব্যবস্থা করতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি এইচ এম মনিরুজ্জামান বলেন, ‘শেখ হাসিনা কর্তৃক ২০২৪ সালের হত্যা একাত্তরকেও হার মানিয়েছে। আবু সাইদিসহ অসংখ্য-অগণিত মানুষকে হত্যা করেছে। দেশে এখনও বিভিন্ন চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। গত ১৬ বছরে শুরু থেকে অদ্যবধি যারা গুম খুন নির্যাতিত হয়েছে, তাদের দ্বিতীয় প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা ঘোষণা করে সম্মানীভাতা ও নিহত পরিবারকে চাকুরির ব্যবস্থা করতে হবে।’ পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় তার পরিবারের হামলা মামলার তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরের হেফাজত, বিডিআর, নিরস্ত্র ছাত্র হত্যা ও খেয়াল খুশি মত বিচারের নামে নিরীহ মানুষকে ফাঁসি এবং আয়নাঘর বানিয়ে মানুষকে খুনের নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনাকে আইনের মাধ্যমে তার বিচার দাবি জানাই।’দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন তিনি। আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মো. সেলিম, নজরুল ইসলাম, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, প্রবাসীবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান মোল্লা প্রমুখ।

Related Articles

মানিকগঞ্জের সানোয়ারের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

শাহ্ আলমঃ নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে  চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন মানিকগঞ্জ, সিংগাইরের ছানোয়ার হোসেন, ওরফে খান ছানা। কখনো নিজেকে

আরও পড়ুন

বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের Move To PSC কর্মসূচিসহ ২ দফা দাবি

মঞ্জুরঃ স্বাস্থ্য সেক্টরের অবৈধ অ্যাডহক নিয়োগ ও এন-ক্যাডারমেন্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর পিএসসির সামনে কর্মসূচির মাধ্যমে তারা এ দাবি জানান।

আরও পড়ুন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা : সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী

আরও পড়ুন

কুবি প্লাটুন পরিদর্শনে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন রেজিমেন্ট কমান্ডার লেফট্যানেন্ট কর্ণেল প্রিন্স

কুবি প্রতিনিধি: “আমি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্লাটুন পরিদর্শন করে ক্যাডেটদের সার্বিক কার্যক্রমে মুগ্ধ হলাম। আমি এই প্লাটুনের বিএনসিসিও, পিইউও এবং ক্যাডেটদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সবার উত্তরোত্তর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও