Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ
<
Pause
>

অদম্য নারী পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এম মুরশিদ উপস্থিত ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃআন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে ছয়জন অদম্য নারীর হাতে বিশেষ সম্মাননা তুলে দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এম মুরশিদ উপস্থিত ছিলেন।
আজ সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত ৮ মার্চ  আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এই সম্মাননা প্রদান করেন।

সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজয়ী অদম্য নারীদের চিহ্নিত করে তাদের যথাযথ সম্মান, স্বীকৃতি, ও  অনুপ্রেরণা প্রদানের মাধ্যমে নারীদের অগ্রসর হওয়ার পথ সুগম করার উদ্দেশ্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে অদম্য নারী পুরস্কার কর্মসূচির আওতায়  বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে যেসব নারী এই সম্মাননা পেয়েছেন, তারা হলেন— অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য ময়মনসিংহ বিভাগের শরিফা সুলতানা, শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী সিলেট বিভাগের হালিমা বেগম, সফল জননী নারী হিসেবে রংপুর বিভাগের দিনাজপুর জেলার মেরিনা বেসরা, নির্যাতনের দু:স্বপ্ন মুছে জীবনসংগ্রামে জয়ী নারী হিসেবে ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর জেলার লিপি বেগম, সমাজ উন্নয়নে অসাধারণ অবদানের জন্য মো. মুহিন (মোহনা) এবং বিশেষ সম্মাননা ক্যাটাগরিতে নির্বাচিত বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অদম্য নারীদের  সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ এনডিসি।
প্রধান উপদেষ্টার সুযোগ্য নেতৃত্বে অর্থনীতির প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। স্থায়ী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, খাদ্যে স্বনির্ভরতা, নারীর ক্ষমতায়ান, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গ্রামীন অবকাঠামোর উন্নয়ন, যোগাযোগ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ, বাণিজ্য এবং আইসিটি খাতে এসেছে ব্যাপক সাফল্য। এ কথা অনস্বীকার্য যে, নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর মত এরকম একজন সুযোগ্য দূরদর্শী নেতৃত্বের মাধ্যমে আমরা উন্নয়নের মূলমন্ত্রে  উজ্জীবিত হতে পেরেছি। জুলাই’ ২৪ বিপ্লবের নির্দেশিত বৈষম্যহীন পথে অচিরেই এদেশ বিশ্ব দরবারে অসাধারণ নেতৃত্ব গুনে অসামান্য সাফল্য গাধায় উদ্ভাসিত হবে এটাই আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।  নারীর ক্ষমতায়ন ও সমাজে তাদের অসামান্য ভূমিকার স্বীকৃতি স্বরূপ এ ধরনের সম্মাননা ভবিষ্যতেও চালিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান অনুষ্ঠানের অতিথিরা।

Related Articles

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আরও পড়ুন

ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধে তথ্য কর্মকর্তাদের বিশেষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে হবে : প্রধান তথ্য অফিসার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর বলেছেন, ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধে তথ্য কর্মকর্তাদের বিশেষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে হবে। বুধবার (৭ই মে)

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ থেকে বৈধ পথে আরও কর্মী নিতে আগ্রহী ইতালি- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশ থেকে বৈধ পথে আরও বেশি হারে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত কর্মী নিতে আগ্রহী ইতালি বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম

আরও পড়ুন

উত্তর চিংড়া খালী খান বাড়ি জামে মসজিদের নামকরন নিয়ে শুরু হয়েছে প্রতিহিংসা

বাগেরহাট প্রতিনিধিঃ বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জ উপজেলার ৬ নং চিংড়া খালী ইউনিয়নের উওর চিংড়াখালী খান বাড়ি জামে মসজিদ নামে পরিচিত স্থানীয় সকলে জানে এবং কাগজপত্রের ইতিহাসেও

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman