Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

দীর্ঘ ১৪ বছর পর দেশের মাটিতে ডেনমার্ক বিএনপির সভাপতি গাজী মনির আহমেদ

মঞ্জুর:  বৃহস্পতিবার,  ২২ আগস্ট ২০২৪ইং   বিকাল ৩ টায়, রাজধানীর ৩১/বি, তোপখানা রোডস্থ হোটেল নিউইয়র্কের টপ ফ্লোর রেষ্টুরেন্টে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের আন্তর্জাতিক বিষয়ক পরিচালক ও ডেনমার্ক বিএনপি’র সভাপতি, বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য গাজী মনির আহমেদ—এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) এর সভাপতি এম. এ. হাশেম রাজুর সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের অ্যাম্বাসেডর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান, ন্যাশনাল বোর্ডের নির্বাহী সদস্য মোঃ আব্দুল গণি,  ল অ্যাফেয়ার্স অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী এ্যাড. সিরাজুল ইসলাম সরকার, সদস্য মোস্তাক মান্নান, বাবুল বেপারী, আবু বায়েজীদ খান মিতুন, আরিফুর রহমান মজুমদার প্রমুখ। মতবিনিময়কালে গাজী মনির আহমেদ বলেন, স্বৈরশাসক খুনি হাসিনার রোষানলের কারণে দীর্ঘ ১৪ বছর প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশে আসতে পারিনি। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার আমার বিরুদ্ধে অন্যায় ভাবে রাষ্ট্রদ্রোহিতা সহ ১২টি মামলা দায়ের করে। প্রবাস জীবনে থাকা অবস্থায়ই মা—বাবা ও এক ভাইকে হারিয়েছি। কিন্তু স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকার আমাকে দেশে আসতে দেয়নি। আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা ফেনীর ছাগলনাইয়ায় আমার পৈত্রিক বাড়ী দখল করে রেখেছে। আমাদের অকুতোভয় ছাত্র—জনতা তাঁদের জীবন দিয়ে আমাদেরকে আওয়ামী লীগের জুলুম থেকে আমাদের মুক্তি দিয়েছেন। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সকল শহীদ ও অংশগ্রহণকারীদের স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণে দলমত নির্বিশেষে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন (বাংলাদেশ চ্যাপ্টার) এর সভাপতি এম. এ. হাশেম রাজু বলেন, গত ১৭ বছরের দুঃশাসনে পিলখানা, শাপলা চত্ত্বর, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সহ যত মানুষ হত্যা ও গুমের শিকার হয়েছেন সকল হত্যার বিচার করতে হবে। দ্রুততম সময়ে খুনি হাসিনা সহ জড়িত সকলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ পরিবার ও আহত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করতে হবে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের অ্যাম্বাসেডর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. মিজানুর রহমান বলেন, একটা জাতিকে ধ্বংস করবার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করাই যথেষ্ট। আওয়ামী লীগ সেই কাজটাই করেছে। জাতিকে মেধা শূন্য করার লক্ষ্যে দেশের গোটা শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে। তাদের সেই পরিবর্তনগুলো অনতিবিলম্বে বাতিল করতে হবে। মতবিনিময় শেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন ও দাঁড়িয়ে স্যালুট প্রদান করা হয়।

Related Articles

সমাজে পিছিয়ে পড়া অবহেলিত জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে যে সকল ভাতা দেওয়া হয় তা প্রকৃত কষ্টার্জিত নির্ভৃল মানুষের কাছে পৌঁছাতে হবেঃউপদেষ্টা শারমিন এস মুরশিদ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষ থেকে সমাজসেবা অধিদপ্তর আয়োজিত জুম প্লাটফর্মে প্রধান

আরও পড়ুন

দেশের ১৮ কোটি মানুষেরই পরিবেশ সচেতন হওয়া জরুরি। – উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, দেশের ১৮ কোটি মানুষেরই পরিবেশ সচেতন হওয়া জরুরি।

আরও পড়ুন

বাণিজ্য উপদেষ্টার সাথে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক : দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সাথে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও সাথে বৈঠক করেছেন। দ্বিপাক্ষিক এ বৈঠকে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে কৃষিখাতে ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তা কামনা

আরও পড়ুন

ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ তিন পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর বাবু বাজার এলাকায় ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ তিন পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির কোতয়ালী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- ১। আকিব হোসেন আলতাফ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman