Somoy News BD

১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , সোমবার
ব্রেকিং নিউজ

স্থগিত প্রজ্ঞাপন ফিরিয়ে দিতে আইসিটির কর্মকর্তাদের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম

মঞ্জুর: স্থগিত প্রজ্ঞাপন ফিরিয়ে দিতে সোমবার (১৯ আগষ্ট) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতে স্থায়ীকৃত ১ম ব্যাচের কর্মকর্তাবৃন্দ।রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত সকল প্রোগ্রামার ও সহকারী প্রোগ্রামরগণের পক্ষে সহকারী প্রোগ্রামার মোহাঃ শহীদুল ইসলামের বরাতে গণমাধ্যমে যে প্রেস রিলিজটি দেওয়া হয় তা হুবহু তুলে ধরা হলো। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আবু সাঈদসহ সকল শহীদ ও আহত সৈনিকদের অভূতপূর্ব আত্মত্যাগের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। স্বজন হারানো পরিবারবর্গের প্রতি জানাচ্ছি গভীর সমবেদনা। এছাড়াও মহান রবের নিকট প্রায় সাত হাজার আহত বীর সৈনিকদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।আমরা বর্তমানে কর্মরত ১৬৯ জন কর্মকর্তা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের রাজস্বখাতের প্রথম জনবল। আমরাই উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রথম আইসিটি খাতের কারিগরি জনবল হিসেবে কাজ শুরু করি। ২০০৮ সালে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়ীত “৬৪টি জেলায় ১২৮ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন” শীর্ষক প্রকল্পে উন্মুক্ত ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে দায়িত্বপালনের মাধ্যমে আমাদের যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তীতে ২০১১ সালে একই প্রকৃতির “বেসিক আইসিটি স্কিল ট্রান্সফার আপটু উপজেলা লেভেল” শীর্ষক আরেকটি ব্রিজ প্রকল্পে এবং জাতীয় ইন্টারনেট ব্যাকবোন স্থাপনের লক্ষ্যে “বাংলাগভনেট” শীর্ষক প্রকল্পে পুনরায় উন্মুক্ত ও প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরীক্ষার মাধ্যমে উত্তীর্ণ ও নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে মাঠ পর্যায়ে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত হই। পরবর্তীতে আমাদের নিরলস পরিশ্রম দ্বারা অর্জিত সাফল্যকে বিবেচনায় নিয়ে আমাদের দীর্ঘ কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে সে সময়ে গৃহিত আইসিটি বিষয়ক কার্যক্রমসমূহকে টেকসই করা ও সচল রাখার লক্ষ্যে সরকার সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পন্ন করার মাধ্যমে অধিদপ্তরের রাজস্বখাতে আমাদের পদসহ জনবল স্থানান্তর করেন। আমাদেরকে রাজস্বখাতে স্থানান্তরের আরও একটি কারণ হচ্ছে নবগঠিত একটি ডিপার্টমেন্টে নতুন জনবল নিয়োগ সময়সাপেক্ষ ব্যাপার এবং এ দীর্ঘ সময়ে শূন্যস্থান পূরণও জরুরী ছিল। এমতাবস্থায়, সে সময় প্রকল্প থেকে রাজস্বখাতে জনবল স্থানান্তর প্রক্রিয়া রহিত থাকলেও রাষ্ট্রীয় স্বার্থে তৎকালীন সরকার প্রধান Rules of Business,1996 এর Rule 33 প্রয়োগ করে আমাদের রাজস্বখাতে স্থানান্তরের সানুগ্রহ সম্মতি প্রদান করেন। পরবর্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগের সম্মতি নিয়ে আইসিটি বিভাগ বিগত ০৭/০৭/২০১৫ খ্রি. স্ব স্ব প্রকল্প সমাপ্তির পরদিন থেকে তথ্য ও যোগাযোযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের রাজস্বখাতে ২০০টি পদ (০২ জন প্রোগ্রামার ও ১৯৮ জন সহকারী প্রোগ্রামার) জনবলসহ স্থানান্তরের মঞ্জুরি জ্ঞাপন করে এবং এর আলোকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর ০৮/০৭/২০১৫ খি. উক্ত জনবলের পদায়নের প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতি পত্রে অধিদপ্তরে স্থানান্তরিত কর্মকর্তাদের চাকুরি অধিদপ্তরের বিধিমালা অনুসারে নিয়ন্ত্রিত হওয়ার শর্ত উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও অর্থ বভাগ কর্তৃক এখতিয়ার বহির্ভুতভাবে প্রকল্প হতে রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত জনবলের নিয়মিতকরণ ও জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণে বিশেষ এস.আর.ও জারি না করে বিগত ২২/০৫/২০১৬ খ্রি. উক্ত পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য কর্তৃকপক্ষ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। রাজস্বখাতে স্থানান্তরের পর হতে অভিজ্ঞতা থাকা সত্বেও নিয়মিতকরণ না হওয়ার কারণে আমরা পদোন্নতি হতে বঞ্চিত হয়ে আসছি। উপায়ন্তর না দেখে পদোন্নতির জন্য বিবেচিত হবার নির্দেশনা চেয়ে আমরা মহামান্য হাইকোর্টে রীট পিটিশন নং ১৩৫৩২/২০১৭ দায়ের করি। মহামান্য হাইকোর্ট উল্লিখিত রীটে ২৭/০১/২০১৯ খ্রি. এর রায় ও আদেশে এস.আর.ও জারী করে যথাশীঘ্রই কমসময়ে আমাদের চাকুরীতে নিয়মিতকরনের জন্য নিন্মরুপ নির্দেশনা প্রদান করেন। “However, the Respondents are hereby directed to take immediate steps for regularizing the petitioners in the transferred posts by publishing SRO in accordance with law within the shortest possible time and before completing the process of regularizing them, the respondents shall not make any further appointment in the post of programmer and website Administrator”. এ রায়ের অধিকতর স্পষ্টিকরণের জন্য আইসিটি বিভাগ আইন বিভাগের মতামতের জন্য তা প্রেরণ করে এবং আইন বিভাগ আমাদের পক্ষে মতামত প্রদান করে। মহামান্য হাইকোর্ট এর রায় ও আইন বিভাগের মতামত আমাদের পক্ষে থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট না হওয়ায় আমরা আপিল বিভাগে আপিল দায়ের করি। আপিল বিভাগে মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত গোপন করে ঐ একই কোর্ট থেকে পিএসসির সুপারিশকৃত প্রোগ্রামারগণ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগসাজশ করে তাদের অনুকূলে ব্যাখ্যা নিয়ে আসে। উল্লিখিত প্রোগ্রামারগণের অনেকের অভিজ্ঞতা সনদ সঠিক নাই মর্মে আমরা আবেদন করলেও কর্তৃপক্ষ আমাদের আবেদনে সাড়া না দিয়ে তাদের নিয়োগ প্রদান করে। কর্তৃপক্ষ মহামান্য হাইকোর্টের নির্দেশনা প্রতিপালন না করে আমাদের বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে পুনরায় প্রোগ্রামার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করলে আমরা মহামান্য হাইকোর্টে কন্টেম্পট পিটিশন দায়ের করি। এর প্রেক্ষিতে উক্ত নিয়োগ প্রক্রিয়ার কার্যক্রম স্থগিত হলেও আমাদের চাকুরি নিয়মিতকরণ ও স্থায়ীকরণ সংক্রান্ত কাজ ইচ্ছাকৃতভাবে বিলম্বিত করা হয়। মহামান্য হাইকোর্টের উক্ত রায়েরও দীর্ঘদিন পর এস.আর.ও নং-৩১১-আইন /২০১৯, তারিখঃ ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ খ্রি. মূলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন উন্নয়ন প্রকল্প হতে রাজস্ব বাজেটে স্থানান্তরিত পদের পদধারীদের নিয়মিতকরণ ও জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ (বিশেষ বিধান) বিধিমালা, ২০১৯ জারী করা হয়। রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হওয়ার সাত বছরেরও অধিককাল পর নিয়মিতকরণের সময় আমাদের নিয়মিতকরণের ভুতাপেক্ষ কার্যকারিতা না দিয়ে আদেশ জারীর তারিখ হতে নিয়মিতকরণ করা হয়। কারণ আমাদের নিয়মিতকরণ ও জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ বিধিমালা ২০১৯ প্রণয়ন করা হয়েছে যা এস.আর.ও ২০০৫ এর হুবহু অনুরূপ এবং নিয়মিতকরণ <span;>কার্যকর হওয়ার তারিখ এর বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০০৫ বিধিমালার স্পষ্টিকরণ অনুসারে মতামত প্রদান করে যা আমাদের ক্ষেত্রে মোটেও প্রযোজ্য নয়। কারণ এস.আর.ও ২০০৫ ০১ জানুয়ারি ১৯৯৬ খ্রি. হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০০৪ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত সময়ের উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য প্রযোজ্য। তাহলে আমাদের প্রশ্ন যে যদি আমাদের জন্য প্রণিত এস.আর.ও ২০১৯, এস.আর.ও ২০০৫ এর হুবহু একই হয় তবে আলাদাভাবে ২০১৯ বিধিমালা প্রণয়ন করে কালক্ষেপণ করে আমাদের প্রায় ০৮টি বছর নষ্ট করার কি প্রয়োজন ছিল। এস.আর.ও জারীর পর আমরা প্রতীক্ষায় ছিলাম নিয়মিতকরণের জন্য। কিন্তু প্রায় ০৪ বৎসর কালক্ষেপণের পর বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন সচিবালয়ের নিয়মিতকরণের সুপারিশের প্রেক্ষিতে ০১/০২/২০২৩ খ্রি. ৯৭ জন এবং ২৬/১০/২০২৩ খ্রি. ৬৯ জন এবং ২৯/১১/২০২৩খ্রি. ০১ জন, মোট ১৬৭ জন সহকারী প্রোগ্রামার এর চাকুরি নিয়মিতকরণের আদেশ জারি হয়, যেখানে নিয়মিতকরণের তারিখ দুরভিসন্ধিমূলকভাবে উল্লেখ করা হয়নি। পরবর্তিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মতামত এনে তাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে আদেশ জারির তারিখকে নিয়মিতকরণের তারিখ হিসেবে গণ্য কর আদেশ দেয়া হয়। এতে অধিদপ্তরের প্রথম জনবল হয়েও চাকুরিতে আমাদের জ্যেষ্ঠ্তা মারত্মক হুমকির সম্মুখিন হয়। পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রায় ০৪ মাস যাবৎ সকল কাগজপত্র যাচাই বাছাই করে ১৪/০৮/২০২৪ খ্রি. আমাদের আন্দোলনের প্রেক্ষিতে আইসিটি বিভাগ স্থায়ীকরণের প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু ২০১৯ ব্যাচ সহকারী প্রোগ্রামারগণ ও প্রোগ্রামারগণ যৌক্তিক প্রজ্ঞাপন বাতিলের জন্য বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং মহাপরিচালক, অতিরিক্ত মহাপরিচালক ও পরিচালক মহোদয়গণকে আবরুদ্ধ করে রাখে। যৌক্তিক এ প্রজ্ঞাপন ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তারা বাতিল করিয়েছে যা আমদেরকে চরমভাবে বঞ্চিত করবে এবং আমাদের সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হবে। সরকারি চাকুরিতে পদোন্নতি, পেনশন ও আনুষংগিক সুবিধাদি প্রাপ্য হওয়ার জন্য চাকুরি স্থায়ীকরণ হওয়া আবশ্যক। কিন্তু দীর্ঘ ১০ বছর পর আমাদের চাকরি স্থায়ীকরণ করার কারণে আমরা পদোন্নতিসহ সকল সুবিধা হতে বঞ্চিত হয়েছি।এহেন বৈষম্যমূলক আচরণ ও ষড়যন্ত্রের কারণে আমরা আইসিটি অধিদপ্তরের ৯ম গ্রেডের প্রথম জনবল হয়েও প্রায় ৫ থেক ৭ বছর পর ২০১৯ ও ২০২২ সালে নিয়োগ প্রাপ্ত সহকারী প্রোগ্রামার এবং সহকারী নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ারদের জুনিয়র হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। কর্তৃপক্ষ এখনই এর প্রতিকার না করলে এটি আমাদের স্থায়ী বঞ্চনায় পরিণত হবে। বিশেষভাবে লক্ষণীয় যে বাংলাগভনেট প্রকল্প হতে অধিদপ্তরের রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত মেইন্টেনেন্স ইঞ্জিনিয়ার এর চাকুরিতে যোগদান ও স্থায়ীকরণের তারিখ ২৩/০৪/২০১৮ অর্থাৎ যোগদানের তারিখই স্থায়ীকরণের তারিখ দেয়া হয় এবং একই প্রকল্পের কম্পিউটার অপারেটরের চাকুরিতে যোগদানের তারিখ ১৪/০৯/২০১৭ খ্রি. হতে স্থায়ী করা হয়। তাহলে আমাদের ক্ষেত্রে দ্বিচারিতা কেন? স্থানান্তরের সময় হতে রাজস্ব বাজেট হতে বেতন আহরণ করছি ও নিয়মিত বেতন বৃদ্ধির সুবিধা পেয়ে আসছি। উপরন্তু ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে বিপিএটিসি-তে আমাদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হলেও আমাদের চাকরি নিয়মিতকরণ এবং স্থায়ীকরণ ১০ বছর দেরি করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষের বৈষম্যমূলক আচরণের সাথে যুক্ত হয় পরবর্তীতে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যকার একটি কুচক্রী মহল। তারা নিজেদের স্বার্থ (অন্যায্য জ্যেষ্ঠতা) হাসিলের জন্য সমসাময়িক অন্যান্য কর্মকর্তাকে ভুল বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করে এবং তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে আমাদের নিয়মিতকরণ ও স্থায়ীকরণকে বাধাগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস চালিয়ে আসছিলো। সে চেষ্টায় তারা আমদের যথেষ্ট বিলম্ব সাধন করলেও সামগ্রিকভাবে বিফল হয়। এতে তারা উন্মাদ হয়ে, হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে আমাদের চাকুরীর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা সাবেক প্রতিমন্ত্রীর আমলের নিয়োগ বলে আমাদের নিয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ করার পূর্বে একবারও চিন্তা করেননি যে আমরা ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়ে ১৫-১৬ বছর যাবৎ মাঠ পর্যায়ে কর্মরত। বরং তাদের নিয়োগ উক্ত প্রতিমন্ত্রীর আমলেই হয়েছে। আমরা আবারও তাদের এমন হীন প্রয়াসের তীব্র নিন্দা জানাই ও তাদের সুপথে ফেরত আসার আহ্বান জানাই। সব শেষে আমাদের দাবি হলো সকল বৈষম্য নিরসন করে আমাদেরকে আমাদের প্রাপ্য অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। যেহেতু আমরা অধিদপ্তরের ৯ম গ্রেডের প্রথম জনবল সেহেতু আমাদেরকে একই গ্রেডের সকল কর্মকর্তার উপর <span;>জ্যেষ্ঠতা প্রদান করতে হবে। আমাদের চাকুরী স্থায়ীকরণের তারিখ রাজস্বখাতে স্থানান্তরের তারিখেই বহাল রাখতে হবে এবং আমাদেরকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি প্রদান করতে হবে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এ বিজয়ের দ্যুতিতে দূর হোক সকল বৈষম্যের নিকষ কালো অন্ধকার। সফল হোক সকল শহীদ ও বীর সৈনিকের আত্মত্যাগ।

Related Articles

মোহাম্মদপুর হাউজিং এর নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বছিলা সিটি ডেপলপার্সে নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১২ টার দিকে হাউজিং এর নিজস্ব একটি জমি দখল

আরও পড়ুন

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার সাথে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত

আরও পড়ুন

রাজধানী থেকে সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী গ্রেফতার।

নিজাম উদ্দিনঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলমান অবস্থায় আদাবর থানা এলাকায় মোঃ রুবেল’কে গুলি করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী  ফরহাদ হোসেন(৫২)’কে

আরও পড়ুন

মামলার আসামি না হয়ে গ্রেফতার তাইজুদ্দিন এখন কারা হেফাজতে

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও