Somoy News BD

২১শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , শনিবার
ব্রেকিং নিউজ

সামসুল হুদার পাওনা টাকার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র গাড়ি সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছে পাওনা টাকা আদায়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে এস আর ট্রাক্টরস। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী সামসুল হুদা এ সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ থেকে তিন কোটি ৭৩ লাখ টাকা পাওনা না পেয়ে বৃদ্ধ বয়সে মানবেতর জীবনযাপন করছি। আমি এই পাওনা টাকার জন্য বিভিন্ন সময়ে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে লিখিতভাবে জানানো, উকিল নোটিশ পাঠানো এবং পত্রিকায় মানবিক আবেদন প্রকাশ করেছি। এরপরও প্রতিষ্ঠানটি কোনো সাড়া দেয়নি। সামসুল হুদা বলেন, প্রগতির শুরু থেকেই আমি অন্যতম এজেন্ট ও ডিলার হিসেবে সুনামের সঙ্গে কাজ করে আসছি। ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত নানান কারণে প্রতিষ্ঠানটি মুখ থুবড়ে পড়ে এবং বন্ধের উপক্রম হয়। সে সময় প্রতিষ্ঠানটি দেনা পরিশোধ ও ট্যাক্স সমন্বয় করতে ব্যর্থ হয়ে লে-অফ হওয়ার পথে ছিল। এই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আমার আত্মার সম্পর্ক এবং বিদেশি মুদ্রার অপচয় ঠেকাতে আমি আন্তরিকভাবে কাজ করেছি। আমি বিআরটিসি এবং সরকারের অন্য দপ্তরকে তখন বোঝাতে সক্ষম হই, বিদেশ থেকে সরাসরি গাড়ি আনলে দেশের মোটা অংকের বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হয়। সে কারণে প্রগতির মাধ্যমে গাড়ি নিলে একই মানের গাড়ি অনেক কম মূল্যে এবং মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তিনি আরও বলেন, এ উদ্যোগের পরে প্রতিষ্ঠানটির বিক্রি ও সরবরাহ বেড়ে গিয়ে তা লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিআরটিসির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি এস আর ট্রাক্টরস থেকে সে সময় জোরপূর্বক চেক ও পে-অর্ডারের মাধ্যমে ৮৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করেন। টাস্কফোর্স তদন্ত করে সে <span;>ঘটনার সত্যতা পেয়ে তৈমূর আলম খন্দকারের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা করে। এ সময় তিনি নিজের আর্থিক কষ্টের কথা উল্লেখ করে সুবিচার প্রার্থনা করেন। এরপর ভয়ভীতির তোয়াক্কা না করে সে মামলায় আদালতে আমি রাজসাক্ষী হিসেবে সব সত্য বিষয় তুলে ধরি। ওই মামলায় তৈমূর আলম খন্দকারের সাজা হয়, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে এ ঘটনার মাধ্যমে সততার নজির স্থাপিত হয়। তিনি বলেন, ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিআরটিসিতে মিনিবাস, বাস ও ট্রাক মিলিয়ে মোট ৫৪৭টি গাড়ি বিক্রি করে প্রগতি। এসব গাড়ির কার্যাদেশ প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে সংগ্রহ করা, ডেলিভারি বা রিসিভ করা এবং সার্ভিস ওয়ারেন্টির জন্য নির্দিষ্টহারে কমিশন নির্ধারিত হয়। সব দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করলেও সে বাবদ প্রাপ্ত কমিশন আজও বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। সব মিলিয়ে প্রগতির কাছে আমার পাওনা তিন কোটি ৭৩ লাখ পাঁচ হাজার ১২০ টাকা। এ সময় তিনি নিজের আর্থিক কষ্টের কথা উল্লেখ করে সুবিচার প্রার্থনা করেন।সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, তোফানী মল্লিক, ম্যানেজার, প্রশান্ত দাস কথা প্রমুখ।

Related Articles

ইউনিট সভাপতি নজরুল ইসলাম বিশাল মিছিল নিয়ে কর্মীসম্মেলনে যোগদেন

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃ আজ সকাল ৯  ঘটিকায় তেজগাঁও রেলওয়ে খেলাঘর সমাজ কল্যান সংঘের মাঠে বাংলাদেশ  জামায়াতে ইসলামী তেজগাঁও থানার আয়োজনে  কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ

আরও পড়ুন

ধামরাইয়ে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিক্সা সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

মো:আল-শাহরিয়ার বাবুল খান:বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঢাকার অদূরে ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস ও ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।এ দুর্ঘটনায় অটোরিক্সার চালক আহত

আরও পড়ুন

উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের  মৃত্যুতে ধর্ম উপদেষ্টার শোক

নিজস্ব প্রতিবেদক : অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন

আরও পড়ুন

রেমিট্যান্স এর গতি বৃদ্ধি পেয়েছে

মঞ্জুর:আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষ্যে ১৮ই ডিসেম্বর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রবাসী কল্যান,আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন,আন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেবার পর প্রবাসীরা বেশি

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও