Somoy News BD

২৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

গাজীপুরের সাবেক পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল গংদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

মঞ্জুর:

দুর্নীতি-অনিয়ম, অর্থ লুটপাট ও একজন  গার্মেন্টস ব্যবসায়ীর কাছ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া, সন্ত্রাসী দিয়ে পিটিয়ে দুই-পা ভেঙ্গে দিয়ে হত্যা চেষ্টাসহ সব অপকর্মের হোতা গাজীপুর নগরের সাবেক পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলাম, তার প্রধান সহযোগী অতিরিক্ত কমিশনার দেলোয়ার হোসেন ও ওসি ডিবি জাহিদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছেন ভোক্তভোগী সৈয়দ রিয়াজুল করীম। বুধবার ৮ জানুয়ারি দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গাসিকের সাবেক পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল ইসলামসহ অপকর্মে জড়িতদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ তদন্ত ও বিচারের দাবিতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় মানবাদিকার কমিশনের ঢাকা মহানগর দক্ষিন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ রিয়াজুল করিম বলেন আমাদের নীট সিটি লিমিটেড। সি-৩২/১, মোগরখল, গাজীপুরস্থ ফ্যাক্টরীর বিল্ডিং মালিকের অবৈধ ঝুট ব্যবসা দাবি

করায় আমার সাথে দ্বন্দ্ব হওয়ার কারণে বিজ্ঞ আদালতে বিল্ডিং মালিকদের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ের করিলে শুনানী অন্তে বিজ্ঞ আদালত নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন। পরবর্তীতে বাড়ী ভাড়া বকেয়া থাকায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশের মাধ্যমে সমাধান হওয়ার পরে তখনকার গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোল্লা নজরুল সাহেব কর্মরত থাকা অবস্থায় তাঁর যুগ্ম কমিশনার মোঃ দেলোয়ার হোসেন সাহেব কোর্টের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরেও বিল্ডিং মালিকদেরকে দিয়ে চলন্ত ফ্যাক্টরী তালাবদ্ধ করে আমাদের কাছে ২ (দুই) কোটি টাকা অবৈধভাবে দাবি করেন এবং শাহ নেওয়াজ নামের এক লোকের মাধ্যমে ২০ (বিশ) লক্ষ টাকা নেওয়ার পরে ফ্যাক্টরী না খুলে পুনরায় আমাদের সাথে বিল্ডিং মালিকদের সালিশ করে ফ্যাক্টরী খুলে দেওয়ার আশ্বাসে ৫০,০০০০০/- (পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা নির্ধারণ করে বিল্ডিং মালিকদের ৫০,০০,০০০/- (পঞ্চাশ লক্ষ) নিয়া ফ্যাক্টরী খুলে দেওয়ার জন্য আমার কাছ থেকে ওসি ডিবি জাহিদ সাহেব ৫০,০০০০০/- (পঞ্চাশ লক্ষ) টাকা গ্রহন করে। পরবর্তীতে ফ্যাক্টরী খুলে দিতে বিলম্ব করিলে আমি কমিশনার মোল্লা নজরুল সাহেবকে অবগত করিলে তখন মোল্লা নজরুল সাহেব উপ কমিশনার দেলোওয়ার হোসেন সাহেবকে জিজ্ঞাসা করিলে দেলোওয়ার হোসেন সাহেব ওসি ডিবি জাহিদ সাহেবের মাধ্যমে বিগত ১৭/০৩/২০২৩ ইং তারিখ আনুমানিক রাত ৯.০০ ঘটিকায় আমাকে ফোন করে ফ্যাক্টরী খুলে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১৮/০৩/২০১৩ইং তারিখ<span;> সকাল ৮.০০ ঘটিকায় আমাকে ফ্যাক্টরীতে যেতে বলেন। আমি ১৮/০৩/২০২০ ইং তারিখ আনুমানিক ৯.০০ ঘটিকায় ফ্যাক্টরীর সামনে উপস্থিত থাকা অবস্থায় আনুমানিক সকাল ১০.০০ ঘটিকায় বিল্ডিং মালিক খাইরুল ইসলাম সন্ত্রাসী লোকজন সহ অস্ত্র শস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমাকে হত্যার উদ্দেশ্যে নৃশংসভাবে হামলা চালায় ও হামলার পরে আমাকে মৃত মনে করে সকল হামলাকারীগন পালিয়ে যায়। তখন স্থানীয় লোকজন আমাকে উদ্ধার করে গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরে আমার গুরুতর অবস্থা থাকায় সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করলে আমাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসার সময় অবস্থা আরো আশংকাজনক হইলে আমাকে উত্তরা সিন সিন জাপান হসপিটালে তাৎক্ষণিক ভর্তি করে অপারেশন করে। আমার ফ্যামিলি তাৎক্ষনিক বাসন থানায় অভিযোগ করিলে তখনকার পুলিশ অফিসারগন কোন আসামীকে গ্রেফতার করে নাই এবং আমি হসপিটালে ভর্তি থাকা অবস্থায় আমার ফ্যাক্টরীর সমস্ত মালামাল, মেশিনারিজ ও ফায়ার পাম্প জেনারেটর সহ সমস্ত সরঞ্জাম তাৎক্ষনিক লুট করে নিয়ে যায়। যাহার আনুমানিক মূল্য ১৫ (পনের) কোটি টাকা। তখন আমাদের কর্মচারী জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম থানায় অভিযোগ করিলে থানা কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা ব্যবহার গ্রহন করেন নাই। এই মর্মে আমি বিগত ১২/০৮/২০২৪ তারিখ মাননীয় সিনিয়র সচিব মহোদয়ের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিকট আমি নিজ হাতে ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা উদ্ধারের অভিযোগ দায়ের করিলে তখনকার উপকমিশনার দেলোয়ার হোসেন সাহেবের বন্ধু জনৈক ইলিয়াস খান সাহেবের মাধ্যমে আমার ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে সমাধানের <span;>জন্য বসে দেলোওয়ার সাহেব নিজের হাতে টাকা রিসিভ করে নাই বলেন এবং তারপরেও সে আমার ৫০ (পঞ্চাশ) লক্ষ টাকা ফেরত দিবেন এবং আমার ফ্যাক্টরীর মালামাল উদ্ধারের সহযোগিতা করবেন বলে আমাকে আমার টাকা ফেরত দেওয়ার মৌখিক অঙ্গীকার করে আমাকে অভিযোগটি তুলে নেওয়ার কথা বলেন। তখন আমি তাঁহার কথায় বিশ্বাস করে অভিযোগটি তুলে নিলে সে আবার আমার টাকা ফেরত দেওয়ার কথা অস্বীকার করে । এ সময় মানববন্ধনে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের ডেপুটি গভর্ণর সৈয়দ আজমুল হকের সভাপতিত্বে সংহতি প্রকাশ করে করে বক্তব্য রাখেন জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো: মঞ্জুর হোসেন ঈসা, মনিরুল ইসলাম মনির, ঢালী মো. সুমন মাষ্টার, রাজু আহমেদ রাজ, শামীম শেখ, সৈয়দ আনিসুর রহমান টিটু সহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

Related Articles

লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার তিনি এই লাইসেন্স অনুমোদন করেন। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)

আরও পড়ুন

লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার তিনি এই লাইসেন্স অনুমোদন করেন। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)

আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে রাজনৈতিক

আরও পড়ুন

বিজিবির জনকল্যাণমুখী উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি জোনের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শিক্ষার্থীদেরকে আর্থিক অনুদান, শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ প্রদান এবং সেলাই মেশিন বিতরণ* দেশের সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি পার্বত্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman