Somoy News BD

২১শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , শনিবার
ব্রেকিং নিউজ

প্রাইমারি সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দাবি

মঞ্জুর: চাকরিতে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা সংবাদ সম্মেলন করেছেন। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদকে এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি দেওয়ার দাবি জানানো হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহীনুর আকতার। শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি বলেন, ‘শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড আর শিক্ষকরা হলেন জাতি গড়ার কারিগর। শিক্ষার মানোন্নয়নের সঙ্গে শিক্ষকের মানোন্নয়নও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর শিক্ষার মানোন্নয়নের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে শিক্ষকের জীবন ও জীবিকা। প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে মেধাবী শিক্ষকদের পেশার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে যুগোপযোগী বেতন গ্রেড এখন সময়ের দাবি।’ গত ১০ বছর আগে ২০১৫ সালে সর্বশেষ জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানেও প্রাথমিক শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার, ফলে ১৩তম গ্রেডধারী সহকারী শিক্ষক এবং ১১তম গ্রেডধারী প্রধান শিক্ষকের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেনি।সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে বন্ধ থাকা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি আজও আলোর মুখ দেখেনি। প্রাথমিক শিক্ষকদের সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করে একইপদে অবসরে যেতে হচ্ছে। তা ছাড়া প্রধান শিক্ষকদেরও বিভাগীয় পদোন্নতি ব্লক করে রাখা হয়েছে। বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির দাবি জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে থেকে আগামী ৩ অক্টোবর দেশের সব জেলা প্রশাসকের
কার্যালয় চত্বরে একযোগে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া; ৮ অক্টোবর দেশের বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মানববন্ধন এবং বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মরকলিপি এবং ১৭ অক্টোবরের এর মধ্যে দাবি আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ১৯ অক্টোবর ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আনোয়ারুল ইসলাম তোতা, জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান, জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষত ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহীনুর আকতার, বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির নীতি-নির্ধারণী কমিটির চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মোল্লা ও মো. আব্দুল হক।সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী রবিউল। এ সময় মো. আমিনুল হক, গাজীউল হক চৌধুরী, আসমা খানম, সাবেরা বেগম, মো. মোজাম্মেল হোসেন, কামরুল হাসান, মো. মিজানুর রহমান, মো. আনোয়ার উল্লাহ, প্রমোথেশ দত্ত, মো. আনজারুল ইসলাম, জুলফিকার আলী, ওয়ায়েছ চৌধুরীসহ শিক্ষক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কয়েকশ’ শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

ইউনিট সভাপতি নজরুল ইসলাম বিশাল মিছিল নিয়ে কর্মীসম্মেলনে যোগদেন

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃ আজ সকাল ৯  ঘটিকায় তেজগাঁও রেলওয়ে খেলাঘর সমাজ কল্যান সংঘের মাঠে বাংলাদেশ  জামায়াতে ইসলামী তেজগাঁও থানার আয়োজনে  কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ

আরও পড়ুন

ধামরাইয়ে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিক্সা সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

মো:আল-শাহরিয়ার বাবুল খান:বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঢাকার অদূরে ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস ও ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।এ দুর্ঘটনায় অটোরিক্সার চালক আহত

আরও পড়ুন

উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের  মৃত্যুতে ধর্ম উপদেষ্টার শোক

নিজস্ব প্রতিবেদক : অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন

আরও পড়ুন

রেমিট্যান্স এর গতি বৃদ্ধি পেয়েছে

মঞ্জুর:আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষ্যে ১৮ই ডিসেম্বর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রবাসী কল্যান,আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন,আন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেবার পর প্রবাসীরা বেশি

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও