নিজস্ব প্রতিবেদকঃগত বছরের ২৭/১১/২০২৩ তারিখে মোঃমিজানুর রহমান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে জমি ইজারা নেয়। ইজারা নেওয়ার কিছুদিন পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে
পড়েন।সেই সময়ে লাল মিয়া,সৈয়দ কষাই,তুফান সহ তাদের দলবল জায়গাটি অবৈধভাবে দখল করে।দখলকারীরা বেড়িবাধ কোম্পানীর ঘাট থেকে শেখ রাসেল স্কুল এ্যান্ড কলেজ পর্যন্ত জায়গার মধ্যে যত রকম গাড়ি এবং ফুটপাতে দোকান বসে তাদের থেকে চাদা নেয়। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন থেকে অভিযান পরিচালনা করেন জনাব মোঃমনিরুজ্জামান,সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।সিটি কর্পরেশন অভিযান দিয়ে জায়গাটি ১৫/০২/২০২৪ ইং তারিখে দখল মুক্ত করা হয়।কিন্তু কিছু দিন পর লাল মিয়া,সৈয়দ কষাই, তুফান সহ তাদের তাদের সন্ত্রাসী বাহীনি দিয়ে আবার জায়গা দখল করে নেয়।প্রসাশনের বিভিন্ন সংস্থ্যা থেকে বলার পরে জায়গার দখল করে রাখে।এবিষয় দখলকারী লাল মিয়ার সাথে কথা বললে তিনি বলেন,আমি পানি উ্ন্নয়ন বোর্ড থেকে জায়গা ইজারা নিয়েছি, সরকারের যতদিন প্রয়োজন না হবে ততদিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবো।সরকারি জমি এভাবে ইজারা হয় না এমন এক প্রশ্নে, তিনি কোন জবাব দিতে পারেননি। তারই প্রেক্ষিতে আজ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান পরিচালনা করেন।ভুক্তভোগী মোঃমিজানুর রহমান বলেন,আমি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন থেকে আমি এক বছরের জন্য ইজারা নিয়েছি, আমার লিগাল পেপারস আছে কিন্তু আমার জমি দখল করে রেখেছে লালমিয়া, সৈয়দ কষাই এবং তুফান সহ তাদের সন্ত্রাসী বাহীনি।এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,আজ বিঞ্জ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসছে আইনে যা হয় সেটা করবেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃজাহাঈীর আলমের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করেন। এবিষয় জানতে চাইলে দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলম বলেন,মাননীয় মেয়র মহোদয়ের নির্দেশে আজ ৩০ জুন অভিযানটি পরিচালনা করছি।জাগয়াটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের, সিটি কর্পোরেশন থেকে ইজারাদার মোঃমিজানুর রহমান ইজারা নিয়েছেন,আজ তাকে আমরা বুঝিয়ে দিব।
“একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতলের ব্যাপক ব্যবহার বাড়াচ্ছে স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত ঝুঁকি”
মঞ্জুর:এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন-এসডো তার প্রধান কার্যালয়ে ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ “একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতলের পরিবেশগত প্রভাব: দূষণ ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন