Somoy News BD

১৬ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , রবিবার
ব্রেকিং নিউজ

লোহাগড়া উপজেলায় দেহ ব্যবসা ও মাদক কারবারীর প্রতিবাদ করায় মা ও মেয়েকে বেধরক মারপিট থানায় অভিযোগ

মোঃ শরিফুল মোল্লা নড়াইল জেলা প্রতিনিধিঃ
নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার
৫ নং লক্ষ্মী পাশা ইউনিয়নে ১ নং ওয়ার্ডের দাশের ডাঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগে জেসমিন বেগম ( ৫৩ ) স্বামী এবাদুল রেজা ( ৫৫) গ্রাম দাসের ডাঙ্গা সাংবাদিকদের বলেন ।
২ নভেম্বর ২০২৪ রাত ১:৩০ মিনিটের সময় সাজিয়া বেগম (২৫) পিতা করিম সিকদার । ঘরের ভিতরে লোহাগড়া পৌরসভার মোচড়া গ্রামের পল্টু মোল্লার (৩৫) কে লইয়া ইয়াবা সেবন করিয়া অবৈধ কাজে লিপ্ত অবস্থায় আমরা হাতেনাতে ধরি এবং ভিডিও ফুটেজ ধারণ করি। সাজিয়া ও তার পরিবার ইয়াবা গাঁজা ফেনসিডিল সহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসা করে আসিতেছেন এবং সাজিয়া পূর্বে থেকে দেহ ব্যবসা করে আসিতেছেন আমাদের বাড়ি সাজিয়ার বাড়ি আমার বাড়ি একই উঠানে হাওয়ায় ইয়াবা সেবনের গন্ধ নাকে আশায় আমরা ঘরের ভেতর প্রবেশ করিয়া বেপর্দা অবস্থায় পল্টু মোল্লার সাথে আপত্তিকার অবস্থায় দেখতে পেয়ে।
ভিডিও ধারণ করি আমাদের আত্মচিৎকারে ।আশেপাশের লোকজন এসে বিষয়টি দেখতে পাই।
পল্টু মোল্লা হাতে পায়ে ধরে লক্ষ্য চোখুর আড়ালে মোটরসাইকেল চালিয়ে পালিয়ে চলে যান ।
বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হওয়ায় তিন নভেম্বর সাজিয়া ও সাজিয়ার মদক দাতা গণ আমার ঘরে ভেতর আসিয়া আমাকে ও আমার মেয়ে কামরুন নাহার এবং আমার যা শিউলি বেগম ও শিউলির মেয়ে রাবেয়া উক্ত ঘটনায় দেখতে পেয়েছেন বলে সকলকে বেধড়ক মারপিট করেন। আমার পেটে লোহার ছুরি দিয়ে আঘাত করতে গেলে আমি বাম হাত দিয়ে ঠেকাইয়া দিলে আমার বাম হাতের কব্জি দ্বিখণ্ডিত হয়।
আশেপাশের লোকজন আমাদের ডাক চিত কারে আমাদের বাড়িতে এসে আমাকে আমার মেয়ে কামরুল নাহারকে ।
ও আমার যা শিউলি বেগমকে লোহাগড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা ধীন অবস্থায় ভর্তি করেন।
উক্ত এলাকায় বিভিন্ন জনসাধারণের সাথে কথা বলে জানা যায় সাজিয়া ২০১১ সালে লোহাগাড়া থানায় একটি দেহভিত্তিক মামলা হয় ।
এবং একাধিক বিবাহে আবদ্ধ হয় স্থানীয় কিছু প্রভাবশালীদের সদ্য ছায়ায় সাজিয়া ও তার মা লাকি বেগম এবং ছোট বোন সোহানা পিতা করিম সিকদার মাদক ব্যবসা সহ দেহ ব্যবসা কাজে লিপ্ত আছেন।
এ বিষয়ে সাজিয়ার সাথে সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি। উক্ত ঘটনায় জেসমিন বেগম বাদী হয়ে লোহাগড়া থানা একটি অভিযোগ দায়ের করেন । এবিষয়ে লোহাগড়া থানার এসআই আবু শুকুর এর সাথে মুঠো ফোনে কথা হলে । বলেন অভিযোগ পেয়েছি বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Related Articles

২০ লক্ষ টাকার জাল নোট ও জাল নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধারসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে কামরাঙ্গীরচর থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর ও নারায়ণগঞ্জ জেলায় সাঁড়াশি  অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ জাল নোট ও জাল নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধারসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কৃষি) এসোসিয়েশনের সংবাদ সম্মেলনব

মঞ্জুরঃ বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (কৃষি) এসোসিয়েশনের আয়োজনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে বিসিএস কৃষি এসোসিয়েশনের সদস্য সচিব মোঃ

আরও পড়ুন

খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু পুর্নবাসন প্রকল্প পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য:

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ খুরুশকুল জলবায়ু উদ্বাস্তু পুর্নবাসন প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। প্রকল্পের ঘর কাদেরকে দেওয়া হয়েছে, কী প্রক্রিয়ায়

আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার কার্যলয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সাথে ড,ইউনুসের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আজ সকালে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করবেন। সাক্ষাৎ শেষে  প্রধান  উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও