Somoy News BD

২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , সোমবার
ব্রেকিং নিউজ

মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
দেশের বন্দর অবকাঠামোর উন্নয়ন ও জাহাজ শিল্পসহ মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। তিনি আজ রবিবার নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে শিপিং রিপোর্টার্স ফোরাম, বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময়কালে এ কথা জানান।

নৌপরিবহন উপদেষ্টা বলেন, মেরিটাইম সেক্টরের উন্নয়নে ইতোমধ্যে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট কমানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরে একটি আন্তর্জাতিকমানসম্পন্ন ডকইয়ার্ড নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। নৌপথে যাত্রী ও মালামাল বহণের সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। বিগত ৫৩ বছরে দেশের বন্দরগুলো কীভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে, কোন কোন বন্দর কোন কোন কাজ করবে সে বিষয়ে জাতীয় কোনো কৌশলপত্র প্রণয়ন করা হয়নি। বন্দরগুলোর কার্যক্রমগুলোকে সমন্বিতভাবে গতিশীল করার লক্ষ্যে ন্যাশনাল পোর্টস স্ট্র্যাটেজি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক এ কার্যক্রমে মন্ত্রণালয়কে সহযোগিতা করছে। এছাড়াও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের পাশাপাশি মোংলা সমুদ্রবন্দরকে গ্রীণ পোর্টে রূপান্তরিত করতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সরকার সকল প্রকল্পের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকল্পে বিভিন্ন কমিটি গঠনপূর্বক নিয়মিত প্রকল্প পরিদর্শনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কোনো অনিয়ম বা গাফিলতি নজর আসলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। বর্তমানে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ফলশ্রুতিতে সাম্প্রতিক সময়ে মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে। এক প্রকার প্রতিযোগিতা তৈরি হয়েছে।

উপদেষ্টা আরো বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর/সংস্থা কর্তৃক বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহের কার্যক্রম জনগণের জন্য উন্মুক্ত আছে। বর্তমান সরকার জনগণের উন্নয়নের জন্য কাজ করছে তাই জনগণের জানার অধিকার আছে সরকার তাদের জন্য কী উন্নয়ন করছে। সকল কার্যক্রম ও এ সংক্রান্ত তথ্য জনগণের জন্য অবারিত ও উন্মুক্ত থাকবে। বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন সরকার থেকে ঋণ গ্রহণ করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সে ঋণের প্রথম কিস্তির অর্থ সরকারকে পরিশোধ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বলে জানান উপদেষ্টা।

উপদেষ্টা বলেন, মোংলা বন্দরের একটি প্রকল্পে নেগোশিয়েশনের মাধ্যমে ২৭১ কোটি টাকা প্রকল্প ব্যয় কমানো সম্ভব হয়েছে যা নতুন এক দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে। বিগত সময়ে অনেক অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে জনগণের জনকল্যাণকর ও দেশের আমদানি-রপ্তানির সুবিধার জন্য যেটি করা প্রয়োজন সেটি বাস্তবায়ন করা হবে।

উপদেষ্টা সাংবাদিকদের দেশের উন্নয়নে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গঠনে সহযোগিতার আহ্বান জানান।

Related Articles

শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একটি বৈঠক করেছেন।

আরও পড়ুন

আশুলিয়ায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ এর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

হৃদয় শিকদার :আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার <span;>(১৭ জানুয়ারি)  আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এর ইউনিক এলাকায়

আরও পড়ুন

চাকুরীর পরীক্ষায় বৈষম্যের শিকার এবং স্বামীকে মানষিক নির্যাতনে ন্যায় বিচারের দাবি

মঞ্জুর: খোদেজা আক্তার (স্বামী-জুয়েল মোঃ বিল্লাল)  ১৬ই জানুয়ারী ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে খোদেজা আক্তার বলেন, আমি খোদেজা

আরও পড়ুন

হেযবুত তাওহীদের সংবিধান ও রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: বুধবার ১৫ জানুয়ারি জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে হেযবুত তাওহীদের আয়োজনে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন,

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও