Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

১২ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হবে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কোরবানি শেষ হওয়ার ১২ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)।

উপদেষ্টা আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ঈদ উল আযহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর হাট ও কাঁচা চামড়া সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সভা এবং আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।

উপদেষ্টা বলেন, কোরবানি ঈদের সময় তিন দিনব্যাপী কোরবানি চলে৷ এর মধ্যে প্রথম দিনে প্রায় ৯০-৯৫ শতাংশ গরু বা কোরবানির পশু কোরবানি করা হয়ে যায়৷ বাকি দুই দিনে বাকি ৫-১০ শতাংশ কোরবানি করা হয়ে থাকে৷ জনগণের দুর্ভোগ নিরসন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দ্রুত করার স্বার্থে কোরবানি শেষ হওয়ার ১২ ঘন্টার মধ্যে কোরবানির সকল বর্জ্য অপসারণ করা হবে। এ বিষয়ে দুই সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সভাকে কথা দিয়েছেন। এজন্য সকল প্রস্তুতিও নেয়া হয়েছে।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, এ বছর গরুর হাটের হাসিল কমানো সম্ভব হয়নি, ৫ শতাংশ হাসিল অনেক বেশি। তবে আমরা কাজ করে যাচ্ছি যাতে আগামী বছর থেকে হাসিল ৩ শতাংশের বেশি না হয়৷ তিনি বলেন, এবার ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনে ২০ টি কোরবানির হাটের ব্যবস্থা করা হচ্ছে৷ এসব হাটে নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য হাট প্রতি কমপক্ষে ৭০ জন আনসার সদস্য নিয়োজিত থাকবে। তিনি আরও বলেন, কোরবানির হাটে পশু চিকিৎসকের ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে কোনো অসুস্থ গরু বা পশু বিক্রি হতে না পারে৷ তাছাড়া অনেকেই গরুর হাটে এসে অসুস্থ হয়ে পড়ে, সেজন্যও চিকিৎসকের ব্যবস্থা করা হচ্ছে৷ প্রতিটি হাটে নিয়োজিত দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গ এটির বন্দোবস্ত করবে৷ উপদেষ্টা বলেন, কোরবানির পশুর গাড়িগুলো কোনো অবস্থায় রাস্তায় নামানো যাবে না। এর জন্য প্রত্যেক হাটে তাদের নিজস্ব ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং স্থানটি রাস্তা থেকে অনেক দূরে থাকতে হবে।

উপদেষ্টা আরও বলেন, পর্যাপ্ত সংরক্ষণ ব্যবস্থার অভাবে প্রতি বছর অনেক চামড়া নষ্ট হয়৷ তিনি বলেন, আমরা চাই বিক্রেতারা চামড়ার নায্য মূল্য পাক৷ চামড়ার ন্যায্যমূল্য গরীবের হক৷ চামড়াগুলো সাধারণত বিভিন্ন গরীব মানুষকে, এতিমখানায়, মাদ্রাসায় দিয়ে দেয়া হয়৷ কিন্তু তারা এটার ন্যায্য মূল্য পান না৷ তারা যাতে চামড়ার নায্য মূল্য পায় সে ব্যবস্থা করা হয়েছে৷

ব্রিফিংকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মোঃ খোদা বখস চৌধুরী, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

Related Articles

তারুণ্যের অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ সফল করতে মানিকগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

স্টাফ রিপোর্টার- আসন্ন ঢাকা বিভাগীয় তারুন্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ’কে সফল করতে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল মানিকগঞ্জ জেলার প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (২৫ মে) সন্ধ্যায়

আরও পড়ুন

১৩ লক্ষাধিক টাকার চোরাচালানকৃত বিদেশি শাড়ি উদ্ধারসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শুল্ক ফাঁকি দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে আনা ১১১৯ পিস বিদেশি শাড়িসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কোতয়ালী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- মোঃ

আরও পড়ুন

Advancing Decent Works in Bangladesh শীর্ষক প্রকল্পের ১ম PAC কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ Advancing Decent Works in Bangladesh শীর্ষক প্রকল্পের ১ম PAC কমিটির সভায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন দেশের শ্রম আইন আন্তর্জাতিক

আরও পড়ুন

প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ৫ টাকা ও খাসির চামড়ার দাম ২ টাকা বাড়লো

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। এ বছর গরুর লবণযুক্ত প্রতি পিস চামড়ার সর্বনিম্ন দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman