Somoy News BD

৩রা জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , শুক্রবার
ব্রেকিং নিউজ

বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্রেড সরকারি কর্মচারী সমিতির পাঁচ দফা দাবি

মঞ্জুর:  শনিবার ১৮মে জাতীয় প্রেসক্লাবে জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্ৰেড সরকারি কর্মচারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে পেস্কেল ৫ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। নাছির উদ্দিন হাওলাদার বলেন , আমি অনেক কষ্ট করে দুটো লোক নিয়ে এই সংগঠন দ্বার করিয়েছি আমার ব্যংক একাউন্ট নেই, এই সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন সহ সংগঠনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র করতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে। আমি আপনাদের প্রয়োজনে নিঃস্বার্থে কাজ করে যাব,আমি প্রাক্তন কমিটি বাতিল করে দিলাম, বর্তমানে ৪৭ সদস্যের নতুন কমিটি ঘোষণা করবেন নির্বাচন কমিশন। ৪৭ জনের একটি নতুন কমিটি গঠন করা হয়: নির্বাহী সভাপতি দুইজন ,নাছির উদ্দিন, সাউদ নুর এ শফিউল কাদের,সহ সভাপতি ১১ জন, আব্দুর রহিম, জহিরুল ইসলাম খান, দ্বীন মুহাম্মদ, জাহাঙ্গীর আলম, নুর মোহাম্মদ, ইয়াছিন শেখ আসাদুজ্জামান, সাইফুল ইসলাম,বাদল হোসেন, মিরাজ হোসেন, মোহাম্মদ আলী।<span;>সাধারণ সম্পাদক মোহা: নুর আলম, যুগ্ন সম্পাদক সাজাহান সিরাজ সম্রাট। বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্রেড সরকারি কর্মচারী সমিতি কেন্দ্রীয় কমিটির পেশকৃত ৫ দফা দাবীসমূহ: ১। বৈষম্যহীন ৯ম জাতীয় বেতন কমিশন গঠন করতে হবে। এবং কমিশনের কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে। সর্বনিম্ন বেতন ২৫,০০০/- (পঁচিশ হাজার) টাকা নির্ধারণ করতে হবে। ২। আউট সোর্সিং প্রথা সম্পূর্ণ ভাবে বাতিল করতে হবে। সকল আউট সোর্সিং কর্মচারীকে রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৫ সালের ঘোষণা অনুযায়ী সকর কর্মচারীদের ব্লক পোষ্ট বাতিল করতে হবে। ৩। সচিনালয়ের ন্যায় সকল দপ্তর অধিদপ্তরে ১৭-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের সিলেকশন গ্রেড প্রদান করতে হবে এবং অভিন্ন নিয়োগ বিধি চালু করতে হবে। কর্মরত কর্মচারীদের প্রতি ৫ (পাঁচ) বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রধান করতে হবে। ৪। পূর্বের ন্যায় <span;>শতভাগ পেনশন উত্তোলনের সুযোগ সহ গ্র্যাচুয়িটির হার ১ টাকার স্থলে ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে এবং ১৯৭৩ সালের বঙ্গবন্ধু কর্তৃক ঘোষিত বেতন স্কেল ১ হতে ১০ গ্রেড পূর্ণ নির্ধারণ করতে হবে। ৫। নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ রেল ডিপার্টমেন্টের ন্যায় ৪০% পোষ্য কোঠা সংরক্ষণ করতে হবে। পুলিশের ন্যায় রেশন ব্যবস্থা করতে হবে। নার্সদের ন্যায় পোষাকের টাকা বেতনের সাথে সমন্বয় করতে হবে। বাড়ী ভাড়া ৮০%, চিকিৎসা ভাতা ৩০০০ টাকা, শিক্ষা ভাতা ২০০০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ২০০০ টাকা, টিফিন ভাতা ১৫০০ টাকা, ধোলাই ভাতা ১০০০ টাকা করতে হবে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন, উক্ত সংগঠনের সভাপতি মোঃ রফিকুল আলম, বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূর আলম, নাছির উদ্দিন হাওলাদার, জাহাঙ্গীর হোসেন খান ,দীল মোহাম্মদ , রুহুল আমিন , সাউথ নূর, নূর আলম,সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

Related Articles

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত রাতুলকে আর্থিক সহায়তা দিলো বিজিবি

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত হয়ে দীর্ঘদিন চিকিৎসাধীন থাকা রাইসুর রহমান রাতুল নামের একজন তার চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহ ও পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে

আরও পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতির সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবার কল্যাণ সমিতি ১লা জানুয়ারী ২০২৫, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির ৩য় তলায় ফ্যাসিবাদী পতিত স্বৈরশাসক হাসিনা সরকার তার মন্ত্রী, এমপি, আমলা ও তাদের

আরও পড়ুন

নতুন বছরের আগমনের শুভেচ্ছার বার্তা জানিয়েছেন ঢাকা জেলা যুবদল নেতা শরিফুল ইসলাম সিকদার

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খানঃ কোথায় যেন হারিয়ে গেছে কপি হাউজের সেই সোনালী গোধূলির আকাশে রাত কাটা আর নেই,আমি বসে আছি এক নতুন উদীয়মান পাখির কল

আরও পড়ুন

নতুন বছরের শুভেচ্ছার বার্তা জানিয়েছেন ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ

মোঃ আল-শাহরিয়ার বাবুল খানঃ অতীতের স্মৃতি ও গ্লানিকে পিছনে ফেলে নতুন জীবনের গতিময়,নতুন বছরের আবির্ভাবের বার্তা নিয়ে,সকলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করে, স্মরণীয় ইতিহাসের পাতায়  খচিত

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও