Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

বর্তমানে ছেলেদের চাইতে মেয়েরা শিক্ষাসহ সকলক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছেঃ শারমিন এস মুরশিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক  :
সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, আমাদের সরকার কর্মক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনে সর্বক্ষেত্রে মেয়েদের সমান সুযোগ দিতে চায়। বর্তমানে ছেলেদের চাইতে মেয়েরা শিক্ষাসহ সকলক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, টেকনোলজির এই যুগে আমাদের মেয়েদের সকলক্ষেত্রে নতুন কর্মসুযোগ সৃষ্টিতে, নতুন পরিকল্পনা, নতুন ভাবনায় সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা থাকতে হবে।
তিনি আজ ঢাকায় বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ কনভেনশন সেন্টারে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) কর্তৃক আয়োজিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.)ড. এম সাখাওয়াত হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, আইএলও কান্ট্রি ডিরেক্টর তুওমো পাওতিয়েনেন, বাংলাদেশ এমপ্লয়ারস ফেডারেশন এর ভাইস প্রেসিডেন্ট তাহমিদ আহমেদ, ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেশন কমিটি ফর ওয়ার্কার্স এডুকেশন এর চেয়ারম্যান বাদল খান, বিবিডিএন ও বহ্নিশিখার পরিচালক এবং বিভিন্ন উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা বলেন, কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের অধিকার এবং শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সুব্যবস্থা নিশ্চিত করতে গ্রাম পর্যায়ে পর্যন্ত মেয়েদের কর্মক্ষেত্রের প্রতিপ্রতিষ্ঠানে ডে-কেয়ার স্থাপন করা অত্যাবশ্যক। যাতে স্বাচ্ছন্দে কর্মক্ষেত্রে মেয়েরা কাজ করতে পারবে এবং ডে-কেয়ারে শিশুরা মাতৃত্বসুলভে বেড়ে উঠবে। এ লক্ষ্যে আমরা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত উন্নত মানের কেয়ার ডেভিং ডেভেলপ করতে চাই।
কর্মযোগ্য শ্রমিক নারী যারা ঘর থেকে বের হয়ে কর্মক্ষেত্রে কাজে যাচ্ছে এবং ঘরে ফিরছে তাদের নিরাপত্তার জন্য আমাদের ভাবনার বিষয় আছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, গার্মেন্টস ও অন্যান্য শ্রমিক মেয়েদের যৌন হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে নিরাপত্তার কথা ভেবে মেয়েদের জন্য ট্রান্সপোর্ট এর ব্যবস্থা করতে হবে । মেয়েদের আলাদা টয়লেটের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
তিনি বলেন, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান পুরুষতান্ত্রিক হওয়ার কারণে শ্রমিক মেয়েদের প্রতি সংবেদনশীল আচরণ পাওয়া যায় না, ফলে মেয়েদের কর্মক্ষেত্রে হেরেজমেন্ট লক্ষ্য করা যায়। সকল নারী শ্রমিকদের জন্য শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি তা বাস্তবায়নে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

Related Articles

ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ – উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক  মহোৎসব

মঞ্জুর: মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক মহোৎসব উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কামরুল হাসান প্রেসিডেন্ট অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব

আরও পড়ুন

জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা অনুষ্ঠিত

মো:আশরাফুল আলমঃজাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি জনাব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে গতকাল

আরও পড়ুন

গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের চলমান বিভিন্ন অভিযানে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ জাল, মাছ ও জেলীযুক্ত চিংড়ি উদ্ধারসহ আটক ৩১০ জন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও নৌ পথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নৌ পুলিশ দেশব্যাপী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের বিভিন্ন

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক প্রস্থেটিক্স ও অর্থোটিক্স দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রস্থেটিক্স অ্যান্ড অর্থোটিক্স (আইএসপিও)-বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman