Somoy News BD

৩১শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বৃহস্পতিবার
ব্রেকিং নিউজ

দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও শোষনমুক্ত কল্যাণকর সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন নিখুত আদর্শ …… আমীর, ইসলামী সমাজ।

মঞ্জুর : ইসলামী সমাজ’ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের দায়িত্বশীল জনাব মোঃ সোহেল এর সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগরের দায়িত্বশীল ‘ জনাব মুহাম্মাদ ইয়াছিন এর সঞ্চালনায় ২ মার্চ ২০২৪ইং (শনিবার), বিকাল ৩ ঘটিকায় বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেইটে ইসলামী সমাজের উদ্যোগে- “দুর্নীতি সন্ত্রাস ও শোষনমুক্ত কল্যাণময় সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠনের উপায়” বিষয়ে অনুষ্ঠিত “দুর্নীতি ও সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে” ইসলামী সমাজের আমীর হজরত সৈয়দ হুমায়ূন কবীর বলেছেন, মানুষের অধিকার বিনষ্টকারী সকল কর্মকান্ডই দুর্নীতি। নীতি ও আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করা এবং সিন্ডিকেটের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি করা ও সিন্ডিকেটকারীদের নিয়ন্ত্রন না করে তাদের মদদ দেয়াও দুর্নীতি। আইন বহির্ভূত জনমনে আতংক সৃষ্টিকারী সকল বিধ্বংসী কর্মকান্ড এবং ধর্মীয় ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য জনগণের জান-মালের ক্ষতি সাধনকারী সকল উগ্রপন্থাকে সন্ত্রাস উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রতিটি রাষ্ট্রেই দুর্নীতির মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসসহ বিভিন্ন রকম সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ও মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘঠিত হচ্ছে- যার কারণে মানুষের জীবনে চরম দূর্ভোগ ও অশান্তি বিরাজ করছে। ইসলামী সমাজের আমীর সৈয়দ হুমায়ূন কবীর বলেন, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও শোষনমুক্ত কল্যাণকর সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠনে প্রয়োজন নিখুত আদর্শ। যে নীতিমালা মেনে চললে মানুষের জীবনে হিংস্রতা ও অমানবিকতা দূর হয়ে মানবতা ও মনুষত্বের বিকাশ ঘটে সে নীতিমালাকে আদর্শ উল্লেখ করে তিনি বলেন, সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত কল্যাণকর ও পরিপূর্ণ একমাত্র ব্যবস্থা ‘ইসলাম’ই একমাত্র আদর্শ। তিনি বলেন, ইসলামের মূল বিষয় মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনাসহ জীবনের সকল ক্ষেত্রে সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব একমাত্র আল্লাহর, মানুষের নয়। ফলে দাসত্ব, আইনের আনুগত্য ও উপাসনা একমাত্র আল্লাহর এবং এরই বাস্তবায়নে শর্তহীন অনুসরণ ও অনুকরণ মহাসত্য এবং শ্রেষ্ঠ নীতি, এসবের বিপরীত সবই চরম দুর্নীতি। একমাত্র হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর, অন্য কারো নয়। এসবই গণতন্ত্রসহ সকল মানব রচিত ব্যবস্থায় মানুষের সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সার্বভৌমত্ব, আইন-বিধান ও শাসন কর্তৃত্ব মানুষের ফলে মানুষের মনগড়া আইন-বিধানের আনুগত্যের মাধ্যমে দাসত্ব মানুষের এবং অনুসরণ ও অনুকরণ করা হয় মানুষেরই মনগড়া আইনের ভিত্তিতে নেতৃত্বদানকারী নেতা বা সরকারের আর এসবই চরম দুর্নীতি উল্লেখ করে ইসলামী সমাজের আমীর বলেন, মানব রচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্ষমতায় থাকার জন্য কিংবা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সকল উগ্রপন্থা সন্ত্রাস ব্যতীত আর কিছু নয়। বিশ্বের চলমান নাজুক পরিস্থিতিতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও শোষণমুক্ত কল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করতে হলে সকল ধর্মের লোকদের জন্য যার যার ধর্ম পালনের যথাযথ সুযোগ রেখে আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতে সমাজ ও রাষ্ট্রে একমাত্র আদর্শ ইসলামের আইন-বিধান প্রতিষ্ঠা করতে হবে। গণতন্ত্রের অধীনে নির্বাচন, গণআন্দোলন কিংবা সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত না থাকাকালীন সময়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা লাভের জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঈমান ও ইসলামের দাওয়াতের মাধ্যমে ঈমানদারগণের সমাজ গঠন আন্দোল’ই ইসলাম প্রতিষ্ঠায় আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত একমাত্র পদ্ধতি। তিনি বলেন, ইসলামী সমাজ আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতেই সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও শোষনমুক্ত কল্যাণময় সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে দল-মত নির্বিশেষে সকলকে তিনি ইসলামী সমাজে শামিল হয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠার ঈমানী, নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় নেতা ও বিভাগীয় দায়িত্বশীল সর্বজনাব মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী মোল্লা, আমীর হোসাইন, আসাদুজ্জামান বুলবুল, মোঃ সেলিম মোল্লা, ঢাকা দক্ষিণ এর সহকারী দায়িত্বশীল আবু জাফর মোঃ সালেহ এবং সিলেট বিভাগের সহকারী দায়িত্বশীল নাজমুল হাসান প্রমুখ।

Related Articles

সাইটিস অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী

আরও পড়ুন

২০২৫ সালের হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২০২৫ সালের হজ প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এবছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় সাধারণ হজ প্যাকেজ নামে দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে । সাধারণ

আরও পড়ুন

শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টার সাথে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ (বুধবার) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া-এঁর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত

আরও পড়ুন

সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠায়  মহাসত্যের ভিত্তিতে জাতীয় ঐক্য গঠনে ইসলামী সমাজের ৩ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা সু-সম্পন্ন

মঞ্জুর: ইসলামী সমাজের উদ্যোগে- ২৭, ২৮ ও ২৯ অক্টোবর (রবি, সোম ও মঙ্গলবার), গাজীপুর মুক্তমঞ্চ থেকে জাতীয় প্রেসক্লাব পর্যন্ত ৩ দিনব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গণজাগরণ যাত্রা চলাকালীন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্পটে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইসলামী সমাজের সম্মানিত আমীর এবং বিভাগীয় দায়িত্বশীলগণ বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, বিশ্বের প্রতিটি দেশে মানব রচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পরিবর্তে মানুষকে সার্বভৌমত্বের মালিক, আইনদাতা-বিধানদাতা ও শাসনকর্তা গ্রহণ করে মানুষ আল্লাহর সাথে কুফর এবং শিরকে লিপ্ত হয়ে আছে। তিনি বলেন, গণতন্ত্রসহ মানব রচিত সকল মতবাদ দুর্নীতি, বৈষম্য ও জাহান্নামের পথ। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্র গ্রহণ করে সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন এবং পরিচালনায় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর সার্বভৌমত্বআইন-বিধান ও কর্তৃত্ব অমান্য করে তাঁর সাথে কুফর করছে এবং নিজেদেরকে সার্বভৌমত্বের মালিক, সংসদ সদস্যদেরকে আইনদাতা ও সরকার তথা মন্ত্রীদেরকে শাসনকর্তা মেনে মহান রব্ব আল্লাহর সাথে শিরক করছে। আল্লাহর সাথে কুফর এবং শিরক করা চরম অপরাধ ও দুর্নীতি, যার পরিণতি দুনিয়ার জীবনে বিভিন্ন রকম আযাব-গজবের শিকার হয়ে দুর্ভোগ ও অশান্তি এবং আখিরাতের জীবনে নিশ্চিত ঠিকানা জাহান্নাম। মানব রচিত সকল মতবাদ চরম দুর্নীতি এবং কুফরী ও শিরকী ব্যবস্থা-জাহান্নামের পথ। মানুষের মাঝে বৈষম্যের মূল কারণ হলো দুর্নীতি। দুর্নীতি গ্রহণ করার কারণেই মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায় এবং সংরক্ষণ হচ্ছে না।সুতরাং গণতন্ত্রসহ কোন মানব রচিত ব্যবস্থার মাধ্যমে দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ এবং রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়। গতকাল ২৯ অক্টোবর ২০২৪ইং, মঙ্গলবার, বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ণ গণজাগরণ যাত্রা শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ইসলামী সমাজের আমীর বলেন, দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন করতে হলে প্রয়োজন নীতি ও আদর্শ। গণতন্ত্রসহ মানব রচিত কোন ব্যবস্থাই নীতি ও আদর্শ নয়; সার্বভৌম ক্ষমতার একমাত্র মালিক সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত ব্যবস্থা ‘ইসলাম’ই একমাত্র নীতি ও আদর্শ। তিনি বলেন, সকল ধর্মের লোকদের জন্য যার যার ধর্ম পালনের সুযোগ রেখে সমাজ ও রাষ্ট্রে আল্লাহর রাসূল হযরতমুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলেই “দুর্নীতি ও বৈষম্য মুক্ত কল্যাণকর সমাজ ও রাষ্ট্র গঠন হবে, সকলের সকল অধিকার আদায় এবং সংরক্ষণ হবে। এ লক্ষ্যে ‘ইসলামী সমাজ’ গণতন্ত্রসহ সকল প্রকার মানব রচিত ব্যবস্থার বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করে আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রদর্শিত পদ্ধতিতে সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সকল মানুষের সার্বিক কল্যাণে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টাগণ এবং দেশবাসী ছাত্র-জনতা সকলকে তিনি গণতন্ত্র ত্যাগ করে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় শামিল হওয়ার আন্তরিক আহ্বান জানান। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ইসলামী সমাজের কেন্দ্রীয় ও বিভাগীয় দায়িত্বশীল- মুহাম্মাদ ইউসুফ আলী মোল্লা, মুহাম্মাদ ইয়াছিন, সোলায়মান কবীর, আমীর হোসাইন, মোঃ নুরুদ্দিন, মুহাম্মাদ আলী জিন্নাহ, আজমুল হক আসাদুজ্জামান বুলবুল, আৰু বকর সিদ্দিক, সেলিম মোল্লা, সাইফুল ইসলাম, হাফিজুর রহমান এবং সকল জেলা, মহানগর, থানা পর্যায়ের দায়িত্বশীলসহ নেতা ও কর্মীগন ।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও