Somoy News BD

২১শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , শনিবার
ব্রেকিং নিউজ

এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার আয়োজনে হাটু প্রতিস্থাপন সার্জারি বিষয়ক রোগীদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের প্রথম জেসিআই স্বীকৃত হাসপাতাল, এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা আজ একটি পেশেন্ট ফোরামের আয়োজন করে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল হাঁটুর ব্যথা, অস্টিওআর্থ্রাইটিস এবং এর আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা। রোগী, রোগীদের পরিবার এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে এই ফোরামটি আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এভারকেয়ার হসপিটালস, বাংলাদেশের সিইও ও এমডি ডা. রত্নাদ্বীপ চাস্কার এবং গ্রুপ মেডিকেল ডিরেক্টর ডা. আরিফ মাহমুদ ও এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকার জয়েন্ট কেয়ার অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার এবং অর্থোপেডিক্স বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট এবং বিভাগীয় প্রধান ডা. এম. আলী ।
আলোচনায় বিশেষজ্ঞরা হাঁটুর ব্যথার কারণ, লক্ষণ এবং অস্টিওআর্থ্রাইটিস সম্পর্কে আলোচনা করেন। দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে কীভাবে বড় ধরনের সমস্যা এড়ানো যায় তা তুলে ধরা হয়। ডা. এম. আলী এভারকেয়ার হসপিটালের হাটু প্রতিস্থাপন চিকিৎসা পদ্ধতির বিষয়ে আলোকপাত করেন, যেখানে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। এ পর্যায়ে রোগীদের সার্জারি পরবর্তী সার্বিক ব্যথা নিরাময় ও পুনর্বাসন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। হাটু প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে হাঁটুর ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া রোগীরা তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন, যা ফোরামের অংশগ্রহণকারীদের অনুপ্রাণিত করে।

ডা. এম. আলী বলেন, “আমাদের জয়েন্ট কেয়ার অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারে আমরা রোগীদের জন্য সর্বোত্তম ও ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী চিকিৎসা নিশ্চিত করি। হাটু প্রতিস্থাপন হাঁটুর ব্যথার স্থায়ী সমাধান এবং এটি রোগীদের আত্মবিশ্বাস, গতিশীলতা এবং স্বাভাবিক জীবনের আনন্দ ফিরে পেতে সাহায্য করে। হাটু প্রতিস্থাপন শুধুমাত্র একটি চিকিৎসা পদ্ধতি নয়, এটি মানুষের জীবনকে নতুন করে গড়ার একটি মাধ্যম।”

ডা. আরিফ মাহমুদ বলেন, “এভারকেয়ার শুধুমাত্র চিকিৎসা প্রদানেই সীমাবদ্ধ নয়, আমরা রোগীদের জীবনমান উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হাটু প্রতিস্থাপন এমন একটি সমাধান যা রোগীদের নতুনভাবে বাঁচার সুযোগ করে দেয়। আমরা গর্বিত যে আন্তর্জাতিক মানের এই সেবাটি আমরা বাংলাদেশে প্রদান করছি। এজন্য আমরা বেসরকারিভাবে দেশে প্রথম আর্থপ্লাসটি ইউনিট গড়ে তুলেছি যার মাধ্যমে এই ধরনের রোগীদের সঠিক সেবা প্রদান করা সম্ভব হচ্ছে।”

অনুষ্ঠানের শেষে রোগী এবং তাদের পরিবার বিশেষজ্ঞদের সাথে সরাসরি প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশগ্রহণ করেন। উপস্থিত সবাই এ ধরনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন এবং জানান এটি তাদের জন্য অত্যন্ত তথ্যবহুল ও অনুপ্রেরণামূলক ছিল। এভারকেয়ার হসপিটাল ঢাকা ভবিষ্যতেও এই ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে জনগণের মাঝে আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করবে।

Related Articles

ইউনিট সভাপতি নজরুল ইসলাম বিশাল মিছিল নিয়ে কর্মীসম্মেলনে যোগদেন

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃ আজ সকাল ৯  ঘটিকায় তেজগাঁও রেলওয়ে খেলাঘর সমাজ কল্যান সংঘের মাঠে বাংলাদেশ  জামায়াতে ইসলামী তেজগাঁও থানার আয়োজনে  কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ

আরও পড়ুন

ধামরাইয়ে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিক্সা সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

মো:আল-শাহরিয়ার বাবুল খান:বিশেষ প্রতিনিধিঃ ঢাকার অদূরে ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস ও ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সার সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।এ দুর্ঘটনায় অটোরিক্সার চালক আহত

আরও পড়ুন

উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের  মৃত্যুতে ধর্ম উপদেষ্টার শোক

নিজস্ব প্রতিবেদক : অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন

আরও পড়ুন

রেমিট্যান্স এর গতি বৃদ্ধি পেয়েছে

মঞ্জুর:আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষ্যে ১৮ই ডিসেম্বর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রবাসী কল্যান,আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন,আন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব নেবার পর প্রবাসীরা বেশি

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও