Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

জনগোষ্ঠীর জীবন মানোন্নয়নে নতুন ভাবনায় একসাথে কাজ করতে হবে — উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
 সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, বিগত এক যুগ ধরে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে গবেষণার মধ্যে দিয়ে যে সমস্যাগুলো উপস্থাপন করছি তাকি সম্পন্ন করতে পারছি। তিনি বলেন, আমরা যে সংগ্রাম করেছি, ৫৩ বছর পর আমরা যে জায়গায় এসেছি এখন নতুন করে ভাবনার সময় এসেছে। তিনি  দারিদ্র্য বিমোচনে এবং জনগোষ্ঠীর জীবন মানোন্নয়নে প্রান্তিক দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিশেষ করে নারীগোষ্ঠীর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকারের পাশাপাশি আপনারা আমাদের সাথে এক হয়ে নতুন ভাবনা ভেবে একসাথে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি আজ ডেইলি স্টার সেন্টারে দা ডেইলি স্টার কর্তৃক আয়োজিত’ “Fastering Gender Sensitive Climate Solution for Marginalized Commitments’  সংক্রান্ত গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  একথা বলেন।   

গোলটেবিল বৈঠকে মর্ডানেটর তানজিম ফেরদৌস সভাপতিত্ব এবং সঞ্চালনা করেন। বৈঠকে অন্যন্যের মধ্যে বিভিন্ন এনজিও সংগঠনের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লাহ, আয়শা তাসিন খান, রাবেয়া বেগম, সঞ্জিব কুমার সাহা, দিলরুবা হায়দার, শাহরিয়ার সাদাত, অমিত রঞ্জন দে, কানিজ ফাতিমা, একরামুল হক, পাভেল পার্থ এবং শামীম আরা বেগম জলবায়ু সংক্রান্ত বিপদাপন্নতা মোকাবেলায় দারিদ্রপীড়িত অঞ্চলে লিঙ্গ বৈষম্য এবং সামাজিক অসাম্য বিষয়ে সুপারিশসমূহ উপস্থাপন করেন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা বলেন,  জলবায়ুর প্রভাবে সৃষ্ট অভিগাত ও বিপদাপন্নতা নিয়ে যে পরিবারগুলো বেঁচে আছে, তাদের জীবনমান উন্নয়ন করতে পারেনি, তাদের জীবনমান উন্নয়নে প্রান্তিক পর্যায়ে সচেতন গবেষণামূলক গোষ্ঠী তৈরি করতে হবে। আমাদের কর্ম পদ্ধতি, কাজের ধারাগুলোর মধ্যে মৌলিক পরিবর্তন করা দরকার। তিনি আরো বলেন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর প্রান্তিক পর্যায়ে ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, লবণাক্ততা, বন্যা, ভাঙন, খরা এবং শৈত্যপ্রবাহসহ জলবায়ুসংঘঠিত দুর্যোগসমূহ গবেষণা অঞ্চলে পুনরাবৃত্তিমূলক চ্যালেঞ্জগুলোকে নতুনভাবে ভাবতে হবে। দরিদ্র অবস্থায় বসবাসকারী নারীরা ধারাবাহিকভাবে বিপদাপন্ন গোষ্ঠী হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে এবং জীবন-জীবিকার প্রধান উৎসগুলো ক্ষুদ্র-কৃষি, দিনমজুরি, গৃহস্থলির বাগানকৃষি, গবাদি পশু, মৎস্য, আবাসন, খাদ্য নিরাপত্তা, পানীয়জল সরবরাহ এবং পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধা ইত্যাদি বিশেষভাবে বিপদাপন্নতার মুখে পড়ছে। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, মানুষের বিপদাপন্নতা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যে আন্তঃক্রিয়ার ফলাফলের সঙ্গে লিঙ্গীয় ও সুশাসনের সমস্যা থেকে উদ্ভূত। অপর্যাপ্ত প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তা ও দুর্বল শাসন ব্যবস্থার মতো পদ্ধতিগত সমস্যাগুলো থেকে এই বৈষম্য, বিশেষ করে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান (এলজিআই) এবং জনগণের প্রতি দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের থেকে সময়মতো ও যথাযথভাবে সাড়াদানে এগিয়ে আসতে হবে।  

Related Articles

দেশে বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে: বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ‘মিলগুলো অনেকদিন ধরে পরিত্যক্ত ছিল। মিলগুলো লিজ দেয়ার ব্যবস্থা করেছি। দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রয়োজন আছে। এতে দেশের টাকা দেশে থাকবে। অনেকে

আরও পড়ুন

বর্তমান সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান –উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, বর্তমান সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান।

আরও পড়ুন

আশুলিয়ায় ধামসোনা স্কুল এসোসিয়েশনের টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খান:আশুলিয়ায় ধামসোনা স্কুল এসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (৮নভেম্বর)বেলা আড়াইটার সময় আলহাজ্ব ফারুক নগর ইসমাঈল বেপারী

আরও পড়ুন

পাঁচ আগস্টের পূর্বে প্রথাগত শাসনববস্থা আর চলতে দেওয়া হবে না

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ একটি দেশ। এ অঞ্চলের সাংস্কৃতিক ইতিহাস

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও