Somoy News BD

২৩শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , শুক্রবার
ব্রেকিং নিউজ

Developing Nationally-defined Social Protection Plan for Working age Persons in Bangladesh’’ শীর্ষক ত্রিপক্ষীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আজ ঢাকার একটি হোটেলে *”Developing Nationally-defined Social Protection Plan for Working age Persons in Bangladesh” শীর্ষক এক ত্রিপক্ষীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) ও এডিবি-এর আয়োজনে এ সংলাপে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব এএইচএম সফিকুজ্জামান।

সংলাপে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শ্রম সচিব বলেন, “আইএলও কনভেনশন-১৩৮ ‘‘ অনুযায়ী শিশুশ্রম বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। পাশাপাশি শ্রমিকদের চিকিৎসা, শিক্ষা ও মাতৃত্বকালীন ছুটির সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি। গাজীপুরে শ্রমিকদের জন্য একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণের বিষয়েও আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এর কনভেনশন/ রেটিফিকেশন ১৮৭ ও ১৫৫ জন্য অনুস্বাক্ষরের বিষয়ে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদ (টিসিসি) সকল সদস্য একমত পোষণ করেন। কনভেনশন ১৯০ অনুস্বাক্ষরের বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এছাড়াও অতিরিক্ত সচিব (শ্রম) এর নেতৃত্বে গঠিত কমিটি কর্তৃক শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হচ্ছে। উক্ত প্রতিবেদনের আলোকে শ্রম আইন সংশোধনসহ বাস্তবায়ন কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে গ্রহণ করা হবে।

তিনি আরও উল্লেখ করেন যে, চা বাগানের শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি, বসবাসের উন্নত পরিবেশ, নারী শ্রমিকদের জন্য স্যানিটেশন সুবিধা ও পানির ব্যবস্থা, অসুস্থ শ্রমিকদের চিকিৎসা এবং শিশুদের প্রাথমিক ও কারিগরি শিক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বিতভাবে কাজ করা হচ্ছে। এছাড়াও  EIS , sickness, maternity , Injury সহ সোস্যাল ইন্সুরেন্স কন্ট্রিবিউটরি ফান্ডসহ সুনির্দিষ্ট প্ল্যানসহ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে।

শ্রম সচিব শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রের বিভিন্ন সেবার কথাও তুলে ধরেন। এসব কেন্দ্রে শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, আইনি পরামর্শ, দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ ও বিনোদনের ব্যবস্থা রাখা হবে। এছাড়া কর্মক্ষেত্রে আহত শ্রমিকদের পুনর্বাসনের জন্য সমন্বিত উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।

এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক , শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিকেএমইএ সভাপতি,  বিজিএমইএ প্রতিনিধি, শ্রমিক প্রতিনিধি এবং আইএলও-এর প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে আমরা একজোটঃশারমিন এস মুরশিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক : সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, গ্রামের প্রান্তিক পর্যায়ে পর্যন্ত সমাজের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠী বিশেষ করে নারী

আরও পড়ুন

বৈষম্য বিরোধী সংস্কার পরিষদ (FBCCI) এর সংবাদ সম্মেলন

লমঞ্জুর: বৈষম্য বিরোধী সংস্কার পরিষদ (FBCCI) ২২ মে ২০২৫ জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, আহবায়ক জাকির হোসেন

আরও পড়ুন

সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুর খালাতো ভাই, আওয়ামী লীগ নেতা রাহাত হোসেনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত আওয়ামী লীগের কট্টরপন্থী নেতা ডা. খন্দকার রাহাত হোসেন (৫৭) কে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

আরও পড়ুন

প্রকৃত টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে সত্যিকারের সম্প্রীতি জরুরি — পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, প্রকৃত টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে সত্যিকারের সম্প্রীতি জরুরি। প্রকল্পকে পরিবেশবান্ধব হিসেবে

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman