Somoy News BD

১৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

মহিষ গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মোঃজহিরুল ইসলামঃ
মহিষের উপর গবেষণা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মহিষ নিয়ে গবেষণা অব্যাহত রাখতে হবে। কোনভাবেই এ থেকে বিরত থাকা যাবে না। গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল মাঠ পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে। রবিবার (১৬ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে মহিষ গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, বিশেষ অতিথি ছিলেন
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া,  বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ড. নাজমুন নাহার করিম, মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মহিষ গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক ড. গৌতম কুমার দেব, প্রবন্ধের উপর আলোচনা করেন বিএফআরআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক ড. তালিকদার নুরুন্নাহার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মো. ওমর ফারুক।
ফরিদা আখতার বলেন, মহিষ বৈষম্যের শিকার একটি প্রাণী। উন্নয়ন মানে কী? উন্নয়ন কাকে বলে? দেশে এতো উন্নয়ন হচ্ছে তাহলে কিসের উন্নয়ন। গরু, মহিষ যারা পালন করে তাদের ক্ষতি হলে কোন সহযোগিতা নেই কেন। নদীর মহিষ, জলাভূমি।  যে প্রাণি পরিবেশ পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে পারে সেসব প্রাণির প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে।
তিনি বলেন, মহিষ যারা পালন করে তাদের কথা, অভিজ্ঞতা বিজ্ঞান কেন গুরুত্ব দেয় না? বিজ্ঞান কী অন্য জায়গা থেকে আসবে? প্রকল্প থামানো যাবে না।
টাকা আসেনি বলে কোন প্রাণী কী বসে থাকবে।ফরিদা আখতার বলেন, বিএলআরআইয়ের গবেষণা ছোট্ট ঘরে না করে সব মানুষকে জানিয়ে করতে হবে। সবাইকে সম্পৃক্ত করতে হবে। মহিষের গবেষণা অব্যাহত থাকতে হবে। পালনকারীদের প্রতি নজর দিতে হবে। মহিষের দইয়েরও বৈচিত্র রয়েছে।
ড. এ কে ফজলুল হক ভুইয়া বলেন, একটা মহিষ একটি পরিবারের উন্নয়নের প্রধান অবলম্বন। মহিষ খুব নিরীহ প্রাণী। এটি সহজে খেপে (রাগান্বিত) না, কিন্তু খেপলে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়। আমাদের কৃষিখাতে বরাদ্দ কম অথচ স্থানীয় সরকার, সড়কসহ অন্যান্য সেক্টরে প্রকল্পের ব্যয় হাজার হাজার কোটি টাকা। অথচ কৃষি, প্রাণিসম্পদখাতে বাজেট কয়েক কোটি টাকা মাত্র।
তিনি বলেন, মহিষ পালন করে এমন লোকদের প্রাধান্য দিয়ে কাজ করতে হবে।
ড. মো. ওমর ফারুক বলেন, মহিষ একটি সংখ্যালঘু প্রাণী। মহিষের সংখ্যা কম হলেও অবহেলিত নয়।
ড. নাজমুন নাহার করিম বলেন, ১৯৯৭ সাল থেকে মহিষ পালনে গবেষণা হচ্ছে। দুধ উৎপাদনে ঘাটতি আছে। বিজ্ঞানীদের মাঠ পর্যায়ে সম্প্রসারণে উদ্যোগ নিতে হবে।

Related Articles

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ দল কর্তৃক ডিএমপির বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ দল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পরিদর্শন করেছে। আজ মঙ্গলবার (১৮

আরও পড়ুন

আল কুরআন বিরোধী সংবিধান প্রতিষ্ঠিত থাকায় মানুষ দুর্ভোগ ও অশান্তিতে কাল কাটাচ্ছে – আমীর, ইসলামী সমাজ

মঞ্জুরঃ আজ,মঙ্গলবার, সকাল ১১ টায়, ইসলামী সমাজের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল  মোকাররমের উত্তর গেইট থেকে শুরু করে জাতীয় প্রেসক্লাব অভিমূখে শান্তিপূর্ণ গণ মিছিল কর্মসূচি পালন করা

আরও পড়ুন

সোনাদিয়ার ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ: রক্ষিত এলাকা ঘোষণা করবে বন বিভাগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা, ১৭ মার্চ ২০২৫: কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়ার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ৯ হাজার ৪৬৭ একর জমি বন বিভাগের অনুকূলে হস্তান্তরের উদ্যোগ নিয়েছে

আরও পড়ুন

বাজারে পাটব্যাগ সহজলভ্য করতে উদ্যোগী সরকারঃ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকা,সোমবার, ১৭মার্চ,২০২৫: বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন,’ পাট ব্যাগকে সহজলভ্য ও কম মূল্যে বাজারে আনতে চাই। এর সুবিধা

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও