Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পাশে আছে গোটা জাতি                  – ধর্ম উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন,
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের ভরনপোষণের জন্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ আন্দোলনে যারা আহত হয়েছে তাদের সুচিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য সরকার সবসময় তাদের পাশে আছে। সরকারের পাশাপাশি  বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান ও দানশীল ব্যক্তিবর্গ আহতদের পাশে এসে দাড়িয়েছে। আহতদের চিকিৎসা নিয়ে শঙ্কার কিছু নেই। গোটা জাতিই তাদের পাশে আছে।

আজ  চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত রোগীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর নেওয়া ও তাদেরকে আর্থিক সহায়তা প্রদান শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে ধর্ম উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, জুলাই বিপ্লবে হতাহতদের সাহায্যে প্রধান উপদেষ্টার উদ্যোগে একটি ফাউন্ডেশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করছে সরকার। এ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে জুলাই বিপ্লবে নিহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে এবং আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসাসহ তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

ধর্ম উপদেষ্টা আরো বলেন, জুলাই বিপ্লবে আহতদের সার্বিক চিকিৎসার ব্যয়ভার সরকার বহন করছে। এ বিপ্লবে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে যারা চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের চিকিৎসার প্রয়োজনে সকল ব্যয় সরকার বহন করবে। এমনকি কারো যদি দেশের বাইরে নিয়ে গিয়েও চিকিৎসা করার প্রয়োজন হয় তার ব্যবস্থাও সরকার করবে।

ড. খালিদ হোসেন বলেন, বেসরকারি হাসপাতালে যারা চিকিৎসাধীন রয়েছে তাদেরকেও আমরা নিবিড় পর্যবেক্ষণের মধ্যে রেখেছি এবং তাদের চিকিৎসা ব্যয়ও সরকার বহন করবে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তসলিম উদ্দিন, আস-সুন্নাহ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ ও সহ-সমন্বয়ক তানভীর আহমদ  উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে উপদেষ্টা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সন্মেলন কক্ষে  চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় করেন। এতে তিনি মেডিকেল কলেজের উন্নয়নে সার্বিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেন।

উল্লেখ্য, আস-সুন্নাহ ট্রাস্টের উদ্যোগে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসারত ২০ জনকে ১০ লাখ ৮০ হাজার  টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। এ ট্রাস্ট থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ইতোমধ্যে পাঁচকোটি টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। এ ফাউন্ডেশন পরবর্তীতে আরো পাঁচকোটি টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে।

Related Articles

শিশু শ্রম নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন: শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশু শ্রম নিরসনে প্রয়োজন সকল মন্ত্রণালয়ের

আরও পড়ুন

জনগণকে কাঙ্ক্ষিত আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে জনগণের মন জয় করতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ডিএমপি কমিশনার শেখ মোঃ সাজ্জাত আলী, এনডিসি বলেছেন, জনগণের কাঙ্ক্ষিত আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে তাদের মন জয় করা। এদেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক কাজ

আরও পড়ুন

বিশেষ অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে পেশাদার মাদক কারবারিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১৫ জনকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির মোহাম্মদপুর

আরও পড়ুন

দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

<span;>নিজস্ব প্রতিবেদক: <span;>আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট তিনটি ভিন্ন দূষণের ঘটনায় অভিযান পরিচালনা করে। <span;>কদমতলী ও সাভার এলাকায়

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman