Somoy News BD

১৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি কর্তৃক বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ১ কোটি ৬ লক্ষ ১৭ হাজার ২১৪ টাকার চেক হস্তান্তর: উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮) অনুযায়ী কোম্পানির বাৎসরিক লভ্যাংশের ০.৫%  হারে ১ কোটি ৬ লক্ষ ১৭ হাজার ২১৪ টাকার চেক হস্তান্তর করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা মো: নাহিদ ইসলাম। এ অর্থ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের তহবিলে জমা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক ও শ্রমিকের উপর নির্ভরশীল পোষ্য এবং শ্রমিকের মৃত্যুর ক্ষেত্রে তার পরিবারকে তহবিল হতে সহায়তা প্রদান করা হয়।

উপদেষ্টা আজ বুধবার সচিবালয়ে চেক গ্রহণকালে বলেন, শ্রম আইন ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮) এর “২৩৪ ধারার উপধারা-১ এ অনুযায়ী প্রত্যেক কোম্পানী-এর মালিক প্রত্যেক বৎসর শেষ হইবার অন্যূন নয় মাসের মধ্যে, পূর্ববর্তী বৎসরের নিট মুনাফার পাঁচ শতাংশ (৫%) অর্থ  যথাক্রমে অংশগ্রহণ, কল্যাণ তহবিল এবং বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন আইন, ২০০৬ এর ধারা ১৪-এর অধীন স্থাপিত শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে প্রদান করিবে।” এছাড়া আইনের ২৩৬ ধারায় যথা সময়ে অর্থ প্রদান না করিলে জরিমানাসহ অর্থ আদায়ের বিধান করা হয়েছে। বিভিন্ন কনস্ট্রাকশন কোম্পানি, শিপ ব্রেকিং কোম্পানি ও অন্যান্য বড় কোম্পানি লভ্যাংশের টাকা বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে জমা না দিলে সরকারি কোনো টেন্ডার প্রক্রিয়ার অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

উপদেষ্টা আরও বলেন শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলের অর্থ মৃত শ্রমিকদের অনুদান, শ্রমিকের সন্তানের শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা, মহিলা শ্রমিকের মাতৃত্ব কল্যাণে সহায়তা, শ্রমিকের দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসা সহায়তা কাজে প্রদান করা হবে। এছাড়াও, বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) লিমিটেড কর্তৃক তেতাল্লিশ লক্ষ চৌদ্দ হাজার ছয়শত ছিয়াছি টাকা (৪৩,১৪,৬৮৬/-) এবং উনচল্লিশ লক্ষ উনআশি হাজার সাতশত উনষাট (৩৯,৭৯,৭৫৯/-) টাকার দুটি চেক হস্তান্তর করেছেন।

প্রেস ব্রিফিংয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মোঃ মুশফিকুর রহমান,  শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক মো. মুনির হোসেন খান, বিএসসিপিএলসি-এর পক্ষে জনাব মির্জা কামাল আহম্মদ, প্রকল্প পরিচালক, SMW-6 প্রকল্প, কোম্পানির শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল ও শ্রমিক কল্যাণ তহবিল ট্রাস্ট এর চেয়ারম্যান, জনাব মোঃ আব্দুস সালাম খাঁন সহ দুই মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ দল কর্তৃক ডিএমপির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ দল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন করেছে। আজ মঙ্গলবার (১৮

আরও পড়ুন

আল কুরআন বিরোধী সংবিধান প্রতিষ্ঠিত থাকায় মানুষ দুর্ভোগ ও অশান্তিতে কাল কাটাচ্ছে – আমীর, ইসলামী সমাজ

মঞ্জুরঃ আজ,মঙ্গলবার, সকাল ১১ টায়, ইসলামী সমাজের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল  মোকাররমের উত্তর গেইট থেকে শুরু করে জাতীয় প্রেসক্লাব অভিমূখে শান্তিপূর্ণ গণ মিছিল কর্মসূচি পালন করা

আরও পড়ুন

সোনাদিয়ার ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ: রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা, ১৭ মার্চ ২০২৫: কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়ার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে

আরও পড়ুন

বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে উদ্যোগী সরকারঃ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা,সোমবার, ১৭মার্চ,২০২৫: বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন,’ পাট ব্যাগকে সহজলভ্য ও কম মূল্যে বাজারে আনতে চাই। এর সুবিধা

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও