Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

অটোমোবাইলস সিটি প্রতিষ্ঠার দাবি

মঞ্জুর: আধুনিক অটোমোবাইল সিটি প্রতিষ্ঠা ও আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবি নিয়ে ৪ঠা ডিসেম্বর  “অর্গানাইজেশন ফর দ্যা ওয়েলফেয়ার অব ড্রাইভারস্ এন্ড মেকানিকস্” সংগঠনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সভাপতি, খালিদ হোসাইন বুদ্ধু। তিনি বলেন, বর্তমানে সারা দেশে অন্ততঃ ১১ হাজারের বেশি গাড়ি মেরামতের ওয়ার্কশপ রয়েছে। এর সাথে জড়িত রয়েছেন প্রায় এক লক্ষ তিরিশ হাজার কর্মী। তবে, এই ওয়ার্কশপগুলো পরিচালনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হচ্ছে, সড়কের পাশে বিচ্ছিন্নভাবে গড়ে ওঠা এসব ওয়ার্কশপে কাজ করাতে গিয়ে গাড়ির মালিকগণ অস্বস্তিবোধ করেন। স্থান স্বল্পতায় তাদের গাড়িগুলো রাস্তার ওপর রেখেই কাজ করতে হয়। এতে করে যানবাহনসহ পথচারির চলাচলেও বিঘ্ন ঘটে। গাড়ি মেরামতকালে টেস্ট করতে গিয়ে হর্ণ বাজানো সহ হাতুড়ি পেটা করতে হয়। এতে শব্দ দূষণ হয় এবং স্কুল-কলেজে শিক্ষা কার্যক্রমের বিঘ্ন ঘটে। এছাড়া ওয়ার্কশপের কারণে সংশ্লিষ্ট আবাসিক পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। এসকল সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আমরা ঢাকা মহানগরীর এই ওয়ার্কশপগুলো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় স্থাপনের জন্য ঢাকা মহানগরীতে একটি আধুনিক ও উন্নতমানের ‘অটোমোবাইলস সিটি’ স্থাপনের দাবি জানাচ্ছি। এই সিটিতে থাকবে প্রায় তিন শতাধিক ওয়ার্কশপ, রিকন্ডিশন মাল ক্রয়-বিক্রয়ের বড় দোকান, পার্টস তৈরির জন্য ঢালাই কারখানা, রিকন্ডিশন গাড়ি ক্রয়- বিক্রয় কেন্দ্র, দেশ-বিদেশের গাড়ি উৎপাদনকারী কোম্পানীর এডভারটাইজমেন্ট শোরুম, মল্ডিং কারখানা, লেদ কারখানা, যন্ত্রাংশ নির্মাণ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠবে । এই অটোমোবাইল সিটিতে দেশের পাঁচ লক্ষ কর্মীর কর্মসংস্থান হবে। তিনি ৭ দফা দাবী পেশ করেন। দাবীগুলো হলো: ১. সমৃদ্ধ অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ সিটি নির্মাণ (অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ স্থায়ী করণের দাবী)। ২. অটোমোবাইল ইউনিভার্সিটি ও গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা । ৩. আন্তর্জাতিক অটোমোবাইল প্রশিক্ষণ কেন্দ্র । ৪. সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৩৫০০ সিসি’র উর্দ্ধে গাড়ির ইঞ্জিনে গভর্নর সিল সংযোজন। ৫. রেন্ট-এ কারের জন্য প্রতিটি থানায় একটি করে রেন্ট-এ-কার স্ট্যান্ড নির্মাণ করা। ৬. রেন্ট-এ-কারের ট্যাক্স টোকেন এর ফি ৫০% কমানো। ৭. সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে পৃথক আদালত প্রতিষ্ঠা। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, পরামর্শক মামুন হাসান মিন্টু, উপদেষ্টা মজিবুল হক, রেন্ট এ কার এসোসিয়েশনের সভাপতি আবুল কালাম খাঁন প্রমুখ।

Related Articles

দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

<span;>নিজস্ব প্রতিবেদক: <span;>আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট তিনটি ভিন্ন দূষণের ঘটনায় অভিযান পরিচালনা করে। <span;>কদমতলী ও সাভার এলাকায়

আরও পড়ুন

শুরু হয়েছে নাগরিক সেবা বাংলাদেশ এর জন্য উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এক ঠিকানায় সব নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের উদ্যোগ ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ এর জন্য রেজিস্ট্রেশন আহ্বানের পর এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার

আরও পড়ুন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ : তথ্য সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। <span;>শনিবার (১৭ই মে)

আরও পড়ুন

আমরা ভারতের মতো পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি(শ্যামনগর)ঃ আমরা ভারতের মতো কাউকে পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman