Somoy News BD

১৬ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , সোমবার
ব্রেকিং নিউজ

নতুন সংগঠন “কুরআন পাঠ আন্দোলন”-এর আত্মপ্রকাশ

মঞ্জুর:সমাজের সর্বস্তরে মাতৃভাষায় কুরআন পাঠকে ছড়িয়ে দিতে এবং জনপ্রিয় করার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে “কুরআন পাঠ আন্দোলন” নামে একটি নতুন সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। গতকাল ৩১ আগস্ট শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইনউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে এই সংগঠনের ঘোষণা দেয়া হয়। সংগঠনের আহবায়ক আবু সাঈদ খান বলেন, সত্যিকার বিশ্বাসীদের কুরআন পাঠ থেকে দূরে সরে যাওয়ার সুযোগে এক শ্রেণির সুযোগসন্ধ্যানী মানুষ বহুমাত্রিক মিথ্যা প্রচারণার ফায়দা নিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, কুরআন সম্পর্কে অধিকতর সম্যক ধারণা যখন ব্যাপকভাবে সমাজে ব্যাপ্তিলাভ ঘটবে, তখন সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে সৌহার্দ্র- সম্প্রীতি-সম্ভাব বৃদ্ধি পাবে; বৃহত্তর বন্ধন তৈরি হবে। মানবাধিকার, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় কুরআনের কঠোর বার্তা তুলে ধরার পাশাপশি মানুষকে সৃষ্টি করে আল্লাহ তাদের যে বাক- স্বাধীনতা এবং ধর্মীয় বিশ্বাস বা অবিশ্বাস পোষণ করার স্বাধীনতা দিয়েছেন, সেটিও তিনি কুরআন থেকে তুলে ধরেন। সংগঠনের রূপরেখা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে বলতে গিয়ে আহবায়ক আবু সাঈদ খান বলেন যে, সারাদেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্য থেকে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে – যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরাও আছেন। মাঠ পর্যায়ে কুর আন-পাঠ জনপ্রিয়করণ সংক্রান্ত বহুবিধ গুণগত কাজ করার মধ্য দিয়ে পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে একটি কার্যকরী · স্থায়ী কমিটি গঠনের দিকে সংগঠনটি এগিয়ে যাবেবলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ‘কুরআন পাঠ নিয়ে কেন আন্দোলন করতে হবে’ এমন এক প্রশ্নের জবাবে সংগঠনের আহবায়ক বলেন, ‘আন্দোলন এখানে সামাজিক আন্দোলন অর্থে ব্যবহৃত, যেখানে কুরআনের বিষয়ে অধিক সংখ্যক মানুষের মধ্যে গণসচেতনতা সৃষ্টি ও বৃদ্ধিকল্পে বহুমুখী গণমুখী কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সদস্য সচিব মু. মোশাররফ হোসাইন সংগঠন পরিচিত তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে আমরা কুরআন সচেতনতা আমরা লক্ষ্য করছি। এইসব প্রক্রিয়াকে একটি সম্মিলিত ও সমন্বিত প্ল্যাটফর্মের অধীনে এনে কুরআন পাঠের এই চলমান ধারাকে একটি সুসংগঠিত আন্দোলনে রূপ দেয়ার মহতী লক্ষ্য নিয়ে “কুরআন পাঠ আন্দোলন”-এর সূচনা। সংগঠনের উপদেষ্টা মেজর (অবঃ) আলমগীর হোসেন সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বর্ণনা করে বলেন, আমরা কেবল কুরআন পাঠে উদ্বুদ্ধকরণের অত্যন্ত মৌলিক ও প্রাথমিক কাজটি এই সংগঠনের মাধ্যমে করতে চাই; কোন ফতোয়া প্রদান বা ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান, জীবন-যাপনের পন্থা পদ্ধতি বাতলে দেয়া আমাদের কাজ নয়; বরং মানুষ যখন কুরআন পাঠকে অভ্যাসে পরিণত করবে তখন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিজেই করআন থেকে তার জন্য জরুরি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সক্ষমতা অর্জন করবে। আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা জনাব সৈয়দ ওয়ালিউল আলম,জনাব মুরাদ বিন আমজাদ যুগ্মআহবায়ক নজরুল ইসলাম,কেএম শাহরিয়ার ফরচুন, সদস্য শহিদুল্লাহ মজুমদার প্রমুখ।

Related Articles

মোহাম্মদপুর হাউজিং এর নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বছিলা সিটি ডেপলপার্সে নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১২ টার দিকে হাউজিং এর নিজস্ব একটি জমি দখল

আরও পড়ুন

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার সাথে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত

আরও পড়ুন

রাজধানী থেকে সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী গ্রেফতার।

নিজাম উদ্দিনঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলমান অবস্থায় আদাবর থানা এলাকায় মোঃ রুবেল’কে গুলি করে হত্যা মামলার অন্যতম আসামি সাবেক জন প্রশাসন মন্ত্রী  ফরহাদ হোসেন(৫২)’কে

আরও পড়ুন

মামলার আসামি না হয়ে গ্রেফতার তাইজুদ্দিন এখন কারা হেফাজতে

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও