মঞ্জুরঃ
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ২০২৪ সালের ফিটলিস্টে থাকা সত্ত্বেও ৩৩তম বিসিএসের প্রায় ৪৯২ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগীরা। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ তুলে তারা দ্রুত সমস্যা সমাধানের আহ্বান জানান।
২০২৪ সালের অক্টোবরে প্রকাশিত ফিটলিস্টে যোগ্য চিকিৎসকদের তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং ৭,৫০০ সুপারনিউমারারি পদে সৃষ্টির মাধ্যমে পদোন্নতির আশ্বাস দেওয়া হয়।
– তবে, ৩৩তম বিসিএস (স্বাস্থ্য ক্যাডার)-এর ৪৯২ জনকে অযৌক্তিকভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ।
দাবি করা হয়, কিছু চিকিৎসক নির্দিষ্ট সময়ের পর (জানুয়ারি-মার্চ ২০২৫) তথ্য জমা দিয়েও পদোন্নতি পেয়েছেন, যা নিয়মবহির্ভূত।
ডা. তানজিন হুদা বলেন, _”একই ব্যাচের অধিকাংশকে পদোন্নতি দেওয়া হলেও ৪৯২ জনকে বাদ দেওয়ায় গভীর বৈষম্য তৈরি হয়েছে। অন্য ক্যাডারে সুপারনিউমারারি পদোন্নতি ব্যাচভিত্তিক হলে স্বাস্থ্য ক্যাডারেও তা প্রযোজ্য হওয়া উচিত।”_
তিনি আরও উল্লেখ করেন, _”এতে হতাশাগ্রস্ত চিকিৎসকদের মানসিক স্বাস্থ্য ক্ষুণ্ন হচ্ছে, যা বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবাকেও প্রভাবিত করছে।”_
সুপারনিউমারারি পদে বঞ্চিতদের অন্তর্ভুক্তি।
প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা।
নিয়মগত অসঙ্গতি** তদন্ত ও সংশোধন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত:
ডা. শানজিদা, ডা. এস.এম. মশিউর রহমান, ডা. আল-মামুন ও ডা. কামরুলসহ বেশ কয়েকজন চিকিৎসক।
ফিটলিস্টে থাকা সত্ত্বেও ৩৩তম বিসিএসের শতাধিক চিকিৎসকের পদোন্নতি বন্ধ রাখাকে “নিয়মবিরোধী ও বৈষম্যমূলক”আখ্যা দিয়ে তাদের দ্রুত ন্যায্য সমাধানের দাবি জানানো হয়েছে।