Somoy News BD

২৯শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

ইনিস্টিউশন অফ ইন্জিনিয়ার্স বাংলাদেশর অবৈধ কমিটি বাতিলের দাবী    

মঞ্জুর: গত ২৪-১০-২৪ ইং তারিখে ইনিস্টিউশন অফ 
ইন্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ প্রংগনে অবৈধভাবে আইইবির সদরদপ্তরের ও ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন বাতিল প্রসংগে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, মিয়া মোহাম্মদ কাইউম, সাধারণ সম্পাদক (সাবেক) আইইবি। তিনি বলেন, ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগ স্বৈরশাসন ও অপশাসনের ফলে প্রত্যেকটি সরকারী প্রতিষ্ঠানসহ পেশাজীবি প্রতিষ্ঠান সমূহ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।ইনিস্টিউশন অফ ইন্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি), 
দেশের সকল প্রকৌশলীদের জাতীয় একটি অরাজনৈতিক

পেশাজীবি প্রতিষ্ঠান এই প্রতিষ্ঠানের অধীনে প্রকৌশলীদেরপেশাগত মান ও দক্ষতা উন্নয়নে ইন্জিনিয়ারিং স্টাফ  কলেজ এবং প্রফেশনাল ইন্জিনিয়ার্স রেজিস্ট্রেশন বোর্ড কার্যরত। দেশের সকল অবকাঠামো, যেমন-ভবন, ব্রীজ, রাস্তাঘাট, রেল, সিভিল এভিয়েশন, বিদ্যুত, গ্যাস, পেট্রোলিয়াম,শিল্প-কলকারখানা, তথ্য প্রযুক্তি,জলবায়ু পরিবর্তনসহ সকল ক্ষেত্রে প্রকৌশলীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রকৌশলীদের পেশার মান উন্নয়নের উপর দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ণ নির্ভরশীল। কিন্তু দলীয় লেজুরবৃত্তির কারনে বংগবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের নামে আইইবির পদ ব্যবহার করে দুর্নীতি,তদবিরবাজী,চাঁদাবাজী,দখলবাজী, টেন্ডারবাজীর মাধ্যমে গত ১৬ বছরে আইইবিকে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিনত  করেছে। দেশের আপামর ছাত্র-জনতা,বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল শক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর অশেষ  রহমতে দেশবাসী স্বৈরশাসক হাসিনা ও তার দোষরদের দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য করেছে।তারই ধারাবাহিকতায় দেশের প্রকৌলীদের একমাত্র জাতীয়প্রতিষ্ঠান অফ ইন্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি) অবৈধভাবে দখলকারী বিগত আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসররা বর্তমানে পলায়নরত।ফলে আইইবি নেতৃত্ব শূণ্য অবস্থায় আছে এবং স্বাভাবিককার্যক্রম বন্ধ হয়ে আছে।এই অচলবস্থা নিরসনে আমরা আইইবির গঠনতন্ত্রের ৫২ (বি) অনুযায়ী ২৬০ জন সদস্যগনের স্বাক্ষর গ্রহন করে রিকিইজিশন
সভা আহবানের জন্য প্রেসিডেন্ট আইইবি কে অনুরোধ  করা হয়।আমরা কোন প্রতুত্তর পাই নাই।ইতিমধ্যে AEB এর তিনজন সদস্য AEB এর প্যাড ব্যবহার করে ২৩ অক্টোবর তারিখে কাল বেলা পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি করে মাত্র এক দিনের ব্যবধানে ২৪ অক্টোবর তারিখে একটি EOGM(Extra Ordinary General Meeting) আইইবি প্রাংগনে আহবান করে এবং অবৈধভাবে চর দখলের মত প্রেসিডেন্ট,সাধারন সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার  সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস  বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। নিম্নোক্ত কারনে ফ্যাসিবাদী কায়দায় করা কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ: ১। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর ৫২ উপ- বিধি অনুযায়ী কেবল প্রেসিডেন্ট আইইবি EOGM বা Requisition meeting ডাকতে পারবে অন্য কেহ নয়। তাছাড়া EOGM এর সভাপতি নির্বাচনে Bye laws এর চ্যাপ্টার ৬ এর ৩৯ ধারা অনুসরন করা হয় নাই। ২। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর ৫১ উপ- বিধি অনুযায়ী কমপক্ষে ২১ দিন সকল সদস্য এবং সহযোগী সদস্যগনে সভার নোটিশ পাঠাতে হবে। ৩। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর৫২ উপ- বিধি অনুযায়ী EOGM এ কেবল একটি এজেন্ডা থাকবে। কিন্ত EOGM সভার নোটিশে, এমনকি সভায় ব্যবহৃত ব্যানারেও কোন এজেন্ডা ছিল না যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত। তাছাড়া ব্যানারে আইইবির কোন লোগো ছিল না। ৪। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী EOGM এ কর্পোরেট সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে। কিন্তু ভোট ব্যতীত বক্তব্য প্রদানকৃত সদস্যদের মতামতের তোয়াক্কা না করে হীন স্বার্থ চরিতার্থের জন্য ফ্যাসিবাদী কায়দায় অবৈধভাবে মনগড়া কমিটি প্রকাশ করা হয়। ৫। Bye laws এর চ্যাপ্টার ৫ এর ৩০ ধারার ব্যতয় ঘটিয়ে Central Election Committee ব্যতীত অবৈধভাবে চর দখলের মতপ্রেসিডেন্ট,সাধারন সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে। নিম্নোক্ত কারনে ফ্যাসিবাদী কায়দায় করা কমিটি সম্পূর্ণ অবৈধ : ১। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর ৫২ উপ- বিধি অনুযায়ী কেবল প্রেসিডেন্ট আইইবি EOGM বা Requisition meeting ডাকতে পারবে অন্য কেহ নয়। তাছাড়া EOGM এর সভাপতি নির্বাচনে Bye laws এর চ্যাপ্টার ৬ এর ৩৯ ধারা অনুসরন করা হয় নাই। ২। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর ৫১ উপ- বিধি অনুযায়ী কমপক্ষে ২১ দিন সকল সদস্য এবং সহযোগী সদস্যগনে সভার নোটিশ পাঠাতে হবে। ৩। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর৫২ উপ- বিধি অনুযায়ী EOGM এ কেবল একটি এজেন্ডা থাকবে। কিন্ত EOGM সভার নোটিশে, এমনকি সভায় ব্যবহৃত ব্যানারেও কোন এজেন্ডা ছিল না যা সম্পূর্ণ বিধিবহির্ভূত। তাছাড়া ব্যানারে আইইবির কোন লোগো ছিল না। ৪। আইইবি গঠনতন্ত্রের চ্যাপ্টার ৬ এর৫২ উপ-বিধি অনুযায়ী EOGM এ কর্পোরেট সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে। কিন্তু ভোট ব্যতীত বক্তব্য প্রদানকৃত সদস্যদের মতামতের তোয়াক্কা না করে হীন স্বার্থ চরিতার্থের জন্য ফ্যাসিবাদী কায়দায়অবৈধভাবে মনগড়া কমিটি প্রকাশ করা হয়। ৫। Bye laws এর চ্যাপ্টার ৫ এর ৩০ ধারার ব্যতয় ঘটিয়ে Central Election Committee ব্যতীত অবৈধভাবে চর দখলের মত প্রেসিডেন্ট,সাধারন সম্পাদক সহ ১০ সদস্য বিশিষ্ট আইইবির সদর দপ্তরের এবং চার সদস্যের আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের কমিটি গঠন করে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে যারা সকলেই AEB এর সদস্য। বিগত ১৬ বৎসরের অভিজ্ঞতায় সাধারন প্রকৌশলী সমাজ আইইবিকে দলীয় লেজুরবৃত্তের উর্ধ্বে পেশাজীবি বান্ধব প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখতে চায়। পূর্বের ন্যায় রাজনৈতিক দল এবং আইইবির পদ ব্যবহার করে সরকারী বিভিন্ন বিভাগে পোস্টিং/পদন্নতির অনৈতিক তদবীর,চাঁদাবাজী,টেন্ডারবাজী সাধারন প্রকৌশলী সমাজ দেখতে চায় না। প্রয়োজনে আমরা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করবো। এখানে উল্লেখ্য যে,যাকে অবৈধভাবে স্বঘোষিত আইইবির প্রেসিডেন্ট ঘোষনা করা হয়েছে তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় AEB এর প্রেসিডেন্ট ।অর্থাৎ তিনি এখন গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পদধারী।তিনি কিভাবে প্রকৌশল পেশার উন্নয়ন ঘটাবেন। এমতবস্থায়,আমরা আইইবতে অবৈধভাবে গঠিত কমিটি বাতিল করার জন্য সরকারী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে আহবান করছি। সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন, সকল প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার কাজী ফজলুল করিম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইউকসু ও প্রেসিডেন্ট এক্স ডেসিডি, বুয়েট। আরও উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সভাপতি আ.ন.ম  আক্তার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার আব্দুর রউফ, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব, ইঞ্জিনিয়ার মাসুম, ইঞ্জিনিয়ার মজিবুর রহমান সবুজ, ইঞ্জিনিয়ার বাদল, (সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী গণপূর্ত), প্রমুখ

Related Articles

সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠায়  মহাসত্যের ভিত্তিতে জাতীয় ঐক্য গঠনে ইসলামী সমাজের ৩ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা সু-সম্পন্ন

মঞ্জুর: ইসলামী সমাজের উদ্যোগে- ২৭, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর (রবি, সোম ও মঙ্গলবার), গাজীপুর মুক্তমঞ্চ থেকে জাতীয় প্রেসক্লাব পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গণজাগরণ যাত্রা চলাকালীন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্পটে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইসলামী সমাজের সম্মানিত আমীর এবং বিভাগীয় দায়িত্বশীলগণ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, বিশ্বের প্রতিটি দেশে মানব রচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পরিবর্তে মানুষকে সার্বভৌমত্বের মালিক, আইনদাতা-বিধানদাতা ও শাসনকর্তা গ্রহণ করে মানুষ আল্লাহর সাথে কুফর এবং শিরকে লিপ্ত হয়ে আছে। তিনি বলেন, গণতন্ত্রসহ মানব রচিত সকল মতবাদ দুর্নীতি, বৈষম্য ও জাহান্নামের পথ। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র গ্রহণ করে সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সার্বভৌমত্বআইন-বিধান ও কর্তৃত্ব অমান্য করে তাঁর সাথে কুফর করছে এবং নিজেদেরকে সার্বভৌমত্বের মালিক, সংসদ সদস্যদেরকে আইনদাতা ও সরকার তথা মন্ত্রীদেরকে শাসনকর্তা মেনে মহান রব্ব আল্লাহর সাথে শিরক করছে। আল্লাহর সাথে কুফর এবং শিরক করা চরম অপরাধ ও দুর্নীতি, যার পরিণতি দুনিয়ার জীবনে বিভিন্ন রকম আযাব-গজবের শিকার হয়ে দুর্ভোগ ও অশান্তি এবং আখিরাতের জীবনে নিশ্চিত ঠিকানা জাহান্নাম। মানব রচিত সকল মতবাদ চরম দুর্নীতি এবং কুফরী ও শিরকী ব্যবস্থা-জাহান্নামের পথ। মানুষের মাঝে বৈষম্যের মূল কারণ হলো দুর্নীতি। দুর্নীতি গ্রহণ করার কারণেই মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং সংরক্ষণ হচ্ছে না।সুতরাং গণতন্ত্রসহ কোন মানব রচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়। গতকাল ২৯ অক্টোবর ২০২৪ইং, মঙ্গলবার, বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ইসলামী সমাজের আমীর বলেন, দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করতে হলে প্রয়োজন নীতি ও আদর্শ। গণতন্ত্রসহ মানব রচিত কোন ব্যবস্থাই নীতি ও আদর্শ নয়; সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত ব্যবস্থা ‘ইসলাম’ই একমাত্র নীতি ও আদর্শ। তিনি বলেন, সকল ধর্মের লোকদের জন্য যার যার ধর্ম পালনের সুযোগ রেখে সমাজ ও রাষ্ট্রে আল্লাহর রাসূল হযরতমুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলেই “দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন হবে, সকলের সকল অধিকার আদায় এবং সংরক্ষণ হবে। এ লক্ষ্যে ‘ইসলামী সমাজ’ গণতন্ত্রসহ সকল প্রকার মানব রচিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করে আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতে সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সকল মানুষের সার্বিক কল্যাণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টাগণ এবং দেশবাসী ছাত্র-জনতা সকলকে তিনি গণতন্ত্র ত্যাগ করে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় শামিল হওয়ার আন্তরিক আহ্বান জানান। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী সমাজের কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় দায়িত্বশীল- মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী মোল্লা, মুহাম্মাদ ইয়াছিন, সোলায়মান কবীর, আমীর হোসাইন, মোঃ নুরুদ্দিন, মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ, আজমুল হক আসাদুজ্জামান বুলবুল, আৰু বকর সিদ্দিক, সেলিম মোল্লা, সাইফুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান এবং সকল জেলা, মহানগর, থানা পর্যায়ের দায়িত্বশীলসহ নেতা ও কর্মীগন ।

আরও পড়ুন

শিল্প উপদেষ্টার সাথে সুইডেনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শিল্প উপদেষ্টা জনাব আদিলুর রহমান খান-এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেনের রাষ্ট্রদূত Nicolas Weeks সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জানান, বাংলাদেশে ১৭০টি সুইডিশ প্রতিষ্ঠান

আরও পড়ুন

শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ (রবিবার) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া-এঁর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত

আরও পড়ুন

দেশের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নের জন্য সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ                                      -ধর্ম উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন,  বাংলাদেশ একটি বৈচিত্র্যময় দেশ। এদেশে মুসলিম,  হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মানুষ সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও