Somoy News BD

১৮ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , শুক্রবার
ব্রেকিং নিউজ

প্রাইমারি সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দাবি

মঞ্জুর: চাকরিতে ১০ম গ্রেডের দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকেরা সংবাদ সম্মেলন করেছেন। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদকে এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি দেওয়ার দাবি জানানো হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহীনুর আকতার। শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি বলেন, ‘শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড আর শিক্ষকরা হলেন জাতি গড়ার কারিগর। শিক্ষার মানোন্নয়নের সঙ্গে শিক্ষকের মানোন্নয়নও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর শিক্ষার মানোন্নয়নের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে শিক্ষকের জীবন ও জীবিকা। প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে মেধাবী শিক্ষকদের পেশার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে যুগোপযোগী বেতন গ্রেড এখন সময়ের দাবি।’ গত ১০ বছর আগে ২০১৫ সালে সর্বশেষ জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানেও প্রাথমিক শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার, ফলে ১৩তম গ্রেডধারী সহকারী শিক্ষক এবং ১১তম গ্রেডধারী প্রধান শিক্ষকের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটেনি।সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে বন্ধ থাকা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি আজও আলোর মুখ দেখেনি। প্রাথমিক শিক্ষকদের সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করে একইপদে অবসরে যেতে হচ্ছে। তা ছাড়া প্রধান শিক্ষকদেরও বিভাগীয় পদোন্নতি ব্লক করে রাখা হয়েছে। বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক সমন্বয় পরিষদের পক্ষ থেকে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির দাবি জানাচ্ছি। সংবাদ সম্মেলনে থেকে আগামী ৩ অক্টোবর দেশের সব জেলা প্রশাসকের
কার্যালয় চত্বরে একযোগে মানববন্ধন ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া; ৮ অক্টোবর দেশের বিভাগীয় শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে মানববন্ধন এবং বিভাগীয় কমিশনারের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মরকলিপি এবং ১৭ অক্টোবরের এর মধ্যে দাবি আদায়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ১৯ অক্টোবর ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. আনোয়ারুল ইসলাম তোতা, জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান, জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষত ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহীনুর আকতার, বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির নীতি-নির্ধারণী কমিটির চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন মোল্লা ও মো. আব্দুল হক।সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম সিদ্দিকী রবিউল। এ সময় মো. আমিনুল হক, গাজীউল হক চৌধুরী, আসমা খানম, সাবেরা বেগম, মো. মোজাম্মেল হোসেন, কামরুল হাসান, মো. মিজানুর রহমান, মো. আনোয়ার উল্লাহ, প্রমোথেশ দত্ত, মো. আনজারুল ইসলাম, জুলফিকার আলী, ওয়ায়েছ চৌধুরীসহ শিক্ষক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এসময় দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা কয়েকশ’ শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীদের পূর্ণবাসনের দাবি

মঞ্জুর: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মধ্যপ্রাচ্য প্রবাসীদের পূর্ণবাসনের দাবি জানিয়েছে ‘ভুক্তভোগী সৌদিপ্রবাসীরা’। বৃহস্পতিবার ১৭ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন এই দাবি জানানো

আরও পড়ুন

বায়তুল মুকাররম মসজিদে নতুন খতিব নিযুক্ত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশবরেণ্য ইসলামী আইন বিশেষজ্ঞ ও হাদিস বিশারদ আল্লামা মুফতি আবদুল মালেক (হাফি.) কে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব নিযুক্ত করা হয়েছে। গতকাল সরকারের

আরও পড়ুন

প্রজেক্ট টুমরো এর জুলাই প্রোটেস্ট এ্যাপসের উদ্বোধন

মঞ্জুর: প্রজেক্ট টুমরো সফটওয়্যার লিঃ গতকাল মঙ্গলবার ১৬ অক্টোবর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ২য় তলায় প্রজেক্ট টুমরো এর জুলাই প্রোটেস্ট এ্যাপসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। উক্ত অনুষ্ঠানে

আরও পড়ুন

টঙ্গীতে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের ন্যায্য মূল্যে TCB পণ্য বিক্রয় কর্মসূচির উদ্বোধনে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ (বুধবার) গাজীপুরের টঙ্গীতে জাবের এন্ড জুবায়ের ফেব্রিক্স প্রাঙ্গণে পোশাক শিল্পের শ্রমিকদের জন্য সরকার কর্তৃক ন্যায্য মূল্যে TCB পণ্য বিক্রয় কর্মসূচির উদ্বোধন করেন

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও