Somoy News BD

১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , সোমবার
ব্রেকিং নিউজ

অন্তবর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
অন্তবর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। আজ সকালে সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সী (জাইকা)’র প্রধান প্রতিনিধি Ichiguchi Tomohide এঁর নেতৃত্বে চার সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এই মন্তব্য করেন।

সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা বাংলাদেশ-জাপানের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে জাইকার সমর্থনের প্রশংসা করেন। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। কথিত উন্নয়নের নামে দুর্নীতি, অন্যায়-অবিচার ও বৈষম্যের অবসান চায় তাঁরা। বর্তমান সরকার জনগণের এই প্রত্যাশা পূরণে কাজ করে যাচ্ছে বলে এই সময় মন্তব্য করেন তিনি।

উপদেষ্টা আরো বলেন, জনপ্রত্যাশা পূরণে বর্তমান সরকার Bangladesh Energy Regulatory Commission Act (BERC)-এর বিতর্কিত ৩৪(ক) ধারা বাতিলসহ উন্মুক্ত দরপত্র ব্যবস্থা চালু করা এবং এক্ষেত্রে কাউকে কোনো বিশেষ সুবিধা প্রদান না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সময় উপদেষ্টা বর্তমানে দেশের গ্যাস সংকট উত্তরণে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধিতে, মেট্রোরেলের ক্ষতিগ্রস্ত দুইটি স্টেশন (কাজীপাড়া ও মিরপুর-১০) অতিদ্রুত চালুসহ সড়ক, সেতু, রেল, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিভিন্ন প্রকল্পগুলোতে জাইকার আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা কামনা করেন।

অন্তবর্তীকালীন সরকারকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত (জাইকা)’র প্রধান প্রতিনিধি বলেন, জাইকা বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করতে সবসময় আগ্রহী। ইতোমধ্যে এই সরকারের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর ভূয়সী প্রশংসা  করার পাশাপাশি প্রধান প্রতিনিধি এই সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা উল্লেখ করেন। এছাড়াও বাংলাদেশে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগের কথা উল্লেখ করে Ichiguchi Tomohide বলেন, জাইকা  বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার এবং জাইকা সব সময় তাঁদের প্রকল্পে কাজের গুণগত মান, স্বচ্ছতা ও পরিবেশগত সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চায়। এ সময় তিনি বর্তমানে চলমান প্রকল্পগুলোর কাজ  দ্রুততম সময়ে শেষ করতে এই সরকারের সহযোগিতা চান ও নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগের ব্যাপারে উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেন।

বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ এহছানুল হক, বিদ্যুৎ বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান, বিপিএএ, সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মনজুর হোসেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব আবদুল বাকী, ডিএমটিসিএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম,এ,এন, ছিদ্দিক, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মোঃ নূরুল আলম সহ মন্ত্রণালয়ের ঊধ্বর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

Related Articles

মোহাম্মদপুর হাউজিং এর নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বছিলা সিটি ডেপলপার্সে নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১২ টার দিকে হাউজিং এর নিজস্ব একটি জমি দখল

আরও পড়ুন

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার সাথে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত

আরও পড়ুন

রাজধানী থেকে সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী গ্রেফতার।

নিজাম উদ্দিনঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলমান অবস্থায় আদাবর থানা এলাকায় মোঃ রুবেল’কে গুলি করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী  ফরহাদ হোসেন(৫২)’কে

আরও পড়ুন

মামলার আসামি না হয়ে গ্রেফতার তাইজুদ্দিন এখন কারা হেফাজতে

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও