Somoy News BD

১৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

‘বিকল্প বিপ্লব ১.০’ প্রতিযোগিতার সফল সমাপ্তি

মোঃজহিরুল ইসলামঃজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ বিতর্ক ক্লাব (EDDC) আয়োজিত আন্তঃবিভাগ বিতর্ক প্রতিযোগিতা ‘বিকল্প বিপ্লব ১.০’ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও জনপ্রিয় অনুষ্ঠান উপস্থাপিকা তানিয়া আফরিন এবং জনসংযোগ ও গণযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ মো. হাসানুর রহমান। তাঁদের সুচিন্তিত বিশ্লেষণ ও রায় প্রতিযোগিতার মানোন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ইংরেজি বিভাগ বিতর্ক ক্লাব (EDDC) শিক্ষার্থীদের সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা, জনসমক্ষে বক্তব্য দেওয়ার দক্ষতা এবং বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে আসছে। এই ধারাবাহিকতায় আয়োজিত ‘বিকল্প বিপ্লব ১.০’ প্রতিযোগিতাটি ইংরেজি বিভাগের প্রয়াত সদস্য অঙ্কন বিশ্বাসের স্মৃতির প্রতি উৎসর্গ করা হয়।

ফাইনাল রাউন্ড ও চ্যাম্পিয়ন দল

প্রতিযোগিতাটি পাঁচটি ধাপে অনুষ্ঠিত হয়, যার মধ্যে ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে সেমিফাইনাল এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে চূড়ান্ত পর্ব সম্পন্ন হয়। ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে দুটি শক্তিশালী দল:
1. টিম ‘ISDC Girls’ – ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ
2. টিম ‘Legacy Bearer’ – পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগ

বিচারক প্যানেলের যুক্তিসংগত রায় ও বিশ্লেষণের ভিত্তিতে টিম ‘ISDC Girls’ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে বিজয়ী হয়।

বিচারক প্যানেল ও তাঁদের অবদান
বিচারক প্যানেলে ছিলেন পাঁচজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, যাঁদের মধ্যে ছিলেন:
• তানিয়া আফরিন – বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও জনপ্রিয় অনুষ্ঠান উপস্থাপিকা, বাংলাদেশ টেলিভিশন
• মো. হাসানুর রহমান – জনসংযোগ ও গণযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব
• এবং অন্যান্য বিশিষ্ট বিচারকমণ্ডলী

বিশেষত মো. হাসানুর রহমান, যিনি একজন গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞ এবং জনসংযোগ ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে সুদীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি, প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বিতার্কিকদের যুক্তি উপস্থাপনার দক্ষতা মূল্যায়নে তাঁর পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ অত্যন্ত সহায়ক ছিল। তাঁর মূল্যবান পরামর্শ অংশগ্রহণকারীদের জন্য শিক্ষণীয় অভিজ্ঞতা হয়ে থাকবে।

ইংরেজি বিভাগ বিতর্ক ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বলেন, “মো. হাসানুর রহমান ও তানিয়া আফরিনের মতো দুই গুণী ব্যক্তিত্বকে বিচারক হিসেবে পেয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। তাঁদের মূল্যবান মতামত ও গভীর বিশ্লেষণ প্রতিযোগিতাকে আরও গ্রহণযোগ্য ও মানসম্পন্ন করেছে।”
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিতর্ক সংস্কৃতির বিকাশে ‘বিকল্প বিপ্লব ১.০’ প্রতিযোগিতাটি একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ হিসেবে প্রশংসিত হয়েছে। ভবিষ্যতে EDDC এমন আরও প্রতিযোগিতার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের যুক্তিবিদ্যা ও জনসংযোগ দক্ষতা বৃদ্ধিতে অবদান রাখবে বলে আশা করা যায়।

Related Articles

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ দল কর্তৃক ডিএমপির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ দল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন করেছে। আজ মঙ্গলবার (১৮

আরও পড়ুন

আল কুরআন বিরোধী সংবিধান প্রতিষ্ঠিত থাকায় মানুষ দুর্ভোগ ও অশান্তিতে কাল কাটাচ্ছে – আমীর, ইসলামী সমাজ

মঞ্জুরঃ আজ,মঙ্গলবার, সকাল ১১ টায়, ইসলামী সমাজের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল  মোকাররমের উত্তর গেইট থেকে শুরু করে জাতীয় প্রেসক্লাব অভিমূখে শান্তিপূর্ণ গণ মিছিল কর্মসূচি পালন করা

আরও পড়ুন

সোনাদিয়ার ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ: রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা, ১৭ মার্চ ২০২৫: কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়ার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে

আরও পড়ুন

বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে উদ্যোগী সরকারঃ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা,সোমবার, ১৭মার্চ,২০২৫: বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন,’ পাট ব্যাগকে সহজলভ্য ও কম মূল্যে বাজারে আনতে চাই। এর সুবিধা

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও