Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

ইবি ইইই বিভাগের অ্যালামনাই সভাপতি হুমায়ুন ও সম্পাদক সাইফুদ্দিন

ইবি প্রতিনিধি:

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) প্রকৌশল অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) বিভাগ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের পূর্ণাঙ্গ নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিভাগের ১৯৯৫-৯৬ শিক্ষাবর্ষের সাবেক শিক্ষার্থী ও বর্তমান অধ্যাপক ড. মো: হুমায়ুন কবিরকে সভাপতি এবং ১৯৯৭-৯৮ শিক্ষাবর্ষের সাবেক শিক্ষার্থী সাইফুদ্দিন খান চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে।

অধ্যাপক ড. মো: মনজুরুল হক ও অধ্যাপক ড. মো: মাহবুবর রহমানের সহযোগিতায় নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. কে.এম. আব্দুস ছোবাহানের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ৯ মার্চ (২০২৪) থেকে কমিটি কার্যকর হবে বলে বলা হয়। এতে বিভাগের ১৯৯৫-৯৬ শিক্ষাবর্ষের মো: আব্দুর রাজ্জাককে কোষাধ্যক্ষ মনোনয়ন করা হয়েছে।

কমিটিতে পদপ্রাপ্ত অন্যান্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি শেখ মো: রফিকুল ইসলাম (১৯৯৫-৯৬), মো: মোকাদ্দেস হানিফ টলিন (১৯৯৬-৯৭), অধ্যাপক ড. মোছা: জান্নাতুল ফেরদৌস (১৯৯৮-৯৯), যুগ্ম সম্পাদক মো: গোলাম শাহিনুর রহমান (১৯৯৯-২০০০), অধ্যাপক ডা: মো: খালিদ হোসেন জুয়েল (২০০০-২০০১), গবেষণা এবং শ্রেষ্ঠত্ব ড. মো: খালিদ হোসেন (২০০৪-২০০৫)।

এছাড়াও কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মনোনীতরা হলেন মোহাম্মদ আবদুস সালাম , রোকসানা পারভীন শিমুল, মো: শাহ আলম, আসিফ মোহাম্মদ আশিক, মো: শফিকুর রহমান, এ কে এম নাজমুল হক, মো: আশরাফুল ইসলাম টরিত , মো: আবু হানিফ , সালমান আহমেদ, তমাশ্রী সাহা , আবু জার গিফারি, হুমাইরা আহমেদ বৃষ্টি।

এ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সাইফুদ্দিন খান বলেন, মূলত অ্যালামনাই শিক্ষার্থীদের জন্য। তারা কিভাবে ভালো একটা পজিশনে যেতে পারবে তা নিয়ে কাজ করা। বিভাগের বিভিন্ন কাজে পরামর্শ সহ সহযোগিতা করা। এছাড়াও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় বা ক্যাম্পাসে অন্যান্য অ্যালামনাই এর সাথে সমন্বয় রেখে কমিউনিকেশন স্কিল ডেভেলপ করা। রোজার ছুটির পর আমাদের কার্যক্রম শুরু করে দিব।

এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো: হুমায়ুন কবির বলেন, দীর্ঘ ২৮ বছর পর আমরা অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন করেছি। শেষ কিছু বিষয় সামনে রেখে কাজ করে যাব। প্রথমত, বিভাগীয় কোনো শিক্ষার্থীকে জব সেক্টরে বা বিদেশে পাঠদানে সহযোগিতা করা। দ্বিতীয়ত, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বিভাগটি ৩ বার পরিবর্তন করা হয়েছে, এক্ষেত্রে অসুবিধাও হয়েছে বটে। সুতরাং বিভাগের সাথে কাজ করে সমন্বয় করার চেষ্টা করব। তৃতীয়ত, ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট এর স্বীকৃতিটা গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এটা একটা আর্থিক প্রজেক্ট সহ দীর্ঘ প্রক্রিয়া, আমরা অ্যালামনাই বিভাগের সাথে কাজ করে স্বীকৃতি নেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

Related Articles

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তরে প্লাস্টিকের ব্যবহার সীমিত করতে

আরও পড়ুন

শিশু শ্রম নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন: শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশু শ্রম নিরসনে প্রয়োজন সকল মন্ত্রণালয়ের

আরও পড়ুন

জনগণকে কাঙ্ক্ষিত আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে জনগণের মন জয় করতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি বলেছেন, জনগণের কাঙ্ক্ষিত আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাদের মন জয় করা। এদেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক কাজ

আরও পড়ুন

বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে পেশাদার মাদক কারবারিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির মোহাম্মদপুর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman