Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ
<
Pause
>

মেরিটাইম ইন্ড্রাস্টিকে নিরাপদ ও ডিজিটাল করতে বিএসসিএল ও স্টারনুলার মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
দেশের মেরিটাইম খাতে স্যাটেলাইট ভিত্তিক অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এআইএস) স্থাপনের মাধ্যমে জাহাজ চলাচলকে নিরাপদ ও ডিজিটাল করতে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) ও ডেনমার্কের প্রতিষ্ঠান স্টারনুলা (Sternula)-এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
মঙ্গলবার বিএসসিএলের কনফারেন্স হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিএসসিএলের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মুহাম্মদ ইমাদুর রহমান ও স্টারনুলার পক্ষে সিইও লার্স মলস্টেন এমওইউটি স্বাক্ষর করেছেন।
এছাড়াও সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে ডেনমার্ক দূতাবাসের হেড অব ট্রেড মিশন আলি মুশতাক বাটসহ উভয় পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এআইএস ২.০/ ভিডিইএস (AIS 2.0/VDES) বিশ্বের প্রথম প্রযুক্তি যা সমুদ্র পথের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করে। বিশ্বের প্রথম কোম্পানি হিসেবে এ সার্ভিস প্রদান করছে ডেনমার্কের প্রতিষ্ঠান স্টারনুলা।
স্যাটেলাইট ভিত্তিক এআইএস একটি ট্র্যাকিং সিস্টেম, যা শিপিং লাইন, ফিশিং ট্রলার, বন্দর এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জাহাজের অবস্থান, গতিবিধি, গন্তব্য এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানাতে সাহায্য করে।
এছাড়াও নেভিগেশন সতর্কীকরণ প্রযুক্তিও রয়েছে এই সিস্টেমে।
এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে বিএসসিএল ও স্টারনুলা সমুদ্রে চলাচলকারী বিভিন্ন বড়-ছোট জাহাজে যোগাযোগ স্থাপন, জাহাজ অপারেশন আরো আধুনিক ও ডিজিটাল করা, সমুদ্রবন্দরগুলোর সাথে চলাচলকারী জাহাজের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ স্থাপন, সমুদ্রে আরো বেশি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি ও নতুন ইনোভেশন বৃদ্ধিতে আলোচনা চালিয়ে যাবে।

এই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে জাহাজ চলাচল সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
উল্লেখ্য, মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে দেশে প্রায় ৩৭ হাজার বিভিন্ন ধরনের ফিশিং ট্রলারসহ মোট ৫০ হাজার নৌযান রয়েছে। কিছু কিছু নৌযান প্রায় ১০০ হতে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত ফিশিং করতে চলাচল করে থাকে। এ বিশাল সংখ্যক নৌযানকে স্যাটেলাইট ব্যতীত নেটওয়ার্ক প্রদান করা সম্ভব নয়। বিএসসিএল ও স্টারনুলা বাংলাদেশের সমুদ্র অর্থনীতিকে গতিশীল করতে এ প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে।

মেরিটাইম খাতে স্যাটেলাইট ভিত্তিক অটোমেটিক আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এআইএস) স্থাপনের মাধ্যমে জাহাজ চলাচলকে নিরাপদ ও ডিজিটাল করতে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) ও ডেনমার্কের প্রতিষ্ঠান স্টারনুলা (Sternula)-এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিএসসিএলের কনফারেন্স হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিএসসিএলের পক্ষে ব‍্যব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মুহাম্মদ ইমাদুর রহমান ও স্টারনুলার পক্ষে সিইও লার্স মলস্টেন এমওইউটি স্বাক্ষর করেছেন। এছাড়াও সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে ডেনমার্ক দূতাবাসের হেড অব ট্রেড মিশন আলি মুশতাক বাটসহ উভয় পক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশ গড়তে জাপানের সমর্থন চাইলেন

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস শুক্রবার বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে জাপানি কোম্পানিগুলোর সমর্থন কামনা করেছেন। জাপান সফরের তৃতীয় দিনে

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ ও জাপান বছরের শেষের মধ্যে ইপিএ স্বাক্ষর করবে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনুস ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা শুক্রবার ঘোষণা করেছেন যে, দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক

আরও পড়ুন

শ্যামপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১৯ মামলার আসামি অনিক পান্নাসহ ১১ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ১৯ মামলার আসামি চিহ্নিত ছিনতাইকারী অনিক পান্নাসহ ১১ জন পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির শ্যামপুর

আরও পড়ুন

অপহৃত ভিকটিম উদ্ধারসহ অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে উত্তরা-পশ্চিম থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে অপহৃত ভিকটিম উদ্ধারসহ পেশাদার অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির উত্তরা-পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- ১। মোঃ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman