নিজস্বপ্রতিবেদকঃঢাকার বড় মগবাজার
এলাকায় বসবাস কারী ব্যবসায়ী মোঃআরিফ হোসেন গত দুই বছর আগে ১০-০৫-২০২২সালে স্টাম্পের
চুক্তির মাধ্যমে ব্যবসায়িক কাজে ৩ লক্ষ টাকা প্রদান করে কাজী মিনহার মোহসিন
উদ্দিনকে । স্টাম্পের চুক্তি অনুযায়ী নিদিষ্ট
সময় পার হয়ে গেলেও মিনহার মোহসিন
মোঃআরিফ হোসেনের পাওনা টাকা পরিশোধ করে নাই। আরিফ হোসেন পাওনা টাকা চাইতে গেলে তাকে মিনহার মোহসীন ভয়ভীতি এবং হুমকি দেয় (মোবাইলে রেকর্ড কৃত)।কাজী মিনহার মোহসীনের পিতার নাম কাজী নাসিম উদ্দিন, মাতার নাম আয়েশা রোখসানা,ঠিকানা ২৪/এ,কামাল মঞ্জিল,গ্রাম/রাস্তাঃজামালখান
ডাকঘরঃসদর-৪০০,কোতয়ালী,চট্রগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম বর্তমান এপি,৬০/১ বীর উত্তম একে এম
শফিউল্লাহ সড়ক, গ্রীন রোড, কলা বাগান,ঢাকায় বসবাস করছেন।এবিষয়
মোঃআরিফ হোসেন হাতিরঝিল থানায়
একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।যাহার নং-৯৬২,তাং-২৯-০৮-২০২৪।মোঃআরিফ
হোসেন গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে আসেন সঠিক ঘটনা গনমাধ্যমে তুলে ধরার জন্য।সময় নিউজ বিডি ডট নেটের সাংবাদিক মোঃআজিজুল হাকিম কাজী মিনহার মোহসীনকে ফোন দিলে ফোন ধরেনি কিন্তু হোয়াস্টঅ্যাপে উল্টো সাংবাদিকে দুদকের অভিযোগের ভয় দেখায়। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আরিফ হোসেন জানান, কাজী মিনার মোহসিনের কাছে টাকা ফেরত চাইলে তিনি তাকে মারধরের ভয় দেখান দেন এবং তাকে তুলে নিয়ে আসার হুমকি দেন। এক প্রশ্নের জবাবে আরিফ হোসেন আরও বলেন,আমাকে কিডন্যাপের হুমকি দিয়েছে, আমি জীবনের সংকটে আছি।
কাজী মিনার মোহসীন ধারকৃত টাকা ফেরত না দিয়ে নানা রকম তালবাহানা করতে থাকে।আমি আমার টাকা গুলো ফেরত চাই।হাতিরঝিল থানার দায়িত্বরত জিডির তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমার কাছে জিডির কাগজ এখনও হাতে আসে নাই।
“একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতলের ব্যাপক ব্যবহার বাড়াচ্ছে স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত ঝুঁকি”
মঞ্জুর:এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন-এসডো তার প্রধান কার্যালয়ে ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ “একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বোতলের পরিবেশগত প্রভাব: দূষণ ও স্বাস্থ্য ঝুঁকি” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন