Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ইবি ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল

ইবি প্রতিনিধি:

ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে আনন্দ মিছিল ও ছাত্র সমাবেশ করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। ১৯৮১ সালের আজকের দিনে দীর্ঘ নির্বাসন জীবন শেষে বাংলার মাটিতে পা রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (১৭ মে) বিকাল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের দলীয় টেন্ট থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা করে সংগঠনটি। শোভাযাত্রাটি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন শেখ পাড়া বাজার শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় একত্রিত হয়ে সমাবেশ করেন তারা।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, আজকের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘরে ফেরার দিন। তিনি দেশে ফেরত আসার মধ্য দিয়ে এদেশে নবজাগরণের সৃষ্টি করেছিলেন। এদিন ঝড় বৃষ্টি উপেক্ষা করে আপামর জনতা তাকে বরণ করে নিয়েছিল। সেদিন থেকে তার পথচলা এখনো থামেনি। তিনি এসেছিলেন বলেই আজকে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক। তিনি দেশে ফিরে স্বৈরাচারের পতন করেছেন, রাজাকারদের বিচার করেছেন, সমুদ্র সীমা জয় করছেন, আমাদের মেট্রোরেল, পদ্মাসেতু উপহার দিয়েছেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা দেশনেত্রী শেখ হাসিনার নিকট চির কৃতজ্ঞ।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ৬ বছর নির্বাসন শেষ করে আজকের এই দিনে এদেশের মাটিতে পা রাখেন। তাই দিনটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের। পাশাপাশি তিনি দেশে ফেরার মাধ্যমে স্বৈরচারী শাসনব্যবস্থাকে ধ্বংস করে মানুষকে ভোট এবং ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দিয়েছেন। দেশে ফিরেই তিনি জন মানুষের ভরসার জায়গায় স্থান করে নেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এবং তার হাত ধরে আজকে দেশ ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হচ্ছে।

এসময় ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি, শিমুল খান, রতন রায় সহ শতাধিক নেতাকর্মী।

প্রসঙ্গত, ১৯৮১ সালের এই দিনে ছয় বছরের নির্বাসিত জীবনের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । সেদিন রাজধানী ঢাকা মিছিলের নগরীতে পরিণত হয়। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা শহর মিছিল আর স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া আর প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টিও সেদিন লাখ লাখ মানুষের মিছিলকে গতিরোধ করতে পারেনি। কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও শেরেবাংলা নগর পরিণত হয় জনসমুদ্রে। দিনটি স্মরণীয় করে রাখতেই প্রতিবছর ছাত্রলীগের নানা আয়োজন থাকে এই দিনে।

Related Articles

নৌপরিবহন উপদেষ্টার সাথে আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ –

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ঢাকায় নিযুক্ত আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত আবদেলোহাব সাইদানি নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ

আরও পড়ুন

১৭ জন অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসমর্থ ক্রীড়াসেবীদের মাঝে ২৭ লক্ষ ৬২ হাজার টাকা চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ সোমবার সকাল ১০:০০ ঘটিকায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে অস্বচ্ছল, অসুস্থ, আহত ও অসর্মথ ক্রীড়াসেবী এবং তাঁদের

আরও পড়ুন

পলিথিনের বিকল্প হিসেবে কাপড় ও পাটের ব্যাগ ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, আমাদের জীবনের প্রতিটি স্তরে প্লাস্টিকের ব্যবহার সীমিত করতে

আরও পড়ুন

শিশু শ্রম নিরসনে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন: শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শিশু শ্রম নিরসনে প্রয়োজন সকল মন্ত্রণালয়ের

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman