Somoy News BD

৯ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

ইবি ইইই বিভাগের অ্যালামনাই সভাপতি হুমায়ুন ও সম্পাদক সাইফুদ্দিন

ইবি প্রতিনিধি:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রকৌশল অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের পূর্ণাঙ্গ নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভাগের ১৯৯৫-৯৬ শিক্ষাবর্ষের সাবেক শিক্ষার্থী ও বর্তমান অধ্যাপক ড. মো: হুমায়ুন কবিরকে সভাপতি এবং ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষের সাবেক শিক্ষার্থী সাইফুদ্দিন খান চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মো: মনজুরুল হক ও অধ্যাপক ড. মো: মাহবুবর রহমানের সহযোগিতায় নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. কে.এম. আব্দুস ছোবাহানের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ৯ মার্চ (২০২৪) থেকে কমিটি কার্যকর হবে বলে বলা হয়। এতে বিভাগের ১৯৯৫-৯৬ শিক্ষাবর্ষের মো: আব্দুর রাজ্জাককে কোষাধ্যক্ষ মনোনয়ন করা হয়েছে।

কমিটিতে পদপ্রাপ্ত অন্যান্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি শেখ মো: রফিকুল ইসলাম (১৯৯৫-৯৬), মো: মোকাদ্দেস হানিফ টলিন (১৯৯৬-৯৭), অধ্যাপক ড. মোছা: জান্নাতুল ফেরদৌস (১৯৯৮-৯৯), যুগ্ম সম্পাদক মো: গোলাম শাহিনুর রহমান (১৯৯৯-২০০০), অধ্যাপক ডা: মো: খালিদ হোসেন জুয়েল (২০০০-২০০১), গবেষণা এবং শ্রেষ্ঠত্ব ড. মো: খালিদ হোসেন (২০০৪-২০০৫)।

এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মনোনীতরা হলেন মোহাম্মদ আবদুস সালাম , রোকসানা পারভীন শিমুল, মো: শাহ আলম, আসিফ মোহাম্মদ আশিক, মো: শফিকুর রহমান, এ কে এম নাজমুল হক, মো: আশরাফুল ইসলাম টরিত , মো: আবু হানিফ , সালমান আহমেদ, তমাশ্রী সাহা , আবু জার গিফারি, হুমাইরা আহমেদ বৃষ্টি।

এ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সাইফুদ্দিন খান বলেন, মূলত অ্যালামনাই শিক্ষার্থীদের জন্য। তারা কিভাবে ভালো একটা পজিশনে যেতে পারবে তা নিয়ে কাজ করা। বিভাগের বিভিন্ন কাজে পরামর্শ সহ সহযোগিতা করা। এছাড়াও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় বা ক্যাম্পাসে অন্যান্য অ্যালামনাই এর সাথে সমন্বয় রেখে কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপ করা। রোজার ছুটির পর আমাদের কার্যক্রম শুরু করে দিব।

এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: হুমায়ুন কবির বলেন, দীর্ঘ ২৮ বছর পর আমরা অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন করেছি। শেষ কিছু বিষয় সামনে রেখে কাজ করে যাব। প্রথমত, বিভাগীয় কোনো শিক্ষার্থীকে জব সেক্টরে বা বিদেশে পাঠদানে সহযোগিতা করা। দ্বিতীয়ত, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বিভাগটি ৩ বার পরিবর্তন করা হয়েছে, এক্ষেত্রে অসুবিধাও হয়েছে বটে। সুতরাং বিভাগের সাথে কাজ করে সমন্বয় করার চেষ্টা করব। তৃতীয়ত, ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট এর স্বীকৃতিটা গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এটা একটা আর্থিক প্রজেক্ট সহ দীর্ঘ প্রক্রিয়া, আমরা অ্যালামনাই বিভাগের সাথে কাজ করে স্বীকৃতি নেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

Related Articles

বায়ুদূষণ, পানিদূ্‌ষণ এবং শব্দদূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকার ও গণমাধ্যমকে একসাথে কাজ করতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ ও পানি দূষণ প্রতিরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায়

আরও পড়ুন

অনিয়মের অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট

মঞ্জুর: কাকলি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দীন মোহাম্মদ খানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎসহ যেসব অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সেগুলোকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেছেন তিনি। পাশাপাশি

আরও পড়ুন

সেন্টমার্টিনে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ এবং পর্যটকের সংখ্যা সীমিত করা হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সেন্টমার্টিনে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করা হবে। পাশাপাশি, পর্যটকের সংখ্যা সীমিত

আরও পড়ুন

বেদেনা ও তার ছেলের ত্রাসের রাজত্বের অবসানঃদুইটি পিস্তল উদ্ধার।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর পশ্চিম ধানমণ্ডি এলাকার মাদক ব্যাবসায়ী ও মহিলা সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত বেদেনা।তার দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ পুরো পরিবার সন্ত্রাসী হিসেবে এলাকায় ব্যাপক

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও