Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্রেড সরকারি কর্মচারী সমিতির পাঁচ দফা দাবি

মঞ্জুর:  শনিবার ১৮মে জাতীয় প্রেসক্লাবে জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্ৰেড সরকারি কর্মচারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে পেস্কেল ৫ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। নাছির উদ্দিন হাওলাদার বলেন , আমি অনেক কষ্ট করে দুটো লোক নিয়ে এই সংগঠন দ্বার করিয়েছি আমার ব্যংক একাউন্ট নেই, এই সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন সহ সংগঠনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমি আপনাদের প্রয়োজনে নিঃস্বার্থে কাজ করে যাব,আমি প্রাক্তন কমিটি বাতিল করে দিলাম, বর্তমানে ৪৭ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করবেন নির্বাচন কমিশন। ৪৭ জনের একটি নতুন কমিটি গঠন করা হয়: নির্বাহী সভাপতি দুইজন ,নাছির উদ্দিন, সাউদ নুর এ শফিউল কাদের,সহ সভাপতি ১১ জন, আব্দুর রহিম, জহিরুল ইসলাম খান, দ্বীন মুহাম্মদ, জাহাঙ্গীর আলম, নুর মোহাম্মদ, ইয়াছিন শেখ আসাদুজ্জামান, সাইফুল ইসলাম,বাদল হোসেন, মিরাজ হোসেন, মোহাম্মদ আলী।<span;>সাধারণ সম্পাদক মোহা: নুর আলম, যুগ্ন সম্পাদক সাজাহান সিরাজ সম্রাট। বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্রেড সরকারি কর্মচারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির পেশকৃত ৫ দফা দাবীসমূহ: ১। বৈষম্যহীন ৯ম জাতীয় বেতন কমিশন গঠন করতে হবে। এবং কমিশনের কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে। সর্বনিম্ন বেতন ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা নির্ধারণ করতে হবে। ২। আউট সোর্সিং প্রথা সম্পূর্ণ ভাবে বাতিল করতে হবে। সকল আউট সোর্সিং কর্মচারীকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৫ সালের ঘোষণা অনুযায়ী সকর কর্মচারীদের ব্লক পোষ্ট বাতিল করতে হবে। ৩। সচিনালয়ের ন্যায় সকল দপ্তর অধিদপ্তরে ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের সিলেকশন গ্রেড প্রদান করতে হবে এবং অভিন্ন নিয়োগ বিধি চালু করতে হবে। কর্মরত কর্মচারীদের প্রতি ৫ (পাঁচ) বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রধান করতে হবে। ৪। পূর্বের ন্যায় <span;>শতভাগ পেনশন উত্তোলনের সুযোগ সহ গ্র্যাচুয়িটির হার ১ টাকার স্থলে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে এবং ১৯৭৩ সালের বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ঘোষিত বেতন স্কেল ১ হতে ১০ গ্রেড পূর্ণ নির্ধারণ করতে হবে। ৫। নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেল ডিপার্টমেন্টের ন্যায় ৪০% পোষ্য কোঠা সংরক্ষণ করতে হবে। পুলিশের ন্যায় রেশন ব্যবস্থা করতে হবে। নার্সদের ন্যায় পোষাকের টাকা বেতনের সাথে সমন্বয় করতে হবে। বাড়ী ভাড়া ৮০%, চিকিৎসা ভাতা ৩০০০ টাকা, শিক্ষা ভাতা ২০০০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ২০০০ টাকা, টিফিন ভাতা ১৫০০ টাকা, ধোলাই ভাতা ১০০০ টাকা করতে হবে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন, উক্ত সংগঠনের সভাপতি মোঃ রফিকুল আলম, বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূর আলম, নাছির উদ্দিন হাওলাদার, জাহাঙ্গীর হোসেন খান ,দীল মোহাম্মদ , রুহুল আমিন , সাউথ নূর, নূর আলম,সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

Related Articles

শুরু হয়েছে নাগরিক সেবা বাংলাদেশ এর জন্য উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এক ঠিকানায় সব নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের উদ্যোগ ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ এর জন্য রেজিস্ট্রেশন আহ্বানের পর এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার

আরও পড়ুন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ : তথ্য সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। <span;>শনিবার (১৭ই মে)

আরও পড়ুন

আমরা ভারতের মতো পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি(শ্যামনগর)ঃ আমরা ভারতের মতো কাউকে পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা

আরও পড়ুন

মাইক্রোক্রেডিটকে এনজিও’র ধারণা থেকে বেরিয়ে ব্যাংকিংয়ের ধারণাকে গ্রহণ করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : মাইক্রোক্রেডিটকে এনজিও’র ধারণা থেকে বেরিয়ে ব্যাংকিংয়ের ধারণা গ্রহণ করে ঋণগ্রহিতাকে সেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার রাজধানীর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman