Somoy News BD

৩রা জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , শুক্রবার
ব্রেকিং নিউজ

সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত নকল নবীশ (এক্সট্রা মোহরার)’দের চাকুরী স্থায়ীকরণের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট

মঞ্জুর: সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত নকল নবীশ (এক্সট্রা মোহরার)’দের চাকুরী স্থায়ীকরণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ২০ অক্টোবর অবস্থান ধর্মঘটের আয়োজন করেন। উক্ত অবস্থান ধর্মঘটে বক্তরা বলেন, স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে মহান সংসদ সহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যক্তিবর্গ ও কর্মকর্তাগণ নকল নবীশদের চাকুরী জাতীয়কর আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর বহু সরকারের পালাবাদল ঘটে। কিন্তু নকল নবীশদের খোঁজ কেউ রাখেনি। আশার আলো নিয়ে নকল নবীশরা এখনও স্বপ্ন দেখেন বর্তমান সরকারের দায়িত্বরত মহান ব্যক্তিবর্গগণ নকল নবীশদের একা নারী চাকুরী জাতীয়করণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবেন। বিধিবাম বিভিন্ন সময়ে দেওয়া প্রতিশ্রুতি আজও বাস্তবায়ন করা হয়নি। দেশের বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, হাইকোর্ট, সুপ্রীমকোর্ট এর নকল নবীশ মিডওয়াইফারি নার্সদেরকেও রাজস্ব খাতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধন অধিদপ্তরের নকল নবীশদের বিষয়টি আজো সংশ্লিষ্ট দপ্তর আমলে নেননি। নকল নবীশ সরকারি কোন বেতন ভাতা পান না। সমাজের মানুষ জানে তারা সরকারি চাকুরী করেন। কিন্তু বাস্তবে নকল নবীশরা জমির দলিশের এক পৃষ্ঠা বালামে লেখলে মাত্র ২৪ টাকা মজুরি পায়। প্রকৃতপক্ষে এক পৃষ্ঠা বালাম লেখার জন্য জনগণের কাছ থেকে সরকার রাজস্ব দেয় ৪০ টাকা। সেখান থেকে নকল নবীশদের দেয়া হচ্ছে ২৪ টাকা। বাকি ১৬ টাকা রাজস্ব খাতে জমা হচ্ছে। নকল নবীশরা টাকা দিয়েই তাদের চাকুরী স্থায়ীকরণ করা সম্ভব। নকল নবীশদের দীর্ঘদিনের দাবি চাকুরী স্থায়ী করা হোক। কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলে বিষয়টি নিয়ে কথা বলার অভাবে আমরা আজও অন্ধকারেই রয়ে গেছি। আইন ও বিচার বিভাগের নিবন্ধন অধিদপ্তর দেশের ২য় বৃহত্তম রাজস্ব আদায়কারী প্রতিষ্ঠান। এটি রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টর, আমরাই জনগণের ভূমি নিবন্ধনের স্থায়ী রেকর্ড করে থাকি। অনেক আগেই নকল নবীশদের চাকুরী রাজস্ব খাতে নেয়া উচিত ছিলো।বাংলাদেশ এক্সট্রা মোহরার (নকল নবিস) এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, মাননীয় আইন উপ সচিব মহোদয়, আইজিআর মহোদয়গণদের নিকট চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে স্মারকলিপিতে প্রদান করা হয়। নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম শহীদদের ন্যায্য দাবী পূরণ তাহলেই আমরা দ্রুত কর্মস্থলে ফিরে যেতে পারবো। বর্তমান দ্রব্যমূল্যের বাজারে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। পরিবার-পরিজন নিয়ে বর্তমানে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছে।  অবস্থান ধর্মঘটে সভাপতিত্ব করেন সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল-আমিন সরকার। এছাড়ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দগণ, কেন্দ্রীয় সমন্বয়কগণ, বিভাগ/জেলা/শাখা অফিসের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত রাতুলকে আর্থিক সহায়তা দিলো বিজিবি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থাকা রাইসুর রহমান রাতুল নামের একজন তার চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহ ও পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে

আরও পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতির সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতি ১লা জানুয়ারী ২০২৫, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ৩য় তলায় ফ্যাসিবাদী পতিত স্বৈরশাসক হাসিনা সরকার তার মন্ত্রী, এমপি, আমলা ও তাদের

আরও পড়ুন

নতুন বছরের আগমনের শুভেচ্ছার বার্তা জানিয়েছেন ঢাকা জেলা যুবদল নেতা শরিফুল ইসলাম সিকদার

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খানঃ কোথায় যেন হারিয়ে গেছে কপি হাউজের সেই সোনালী গোধূলির আকাশে রাত কাটা আর নেই,আমি বসে আছি এক নতুন উদীয়মান পাখির কল

আরও পড়ুন

নতুন বছরের শুভেচ্ছার বার্তা জানিয়েছেন ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খানঃ অতীতের স্মৃতি ও গ্লানিকে পিছনে ফেলে নতুন জীবনের গতিময়,নতুন বছরের আবির্ভাবের বার্তা নিয়ে,সকলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে, স্মরণীয় ইতিহাসের পাতায়  খচিত

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও