Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

আশুলিয়ায় সিনিয়াটেক্সের এমডির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

বিশেষ প্রতিনিধি, আশুলিয়াঃ
১কোটি ১০লক্ষ টাকা পাওনা আদায়ের দাবিতে সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম বেলালের বিরুদ্ধে একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শম্পা বেগমের সংবাদ সম্মেলন।
বৃহস্পতিবার(১৯সেপ্টম্বর) বিকেলে আশুলিয়ার নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন সিনিয়াটেক্স এর চেয়ারম্যান শম্পা বেগম।
এ সময় শম্পা বেগম জানান, ২০২১ইং সালের ১লা জানুয়ারি থেকে আশুলিয়ার হাবিব ক্লিনিক এর পাশে পলাশবাাড়ি এলাকায় সিনিয়াটেক্সএ ৬০লক্ষ টাকা দিয়ে ২০শতাংশ শেয়ার বিনিয়োগ করি এবং সিনিয়াটেক্স এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করি, আমার বেতন ৬০হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের বিষয় বিগত দিনে সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম আমাকে সামান্য কিছু  টাকা পয়সা দিতো কিন্তু তাতে আমার সংসার চলতো না। আমার বিনিয়োগকৃত টাকার কোন লভ্যাংশও সে দেয়নি, আমি তার কাছে টাকা চাইলে তিনি নানা রকম তালবাহানা করেন,এবং সে রংপুরের ডা.ওয়াজেদ ও  শেখ হাসিনার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের চাচাতো ভাই হাজী শরিফ কে ৫শতাংশ শেয়ার দিয়ে তাদের আওয়ামীলীগের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমাকে ভয়ভীতি দেখাতো। রবিউল ইসলাম বেলাল নিজেও রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার মিঠিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মানব সম্পদ সম্পাদক হিসেবে স্ব-পদে বহাল আছেন।  গত ৫ আগষ্ট ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতা হারানোর পর আমি গত ১৩ই সেপ্টেম্বর আশুলিয়ার পলাশ বাড়িতে সিনিয়াটেক্স এ যাই আমার পাওনাদি চাইতে, এ সময় সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম বেলাল আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেয় ও চড় থাপ্পর মেরে ধাক্কাতে ধাক্কাতে চার তলা থেকে নিচে নামিয়ে দেয়।সে তখন  আমাকে নানা রকম  হুমকি দিতে থাকে আর বলে, কোন দিন টাকার বিষয়ে ঐখানে গেলে আমাকে জানে মেরে ফেলবে।এ বিষয়ে আমি আশুলিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি।
আর আজকের এই সংবাদ সম্মেলনে আপনাদের কাছে আমি সাহায্য চাই আপনারা আপনাদের মিডিয়ায় প্রকাশ করুন, আমার ন্যায্য পাওনা শেয়ারের মূল টাকা, লভ্যাংশ ও মাসিক বেতন বাবদ ১কোটি ১০ লক্ষ টাকা টাকা ফেরত চাই। আমি আমার তিনটি বাচ্চা নিয়ে খুবই কষ্টে জীবন যাপন করছি। খেয়ে না খেয়ে আমাদের দিন কাটছে,আমার ছেলেটা অসুস্থ্য, ডাক্তার বলেছে তাকে বাহিরে নিয়ে চিকিৎসা করতে। তাই আমার টাকা গুলো ফেরৎ চাই।

Related Articles

নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ –

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলোহাব সাইদানি নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ

আরও পড়ুন

১৭ জন অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসমর্থ ক্রীড়াসেবীদের মাঝে ২৭ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ সোমবার সকাল ১০:০০ ঘটিকায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসর্মথ ক্রীড়াসেবী এবং তাঁদের

আরও পড়ুন

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তরে প্লাস্টিকের ব্যবহার সীমিত করতে

আরও পড়ুন

শিশু শ্রম নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন: শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশু শ্রম নিরসনে প্রয়োজন সকল মন্ত্রণালয়ের

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman