মঞ্জুর:
খোদেজা আক্তার (স্বামী-জুয়েল মোঃ বিল্লাল) ১৬ই জানুয়ারী ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে খোদেজা আক্তার বলেন, আমি খোদেজা আক্তার চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিগত ০৩/১১/২০১০ খ্রিঃ তারিখের সূত্র নং-চভেএসাবি/নিঃবিঃ-১৮৭/২০১০/৮২০ এর আলোকে দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২৫/১১/২০১০ ইং তারিখে অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে আবেদন করি, যাহাতে আবেদনের শেষ তারিখের মধ্যে আমার বয়স ছিল ২৯ বছর ০৭ দিন। ২২/০১/২০১২ খ্রিঃ তারিখ, সূত্র নং- ডিন/এফএসটি/বিবিধ-৫(অংশ-১)/২০১০/৩৩৪ এর আহবায়ক (অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার), সংশ্লিষ্ট বাছাই কমিটি, চভেএসাবি এর বিজ্ঞাপিত পদ সংখ্যা ১০, প্রার্থীর মোট আবেদন ১১৮, যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ৪৭ এবং বাতিলকৃত আবেদনের সংখ্যা ৭১। ০১/০২/২০১২ খ্রি:, সুত্র নং-চভেএসাবি/
আবেদন করি, যাহাতে আবেদনের শেষ তারিখের মধ্যে আমার বয়স ছিল ২৯ বছর ০৭ দিন। ২২/০১/২০১২ খ্রিঃ তারিখ, সূত্র নং- ডিন/এফএসটি/বিবিধ-৫(অংশ-১)/২০১০/৩৩৪ এর আহবায়ক (অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার), সংশ্লিষ্ট বাছাই কমিটি, চভেএসাবি এর বিজ্ঞাপিত পদ সংখ্যা ১০, প্রার্থীর মোট আবেদন ১১৮, যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ৪৭ এবং বাতিলকৃত আবেদনের সংখ্যা ৭১। ০১/০২/২০১২ খ্রি:, সুত্র নং-চভেএসাবি/রেজিঃ/নি:-৪০(৩)/২০১১/১১৫, ক্রমিক নং-৪১, বিষয়ঃ অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আমি তিন মাসের গর্ভবতী হয়ে ২৩/০২/২০১২ ইং তারিখে সকাল ১০:০০ ঘটিকায় (কম্পিউটার টেষ্ট/রচনামূলক) নির্বাচনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিয়া উত্তীর্ণ হই (যা উত্তীর্ণদের তালিকা উপাচার্য মহোদয় এর দপ্তরের করিডোরে সাঁটানো হয়) এবং বিকাল ০৩:০০ ঘটিকায় উপাচার্য মহোদয়ের দপ্তরে মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করি ও মৌখিক বোর্ডে আমাকে যা প্রশ্ন করা হয়, আমি প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেই এবং বোর্ড কর্তৃক আমার প্রতিটি উত্তরে সন্তুষ্ট হয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং আমি সালাম জানিয়ে বিদায় নেই। আমার স্বামীর বাড়ী চট্টগ্রাম বিভাগে হওয়ায় এবং আমার স্বামী জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শ লালন করায় অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার উপাচার্য মহোদয়কে চাপ প্রয়োগ করেন ও টেবিলে হাত দিয়ে আওয়াজ করে বলেন কোন অবস্থায় যেন আমাকে চাকুরী না দেয়, যা উপস্থিত স্বাক্ষী ছিলেন সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য মহোদয় এবং প্যাথলজি ও প্যারাসাইটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন ।পরবর্তীতে ১৮তম অধিবেশন ২৪/০৩/২০১২ ইং তারিখে ১০ পদের বিপরীতে ০৮ পদ অনুমোদন সাপেক্ষে ২৪/০৩/২০১২ খ্রিঃ, সূত্র নং- চভেএসাবি/রেজিঃ/নি.- ৪০(৩)/২০১১/২৭৬(৫০) এর প্রজ্ঞাপন জারী করেন। সংশ্লিষ্ট প্রজ্ঞাপনে উক্ত পদে চট্টগ্রামের ২জন ও বাকী ৬ জন চট্টগ্রামের বাহিরে, এর মধ্যে চট্টগ্রামের একজন চাকুরীতে যোগদান করে পরবর্তীতে চাকুরী ছেড়ে দেন, অন্যজন বিজ্ঞপ্তিনুযায়ী বয়স ৩০ বছর হলেও ৩৯ বছরে চাকুরী নেন, যার প্রতিটি সনদ ৩য় ক্লাস, যিনি (জনাব মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন) অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার এর সরাসরি প্রার্থী । বিগত ১২/০৮/২০১২ খ্রিঃ, সূত্র নং-চভেএসাবি/নিঃবিঃ-৪০(অংশ-৩)/২০১১/৮৮৬ এর বিজ্ঞপ্তিনুযায়ী আমি উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর এবং অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আবারো আবেদন করি । এতেও প্রফেসর গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যারের হস্তক্ষেপের জন্য সংশ্লিষ্ট পদগুলোর পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আমাকে সুযোগ দেননি কারণ বিজ্ঞপ্তির শর্তাবলীতে আমার বয়স ০৯ মাস ২২ দিন অতিরিক্ত, অথচ একই প্রতিষ্ঠানে নিমোক্ত ব্যক্তিগনের বিজ্ঞপ্তির শর্তাবলী ভিন্ন কি? আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশের একজন সাধারণ জনগন হয়ে অবহিত করতে চাই মাননীয় শিক্ষা উপদেষ্ঠা মহোদয়, মাননীয় ইউজিসি চেয়ারম্যান মহোদয়, মাননীয় শিক্ষা সচিব মহোদয় সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বর্তমান উপাচার্য মহোদয় এবং সকল প্রশাসনের নিকট । ২২তম অধিবেশন বিগত ২৫/০৫/২০১৩ ইং তারিখে ০৮ পদ অনুমোদন সাপেক্ষে ২৭/০৫/২০১৩ খ্রিঃ, সূত্র নং- চভেএসাবি/রেজিঃ/নিয়োগ-৪০(৪)/২০১৩/৬৭৫ এর প্রজ্ঞাপন জারী করেন। সংশ্লিষ্ট প্রজ্ঞাপনে উক্ত পদে চট্টগ্রামের ৩জন ও বাকী ৫ জন চট্টগ্রামের বাহিরে, এর মধ্যে চট্টগ্রামের একজন চাকুরীতে যোগদান করে পরবর্তীতে চাকুরী ছেড়ে দেন । আমার সরকারী চাকুরীতে আবেদনের বয়স না থাকায় আমি উক্ত স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিগত ২৫/০২/২০১৩ ইং তারিখে কাজ নাই মুজরী নাই ভিত্তিতে নিয়োগ দান প্রসঙ্গে আবেদন করি। সেখানেও প্রফেসর গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার হস্তক্ষেপ করেন। নিয়োগ বিধি বা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি শর্তাবলী ভঙ্গ করে ০১/০১/২০০৯ খ্রিঃ, সূত্র নং- সূত্র নং-চভেএসাবি /নিঃবিঃ- ৪০/২০০৮/৫(১৫) বিজ্ঞপ্তির আলোকে ৩০/০১/২০০৯ ইং তারিখের আবেদনের প্রেক্ষিতে জন্ম তারিখ: ০১/০১/১৯৭৮ ইং (যাহা ৩১ বছর ২৯ দিন) । ০৩/১০/২০০৯ খ্রিঃ, সূত্র নং-চভেএসাবি/রেজিঃ/নি(সংস্থাপন)-৪০(২)/২০০৯/৭২২(২০) এর প্রজ্ঞাপনে জনাব মোঃ জামাল হোসেন, অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পান ও বিজ্ঞপ্তির আলোকে ১০ পদের বিপরীতে ১৪ পদ অনুমোদন পায়, বর্তমানে সিনিয়র অফিস সহকারী কাম টাইপিষ্ট পদে কর্মরত, আমার আবেদনের আগের বিজ্ঞপ্তিতে এবং আমি যেই সূত্রের আলোকে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে সকল যোগ্যতা থাকার সত্ত্বেও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পদ খালী থাকা সাপেক্ষে অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যারের হস্তক্ষেপে চাকুরী পাইনি, সেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির উক্ত অধ্যাপক স্যারের একই পদের এক প্রার্থী চাকুরীর শর্তাবলী ভঙ্গ করে বিগত
বর্তমানে সিনিয়র অফিস সহকারী কাম টাইপিষ্ট পদে কর্মরত, আমার আবেদনের আগের বিজ্ঞপ্তিতে এবং আমি যেই সূত্রের আলোকে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে সকল যোগ্যতা থাকার সত্ত্বেও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে পদ খালী থাকা সাপেক্ষে অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যারের হস্তক্ষেপে চাকুরী পাইনি, সেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির উক্ত অধ্যাপক স্যারের একই পদের এক প্রার্থী চাকুরীর শর্তাবলী ভঙ্গ করে বিগত ০৩/১১/২০১০ খ্রিঃ তারিখ, সূত্র নং-চভেএসাবি/নিঃবিঃ-১৮৭/২০১০/৮২০ বিজ্ঞপ্তির আলোকে ২৭/১১/২০১০ ইং তারিখের আবেদনের প্রেক্ষিতে জন্ম তারিখ: ০১/০১/১৯৭২ ইং (যাহা ৩৯ বছর) । গত ২৪/০৩/২০১২ খ্রিঃ, সূত্র নং- চভেএসাবি/রেজিঃ/নি.-৪০(৩)/২০১১/২৭৬(৫০) এর প্রজ্ঞাপনে জনাব মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগ পান ও বিজ্ঞপ্তির আলোকে ১০ পদের বিপরীতে ০৮ পদ অনুমোদন পায়, অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার উপাচার্য হওয়ায় উনার আর্শিবাদে দশ বছরে অনেক পদবী ডিঙ্গিয়ে নিয়মের তোয়াক্কা না করে, উক্ত উপাচার্য স্যারের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগের দিনও উক্ত প্রার্থীর জন্য চলিত দায়িত্ব আদেশ করিয়ে দেন, বর্তমানে উনি সহকারী রেজিস্ট্রার পদে কর্মরত এবং উনি উপাচার্য থাকাকালীন সময়ে নিয়োগ সহ বিভিন্ন বিষয়ে অনেক অনিয়ম করেন, যা চট্টগ্রামবাসী তথা সকলের জানা। শুধু তাই নয় বর্তমান প্রধান উপদেষ্ঠার বিচার চেয়ে অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার
সহ ২০১ জন কৃষিবিদ বিবৃতি দেন, যা অগনতান্ত্রিক। যাহার বহিঃ প্রকাশ উম্মোচিত হয় বিগত ২৮/০৮/২০১২ ইং তারিখে দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকায় “চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও কতিপয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, ভিসিকে জিম্মি করে গৌতম বুদ্ধ দাশ স্বার্থান্বেষী শিক্ষক অনিয়ম ও নিয়োগ স্বেচ্চাচারিতায় বেপরোয়া হয়ে উঠে বলে অভিযোগ” বড় করে প্রকাশিত হয়। অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার আমাকে ক্ষতি করে ক্ষান্ত হননি, প্রভাবশালী শিক্ষক সমিতির সভাপতি হওয়ায় উনার রোষানলে পড়ে আমার স্বামী ২০১৩ সাল হতে ০৮ বছর পর্যন্ত সাময়িক ভাবে বরখাস্ত করে রাখেন, যা গত ২৮/০৯/২০২৪ ইং তারিখে দৈনিক কালবেলা পত্রিকায় প্রকাশিত হয় এবং আমার স্বামী গত ১৭/০১/২০১৮ ইং ও ০৬/০৯/২০২০ ইং তারিখে যিনি কাল্পনিক অভিযোগ করেছেন উনাকে মাধ্যম করে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্মানিত স্যারগণের সুপারিশ নিয়ে সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহার প্রসঙ্গে উপাচার্য মহোদয়ের বরাবরে বহুবার আবেদনের পরও সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহার করেননি, এমনকি সাময়িক বরখাস্তকালীন খোরাকী পাইবার নিয়ম কিন্তু ক্ষমতার অপব্যবহার করে কয়েকমাস দিন না। বিগত ২৭/১২/২০২০ ইং তারিখে মহামান্য হাইকোর্টে দারস্থ হলে সন্মানিত বিচারপতিগণ সাময়িক বরখাস্ত আদলে কর্তৃপক্ষকে রুলনিশি আদেশ জারী করেন (রীট পিটিশন নং- ৯৬৪৫/২০২০)। তড়িগড়ি করে সাময়িক বরখাস্ত প্রত্যাহার করে উনার মনের মাধুরী মিশিয়ে আমার স্বামীকে পদ অবনমিতকরণ করেন, বহু আবেদনের পর কর্ণপাত না করায় আমার স্বামী হাইকোর্টের নিকট দারস্থ হলে মহামান্য হাইকোর্ট গত ২২/১১/২০২২ ইং তারিখে আবারো সাপলিমেন্টরী রুল নিশি আদেশ করেন। বর্তমান উপাচার্য মহোদয় মামলা প্রত্যাহার মর্মে মৌখিক আদেশক্রমে গত ১৫/০৯/২০২৪ তারিখে জারীকৃত স্মারক নং-সিভাসু/রেজি:/পি-২১০/২০০৯/১৬৪৭ মূলে
ক্ষমতা অর্পণ এবং ০৫/১২/২০২৪ তারিখে জারীকৃত স্মারক নং- সিভাসু/রেজি:/ভ্রমণ-১৫৫(অংশ-১১)/২০১৯/২১৭৮ মূলে (বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি হিসেবে পাওয়ার অব এ্যাটর্নি প্রাপ্ত) হিসেবে গত ০৮/১২/২০২৪ ইং তারিখে আপোষ-মীমাংসা কার্যক্রম যৌথ ভাবে সম্পাদন করা হয় এবং যার প্রেক্ষিতে গত ১৫/১২/২০২৪ ইং তারিখে মহামান্য হাইকোর্টের নিকট উভয় পক্ষের আইনজীবির উপস্থিত শুনানিতে নন-প্রসিকিউশন আবেদন করা হয়, যা বর্তমান সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষকে আবেদনের মাধ্যমে আমার স্বামী অবহিত করেন, দেখা যাক বর্তমান সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকগণ আপোষনুযায়ী কতটুকু বাস্তবায়ন করেন। আমার স্বামী স্মারক নং-সিভাসু/রেজি:/প্রশা/নি.বি.-৫৮৩/২০১৯/৪০০, তারিখ: ১০/০৩/২০২১ খ্রি: আলোকে সকল নিয়ম অনুসরন করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে আবেদন করেন, কিন্তু সেখানেও আমার স্বামীকে পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেননি এবং আভ্যন্তরীন প্রার্থী হয়ে সকল প্রচেষ্ঠা করার সত্ত্বেও সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার প্রবেশপত্র না পেয়ে আমার স্বামী হতাশাগ্রস্থ হয়ে সাংবিধানিক ভাবে মহামান্য হাইকোর্টের নিকট দারস্থ হন। মহামান্য হাইকোর্ট গত ২৫/04/2022 ইং তারিখে সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তির পদে রুল নিশি আদেশ প্রদান করেন (রীট পিটিশন নং: ৫১৮৪/২০২২) এবং আমার স্বামী যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদনে বিষয়টি অবহিত করেন কিন্তু উক্ত উপাচার্য অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার মহামান্য হাইকোর্টের আদেশকে কর্নপাত না করে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন, নিয়োগ প্রাপ্তদের মধ্যে ২/১ জন ছাত্রলীগের ক্যাডার যাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলাও আছে, বিষয়টি নিয়ে জাতীয় পত্রিকা, স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টাল এ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে আমার
স্বামীর প্রতি সদয় বিবেচনা না করায়, উনার মৌলিক অধিকার খর্ব করায় আবারো মহামান্য হাইকোর্টের নিকট দারস্থ হন এবং উক্ত উপাচার্য প্রতিষ্ঠানের লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যয় করে মহামান্য আদালতে মামালা পরিচালনার উদ্দ্যেগ নেন এ্যাডভোকেট রানা দাশ গুপ্ত মহোদয় কে দিয়ে, তারই ধারাবাহিকতার আলোকে গত ২৯/১১/২০২২ ইং তারিখে মহামান্য হাইকোর্ট আবারো সকল Respondents এবং সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞপ্তির প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে আবারো রুল আদেশ প্রদান করেন বিজ্ঞ বিচারপতিগণ, যাহা চলমান। উক্ত স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০১৪ সালে অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার উপাচার্য নিয়োগ হয়ে আসার পর ২০২২ সাল পর্যন্ত আমার স্বামীর উপর চলে অমানবিক, অমানষিক নির্যাতন, বিভিন্ন মানুষকে দিয়ে হত্যার হুমকি, এমনকি পুলিশ প্রশাসন দিয়েও সারাদিন ডিবির কার্যালয়ে আটকিয়ে রেখে বিভিন্ন ভাবে মুছলেখা নেওয়ার চেষ্ঠা, অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করা, সামাচিক ভাবে হেয় করা, একচেটিয়া ভাবে কাউকে তোয়াক্কা না করে প্রতিষ্ঠানের সকলকে জিম্মি করে নিয়োগ সহ বিভিন্ন অনিয়ম করা, যা গোটা দেশসহ তথা চট্টগ্রামবাসী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সকলের জানা। আওয়ামীলীগের দোসর ও পেতাত্বা, নীরব ঘাতক, ক্ষমতার অপব্যবহারকারী এবং ইসকন মদদদাতা হয়ে অধ্যাপক গৌতম বুদ্ধ দাশ স্যার আমার স্বামী ও আমার সন্তান, আমার গোটা পরিবারের জন্য এক আতংক নাম এবং আমার স্বামী গত ২৭ই জুন ২০২৪ ইং তারিখে ব্রেন স্টোক করেন, সকলের নিকট দোয়া চাচ্ছি।
আশুলিয়ায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ এর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।
হৃদয় শিকদার :আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার <span;>(১৭ জানুয়ারি) আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এর ইউনিক এলাকায়