Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

আশুলিয়ায় সিনিয়াটেক্সের এমডির বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যানের সংবাদ সম্মেলন

বিশেষ প্রতিনিধি, আশুলিয়াঃ
১কোটি ১০লক্ষ টাকা পাওনা আদায়ের দাবিতে সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম বেলালের বিরুদ্ধে একই প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান শম্পা বেগমের সংবাদ সম্মেলন।
বৃহস্পতিবার(১৯সেপ্টম্বর) বিকেলে আশুলিয়ার নিজ বাসায় সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন সিনিয়াটেক্স এর চেয়ারম্যান শম্পা বেগম।
এ সময় শম্পা বেগম জানান, ২০২১ইং সালের ১লা জানুয়ারি থেকে আশুলিয়ার হাবিব ক্লিনিক এর পাশে পলাশবাাড়ি এলাকায় সিনিয়াটেক্সএ ৬০লক্ষ টাকা দিয়ে ২০শতাংশ শেয়ার বিনিয়োগ করি এবং সিনিয়াটেক্স এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করি, আমার বেতন ৬০হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু অত্যান্ত দুঃখের বিষয় বিগত দিনে সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম আমাকে সামান্য কিছু  টাকা পয়সা দিতো কিন্তু তাতে আমার সংসার চলতো না। আমার বিনিয়োগকৃত টাকার কোন লভ্যাংশও সে দেয়নি, আমি তার কাছে টাকা চাইলে তিনি নানা রকম তালবাহানা করেন,এবং সে রংপুরের ডা.ওয়াজেদ ও  শেখ হাসিনার ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়ের চাচাতো ভাই হাজী শরিফ কে ৫শতাংশ শেয়ার দিয়ে তাদের আওয়ামীলীগের ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে আমাকে ভয়ভীতি দেখাতো। রবিউল ইসলাম বেলাল নিজেও রংপুর জেলার পীরগঞ্জ থানার মিঠিপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মানব সম্পদ সম্পাদক হিসেবে স্ব-পদে বহাল আছেন।  গত ৫ আগষ্ট ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামীলীগ ক্ষমতা হারানোর পর আমি গত ১৩ই সেপ্টেম্বর আশুলিয়ার পলাশ বাড়িতে সিনিয়াটেক্স এ যাই আমার পাওনাদি চাইতে, এ সময় সিনিয়াটেক্স এর এমডি রবিউল ইসলাম বেলাল আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল দেয় ও চড় থাপ্পর মেরে ধাক্কাতে ধাক্কাতে চার তলা থেকে নিচে নামিয়ে দেয়।সে তখন  আমাকে নানা রকম  হুমকি দিতে থাকে আর বলে, কোন দিন টাকার বিষয়ে ঐখানে গেলে আমাকে জানে মেরে ফেলবে।এ বিষয়ে আমি আশুলিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছি।
আর আজকের এই সংবাদ সম্মেলনে আপনাদের কাছে আমি সাহায্য চাই আপনারা আপনাদের মিডিয়ায় প্রকাশ করুন, আমার ন্যায্য পাওনা শেয়ারের মূল টাকা, লভ্যাংশ ও মাসিক বেতন বাবদ ১কোটি ১০ লক্ষ টাকা টাকা ফেরত চাই। আমি আমার তিনটি বাচ্চা নিয়ে খুবই কষ্টে জীবন যাপন করছি। খেয়ে না খেয়ে আমাদের দিন কাটছে,আমার ছেলেটা অসুস্থ্য, ডাক্তার বলেছে তাকে বাহিরে নিয়ে চিকিৎসা করতে। তাই আমার টাকা গুলো ফেরৎ চাই।

Related Articles

ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ – উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক  মহোৎসব

মঞ্জুর: মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক মহোৎসব উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কামরুল হাসান প্রেসিডেন্ট অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব

আরও পড়ুন

জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা অনুষ্ঠিত

মো:আশরাফুল আলমঃজাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি জনাব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে গতকাল

আরও পড়ুন

গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের চলমান বিভিন্ন অভিযানে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ জাল, মাছ ও জেলীযুক্ত চিংড়ি উদ্ধারসহ আটক ৩১০ জন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও নৌ পথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নৌ পুলিশ দেশব্যাপী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের বিভিন্ন

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক প্রস্থেটিক্স ও অর্থোটিক্স দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রস্থেটিক্স অ্যান্ড অর্থোটিক্স (আইএসপিও)-বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman