Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

অদক্ষ চালকদের নিয়োগ বাতিলের দাবি

মঞ্জুর:গতকাল২৫ মার্চ ২০২৪ ইং, সোমবার, সকাল সাড়ে ১১টা বাংলাদেশ ক্রাইম
রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন(ক্র্যাব) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।টাঙ্গাইল জেলার ১২টি থানার দক্ষ গাড়ী চালকদের বাদ দিয়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অদক্ষ গাড়ী চালকদের নিয়োগ দেয়ার প্রতিবাদ এবং অদক্ষ চালকদের নিয়োগ বাতিলের দাবিতে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আব্দুল করিম, পিতা- সাখাওয়াত হোসেন, টাঙ্গাইল। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে স্মার্ট এবং ডিজিটাল দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য উদ্যোগ নেন। এর জন্য সে সকল অফিস আদালত ডিজিটাল এবং স্মার্টনেসের আওতায় আনেন। সরকার যাতে জনগণকে খুব দ্রুত ও সঠিক সময়ে সেবা দিতে পারে এর জন্য সরকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে অফিসারদের যাতায়াতের জন্য গাড়ী বরাদ্দ করেন। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধিনে সারা বাংলাদেশে মাঠ পর্যায়ে সরকারি কমিশনার (ভূমি) অফিসারদের জন্য ভূমি ও সার্কেল অফিসের জন্য ৪৯৪টি ডাবল কেবিনের পিকআপ গাড়ী বরাদ্দ দেন। ৪৯৪টি গাড়ীর জন্য ৪৯৪ গাড়ী চালক মাস্টার রোলে যোগদান করেন। যোগদানকৃত গাড়ী চালকরা সরকারের স্বার্থে জনগণের সেবায় নিয়োজিত ছিল এবং আজও আছে। কিন্তু গাড়ী চালকরা সরকারের কাছ থেকে তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি। আমরা সকল গাড়ী চালকরা খেয়ে না খেয়ে জনগণের সেবা দিয়েছি। আমরা সকলেই একটি আশায় ছিলাম ভবিষ্যতে এর চেয়ে ভালো কিছু পেতে পারি। আমরা কোন দিন অফিসারদের কথার অবাধ্য হইনি এবং অফিসারদের কথা সর্বদাই শুনেছি। অফিসারদের সাথে সম্মানের সাথে চাকুরি করে আসছি। আমাদের টাঙ্গাইল জেলার সকল উপজেলায় ভূমি অফিসে সরকার গাড়ী প্রদান করেন ডিসি শহিদুল ইসলাম স্যারের সময়। ডিসি স্যার আমাদের সকল গাড়ী চালকদের বলেছিলেন, দোয়া করি তোমরা মনোযোগ সরকারের কাছে কর, ভবিষ্যতে তোমাদের একদিন সরকার রাজস্বখাতে স্থায়ীভাবে নিয়ে নেবে। শহিদুল স্যারের পরে ডিসি ড. আতাউল গণি স্যার দায়িত্ব<span;>নেওয়ার পর শ্রমিক মজুরি কর্মচারী খাত হতে রাজস্ব খাতে স্থায়ীভাবে গাড়ী চালক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য আবেদন করি তার কাছে । তিনি এবং সচিব স্যার ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধিনে ও আমাদের সহকারী কমিশনার (ভূমি) স্যারেরা আবেদন দেন রাজস্ব খাতের জন্য। আমাদের ডিসি ড. আতাউল গণি স্যার টাঙ্গাইল জেলা ভূমি অফিসের দৈনিক মজুরিভিত্তিক গাড়ী চালকদের বয়স শিথিল করে স্থায়ীভাবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য আবেদনপত্র সচিব (ভূমি মন্ত্রণালয়) স্যারের কাছে প্রেরণ করেন। তার কিছু দিন পরে উপজেলা ভূমি অফিসের গাড়ী চালকদের এবং ভূমি রাজস্ব অফিস সহায়কদের নিয়োগ আনেন। স্যারের পদোন্নতি হওয়ায় তিনি রাজশাহী চলে যান। এ কারণে তিনি নিয়োগ দিয়ে যেতে পারেননি । ডিসি জসিম উদ্দিন হায়দার স্যার চলে যাওয়ার পর আসেন আমাদের বর্তমান ডিসি জনাব মো. কায়ছারুল ইসলাম স্যার। এই স্যার এসে আমাদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেন। প্রবেশপত্র পাওয়ার পর স্যারের সাথে সকল উপজেলার ভূমি গাড়ী চালকরা দেখা করি। আমাদের চাকুরিতে রাখার জন্য স্যারের কাছে সু- দৃষ্টি কামনা করি।

Related Articles

উত্তর চিংড়াখালী খানবাড়ি জামে মসজিদে অশান্তি: প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা

বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ গত সপ্তাহে সময় নিউজ বিডি অন লাইন নিউজ পোর্টালে”উত্তর চিংড়া খালী খান বাড়ি জামে মসজিদের নামকরন নিয়ে শুরু হয়েছে প্রতিহিংসা”শিরোনামে একটি নিউজ

আরও পড়ুন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিবৃতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : সম্প্রতি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সংগঠন ও জনগণের পক্ষ থেকে স্বৈরশাসন ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার যে দাবি উঠেছে, তা

আরও পড়ুন

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আরও পড়ুন

ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধে তথ্য কর্মকর্তাদের বিশেষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে হবে : প্রধান তথ্য অফিসার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর বলেছেন, ফ্যাক্ট চেকিং ও গুজব প্রতিরোধে তথ্য কর্মকর্তাদের বিশেষ দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে হবে। বুধবার (৭ই মে)

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman