সংবাদদাতা(পলাশ):-নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার চামরাবো গ্রামে মৃত:মমতাজ উদ্দিনের কন্যা হোসনা বেগম নামে এক অসহায় মানসিক প্রতিবন্ধী নারীর সম্পত্তি আত্নসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে।প্রতিবন্ধী নারীর বড় বোন রেহেনা বেগম জানান-আমরা এক ভাই,সাত বোন-আমাদের পিতৃ সম্পত্তি মোট ৭৯ শতাংশ আমাদের পিতা মৃত থাকার কারনে সকল সম্পত্তি আমাদের বড় ভাই মোহাম্মদ আলি দেখা শুনা করতেন।এবং আমাদের সম্পত্তি না দেওয়ার জন্য অনিহা প্রকাশ করেন।
পরে ২০১৩ সালে স্থানীয়দের সহযোগীতায় আমাদের সাত বোনের সম্পত্তি আমার বড় ভাই মোহাম্মদ আলী আমাদের সম্পত্তি বোজিয়ে দিতে বাধ্য হোন।আমরা প্রত্যেকে পৌনে আট শতাংশ করে সম্পত্তি পাই। আমাদের বোন মানসিক প্রতিবন্ধী হোসনা বেগমও পৌনে আট শতাংশ সম্পত্তি পায়।এর এক বছর পর আমার প্রতিবন্ধী বোন হোসনা বেগমের কাছ থেকে ছলে বলে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে আমার বড় ভাই মোহাম্মদ আলী,আমার বোনকে সারা জীবন ভরন পোষণ করার কথা বলে তার পৌনে আট শতাংশ জমি নিজের নামে লেখে নেয়।আমার ভাই মোহাম্মদ আলী ২০১৮ সালে মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী রাশিদা আক্তার শিউলি আমাদের প্রতিবন্ধী বোন ও আমার বৃদ্ধ মা কে বাড়ি থেকে বের করে দিলে,আমার বোন ও মা কে আমি বরন পোষন করি।
যা স্থানীয় গর্ণমান্য ব্যাক্তিরা অবগত আছেন।সম্প্রতি কয়েক মাস পূর্বে আমার মা মারা যাওয়ার পর থেকে আমার ভাইয়ের স্ত্রী শিউলি, আমার বোনের পৌনে আট শতাংশ সম্পত্তি অন্যস্থানে বিক্রি করতে উঠে পড়ে লেগেছে।ঘটনার সত্যতা স্বিকার করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর মোঃআব্দুল বাতেন মিয়া।তিনি বলেন,আমাদের নরসিংদী ডটকমকে বলেন,আমরা বহুবার ঘোড়াশাল পৌরসভা মেয়র সাহেবের নির্দেশে বিষয়টি মিমাংশার করার চেষ্টা করেছি।কিন্তু আমরা ব্যার্থ হয়েছি। এলাকাবাসী জানান,মোহাম্মদ আলী বেঁচে থাকতে প্রতিবন্ধী হোসনা ও তার মায়ের বরন পোষন করেছিলেন।কিন্তুু মোহাম্মদ আলি মারা যাবার পর তার স্ত্রী তাদের বাড়ি থেকে অসহায় প্রতিবন্ধী ও তার বৃদ্ধ মাকে বেড় করে দেন। এখন হোসনার মা ও মারা গেছে মেয়েটা অসহায় হয়ে পড়েছে।তার এক বোনের বাড়িতে বর্তমানে সে আশ্রয় নিয়েছে।
caller_get_posts
is deprecated. Use ignore_sticky_posts
instead. in /home/somoynewsbd/public_html/wp-includes/functions.php on line 5667caller_get_posts
is deprecated. Use ignore_sticky_posts
instead. in /home/somoynewsbd/public_html/wp-includes/functions.php on line 5667
Leave a Reply