Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

অভিন্ন নদীতে বাংলাদেশের অধিকার ও হিস্যা নিয়ে ভারতের সাথে আলোচনার উদ্যোগ শিগগিরই। – পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশের পানির অধিকার ও হিস্যা নিয়ে ভারতের সাথে আলোচনার জন্য শীঘ্রই উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। জনগণের কথা শুনে এ আলোচনা করা হবে  এবং ফলাফলও জনগণকে জানানো হবে। উপদেষ্টা বলেন, আন্তর্জাতিক নদীর পানি ভাগাভাগির বিষয়টি অত্যন্ত জটিল হলেও জরুরি তথ্য ভাগাভাগি রাজনীতি নয়। কোথায় কোথায় স্ট্রাকচার, কি পরিমাণ বৃষ্টিপাত তা জানাতে পারে। সেক্ষেত্রে জানমালের ক্ষতি ও অনেক প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়।

২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বুধবার, রাজধানীর পানি ভবনের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব নদী দিবস উপলক্ষ্যে “অভিন্ন নদীতে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার” শীর্ষক এক বিশেষ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ ও পানি সম্পদ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, আন্তর্জাতিক আদালতে একটা দেশ এককভাবে যেতে পারে না, দুটো দেশকে যেতে হয়। বৃষ্টির পানির তথ্য শেয়ার করা ইস্যুটি মানবিক। মানুষকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। তিনি বলেন, জোড়ালো এবং স্পষ্টভাবে বাংলাদেশের দাবি জানানো হবে। তিনি বলেন, শুধু আন্তর্জাতিক নদীর হিস্যাই নয় অভ্যন্তরীণ নদীগুলোকে বাঁচাতে হবে। নদী একটি জীবন্ত সত্ত্বা তাই সম্মিলিত ভাবে বাংলাদেশের নদীগুলোকে বাঁচানোর চেষ্টা করতে হবে।

সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ব নদী দিবস উদযাপন পরিষদের আহ্বায়ক মিহির বিশ্বাস। পরিচালনা করেন বাপার সাধারণ সম্পাদক মো: আলমগীর কবির। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রিভার এন্ড ডেল্টা রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক মো: এজাজ। বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো: শহীদুল ইসলাম এবং  এসোসিয়েশন অব ল্যান্ড রিফর্ম এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা প্রমুখ।

সেমিনারে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক, পরিবেশবিদ, এবং সরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন। বক্তাগণ অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য বণ্টন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা নদী ব্যবস্থাপনার জন্য আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োগ, সঠিক পানির হিসাব এবং দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আলোচনা আরও জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

Related Articles

নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ –

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলোহাব সাইদানি নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ

আরও পড়ুন

১৭ জন অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসমর্থ ক্রীড়াসেবীদের মাঝে ২৭ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ সোমবার সকাল ১০:০০ ঘটিকায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসর্মথ ক্রীড়াসেবী এবং তাঁদের

আরও পড়ুন

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তরে প্লাস্টিকের ব্যবহার সীমিত করতে

আরও পড়ুন

শিশু শ্রম নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন: শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশু শ্রম নিরসনে প্রয়োজন সকল মন্ত্রণালয়ের

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman