Somoy News BD

১৯শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বৃহস্পতিবার
ব্রেকিং নিউজ

দীর্ঘ ১৪ বছর পর দেশের মাটিতে ডেনমার্ক বিএনপির সভাপতি গাজী মনির আহমেদ

মঞ্জুর:  বৃহস্পতিবার,  ২২ আগস্ট ২০২৪ইং   বিকাল ৩ টায়, রাজধানীর ৩১/বি, তোপখানা রোডস্থ হোটেল নিউইয়র্কের টপ ফ্লোর রেষ্টুরেন্টে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক ও ডেনমার্ক বিএনপি’র সভাপতি, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য গাজী মনির আহমেদ—এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) এর সভাপতি এম. এ. হাশেম রাজুর সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের অ্যাম্বাসেডর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, ন্যাশনাল বোর্ডের নির্বাহী সদস্য মোঃ আব্দুল গণি,  ল অ্যাফেয়ার্স অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী এ্যাড. সিরাজুল ইসলাম সরকার, সদস্য মোস্তাক মান্নান, বাবুল বেপারী, আবু বায়েজীদ খান মিতুন, আরিফুর রহমান মজুমদার প্রমুখ। মতবিনিময়কালে গাজী মনির আহমেদ বলেন, স্বৈরশাসক খুনি হাসিনার রোষানলের কারণে দীর্ঘ ১৪ বছর প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে আসতে পারিনি। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার আমার বিরুদ্ধে অন্যায় ভাবে রাষ্ট্রদ্রোহিতা সহ ১২টি মামলা দায়ের করে। প্রবাস জীবনে থাকা অবস্থায়ই মা—বাবা ও এক ভাইকে হারিয়েছি। কিন্তু স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকার আমাকে দেশে আসতে দেয়নি। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ফেনীর ছাগলনাইয়ায় আমার পৈত্রিক বাড়ী দখল করে রেখেছে। আমাদের অকুতোভয় ছাত্র—জনতা তাঁদের জীবন দিয়ে আমাদেরকে আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে আমাদের মুক্তি দিয়েছেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সকল শহীদ ও অংশগ্রহণকারীদের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে দলমত নির্বিশেষে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) এর সভাপতি এম. এ. হাশেম রাজু বলেন, গত ১৭ বছরের দুঃশাসনে পিলখানা, শাপলা চত্ত্বর, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ যত মানুষ হত্যা ও গুমের শিকার হয়েছেন সকল হত্যার বিচার করতে হবে। দ্রুততম সময়ে খুনি হাসিনা সহ জড়িত সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ পরিবার ও আহত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করতে হবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের অ্যাম্বাসেডর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, একটা জাতিকে ধ্বংস করবার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করাই যথেষ্ট। আওয়ামী লীগ সেই কাজটাই করেছে। জাতিকে মেধা শূন্য করার লক্ষ্যে দেশের গোটা শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। তাদের সেই পরিবর্তনগুলো অনতিবিলম্বে বাতিল করতে হবে। মতবিনিময় শেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন ও দাঁড়িয়ে স্যালুট প্রদান করা হয়।

Related Articles

আইসিটি সেক্টরে দুর্নীতি দুরীকরণে সংস্কার এজেন্ডা

মঞ্জুর:আইসিটি সেক্টরে দুর্নীতি শুধু আর্থিক ক্ষতিই করেনি, বাংলাদেশের ডিজিটাল উন্নয়নকেও বাধাগ্রস্ত করেছে। তহবিলগুলি কার্যকরভাবে ব্যবহার করা এবং তাদের অভিপ্রেত লক্ষ্যে পোঁছানো নিশ্চিত করতে এই সমস্যাগুলির

আরও পড়ুন

সামসুল হুদার পাওনা টাকার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র গাড়ি সংযোজনকারী প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছে পাওনা টাকা আদায়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে এস আর ট্রাক্টরস। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস

আরও পড়ুন

বিসিএস হেলথ ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের মানববন্ধন কর্মসূচি

মঞ্জুর: স্বাস্থ্য সেক্টরের অবৈধ অ্যাডহক নিয়োগ ও এন-ক্যাডারমেন্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। বুধবার ১৮ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মানববন্ধন কর্মসূচিতে  তারা এ দাবি জানান।

আরও পড়ুন

‘জাপানের মান্যবর রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরির সঙ্গে উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সৌজন্য সাক্ষাৎ’

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে বুধবার তাঁর অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জাপানের মান্যবর রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরি।

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও