Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র বিনির্মাণে সরকারি কর্মচারি  ব্যবস্থাপনা সংস্কার প্রস্তাবনা

মঞ্জুর: বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র বিনির্মাণে সরকারি কর্মচারী ব্যবস্থাপনা সংস্কারের প্রস্তাবনা উপস্থাপনের লক্ষ্যে বৈষম্যবিরোধী গণকর্মচারী পরিষদ (নবম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডভুক্ত গণকর্মচারী সমন্বয়ে গঠিত)-এর উদ্যোগে ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ শনিবার বিকেল ৩:৩০ ঘটিকায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)-এর সাগর রুনি হলে  সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন,  জিন্নাত আলী বিশ্বাস, আহবায়ক, রাশেদুল ইসলাম, সদস্য, বৈষম্যবিরোধী গণকর্মচারী পরিষদ, মিজানুর রহমান, সংসদ সচিবালয়ের উপপরিচালক, হুমায়ুন কবির, বিল্লাল হোসেন মজুমদার, আশরাফুর রহমান প্রমুখ। জিন্নাত আলী বিশ্বাস সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি সরকারি দপ্তরের নন- ক্যাডার সার্ভিসের নবম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডভুক্ত গণকর্মচারীরা যুগ যুগ ধরে চাকরিজীবনের প্রতিটি পদে পদায়ন ও পদোন্নতিজনিত বৈষম্য, আর্থিক ব্যবস্থাপনা ও সরকারি সুবিধাপ্রাপ্তিতে বৈষম্য, শিক্ষা-প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা অর্জনে বৈষম্য ও এমনকি পদমর্যাদাজনিত বৈষম্যেরও শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘদিন ধরে সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে পুঞ্জীভূত বৈষম্যের অবসানের লক্ষ্যে দেশের আপামর ছাত্র-জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে নতুন বাংলাদেশ গঠনের প্রেক্ষাপট সূচিত হয়। এই অভূতপূর্ব গণজাগরণে সমাজের প্রতিটি স্তরের সাধারণ নাগরিকদের মতো আমরা বৈষম্যবিরোধী গণকর্মচারী পরিষদও অত্যন্ত আশান্বিত। বৈষম্যবিরোধী গণকর্মচারী পরিষদ ক্যাডার এবং নন-ক্যাডার নামক বৈষম্যমূলক অভিধার বিলুপ্তি, সকল সরকারি দপ্তরে প্রেষণ ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগপ্রথা বাতিল, একটি স্বাধীন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন সরকারি কর্মচারী ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন, স্থায়ী পে-কমিশন গঠন, যৌক্তিক সময়ে সকল কর্মচারীর পদোন্নতি নিশ্চিতকরণ ও পদ-স্বল্পতার কারণে পদোন্নতি প্রদান সম্ভব না হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পদোন্নতি পদের বেতনস্কেল প্রাপ্তি ও ষষ্ঠ গ্রেডপ্রাপ্ত সকল যোগ্য প্রার্থীদের পরীক্ষার মাধ্যমে ডিএস পুল গঠনের মতো ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে জনবান্ধব সেবা কাঠামো নিশ্চিত হতে পারে মর্মে বিশ্বাস করে। এছাড়াও পরিষদ সরকারি সকল সার্ভিসের জন্য মেধা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনীয়তার নিরিখে দেশে-বিদেশে উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ উন্মুক্ত রাখা, জনসেবা প্রদানে অধিকতর ক্ষমতা অর্পণ ও প্রয়োজনীয় সার্ভিস লজিস্টিকস সরবরাহসহ অন্যান্য ন্যায্য ও জনসেবায় সহায়ক সুবিধা নিশ্চিতের ওপর গুরুত্বারোপ করছে।

Related Articles

শুরু হয়েছে নাগরিক সেবা বাংলাদেশ এর জন্য উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এক ঠিকানায় সব নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের উদ্যোগ ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’ এর জন্য রেজিস্ট্রেশন আহ্বানের পর এখন পর্যন্ত ১৭ হাজার

আরও পড়ুন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ : তথ্য সচিব

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অডিও-ভিজ্যুয়াল দলিল সংগ্রহ ও সংরক্ষণে কাজ করবে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ। <span;>শনিবার (১৭ই মে)

আরও পড়ুন

আমরা ভারতের মতো পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি(শ্যামনগর)ঃ আমরা ভারতের মতো কাউকে পুশ-ইন করি না, কূটনৈতিক সমাধানে বিশ্বাসী বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)। উপদেষ্টা

আরও পড়ুন

মাইক্রোক্রেডিটকে এনজিও’র ধারণা থেকে বেরিয়ে ব্যাংকিংয়ের ধারণাকে গ্রহণ করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : মাইক্রোক্রেডিটকে এনজিও’র ধারণা থেকে বেরিয়ে ব্যাংকিংয়ের ধারণা গ্রহণ করে ঋণগ্রহিতাকে সেবা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার রাজধানীর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman