মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা
ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে
হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ভাজন
গ্রেফতার হন তাইজুদ্দিন।মামলার এজাহার সূত্রে জানাযায়, গত ৪-৯-২০২৪
বাদী রমজান থানায় এসে অভিযোগর মাধ্যমে
জানায়,আমার ছোট ভাই মোঃসনু(২৮),পিতা মোঃ
বাবুল,মাতাঃসালমা বেগম,সাং-বাসা নং-৬১৬, সেক্টর -৯,জেনেভা ক্যাম্প,থানা-মোহম্মাদপুর, ঢাকাআমার ভাই একজন রিক্সা চালক।মাদক ব্যবসার
বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন যাবৎ সোচ্চার ছিলেন আমার ভাই সনু।গত ৪-৯-২০২৪ ইং তারিখে অনুমানিক
সকাল ৭:৩০ ঘটিকার সময় মোহাম্মদপুর থানাধীন
জেনেভা ক্যাম্পস্হ সেক্টর -৬, কসাই পট্টি গলিতে
পৌছালে পূর্বশত্রুতার জের ধরে বিবাদিরা হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে সনুকে আক্রমণ করে। বিবাদী ১/সোহেল ভুইয়া সোহেল (৩০),২/টুনটুন (৩৩),৩/কলিম জাম্বু(৪৫),৪/বাবু(৩৫),৫/
ইরফান (৩২) হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদীর
ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি গুলি করতে
থাকে।বিবাদীরা সনুর মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘটনা
স্হল ত্যাগ করে। পরবর্তীতে বাদীর ভাগিনা শাকিব (১৯),প্রতিবেশী রাজু(৩০) মিলে ভিকটিমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সনু
কে মূত্যু ঘোষণা করেন। এঘটনায় একটি মামলা
দায়ের করেন বাদী রমজান।মামলা নং-১৯/১০৮৭,
তারিখ -৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪,ধারা-৩০২/৩৪পেনাল
কোড-১৮৬০। মামলার আসামি ১।সোহেল ভুইয়া
সোহেল (৩০),২।টুনটুন(৩৩), ৩।কলিম জাম্বু(৪৫),৪।বাবু(৩৫),৫।ইরফান(৩২), ৬।আরিফ(৩৩), ৭।আমিন(৩০),৮।রানা(২৮),৯।
নওশাদ(৩৪),১০।সিমা(৫২) সহ নাম না জানা
অনেকে।কিন্তু দঃখের বিষয় এজাহারে
নাম না থাকা সত্ত্বেও তাইজুদ্দিনকে বাদীর
কয়েকজন মিলে বেধড়ক মারপিট করে
মামলার আয়োর কাছে ফোন দিয়ে তুলে
দেয়।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম
তাইজুদ্দিনকে মোহম্মাদপুর থানার মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করেন।
এবিষয় মামলার বাদী রমজান বলেন,আমরা তাকে মারপিট করিনাই তাকে মারপিট করেছে জনগন।মামলার এফআইআর এ তাইজুদ্দিনের নাম নেই কিন্তু জনগন মারবে কেন? এই প্রশ্নের
জবাবে মামলার বাদী রমজান গণমাধ্যমকে কোন জবাব দিতে পারে নাই।আমাদের সাথে কথা হয় জেনেভা ক্যাম্পের বিভিন্ন
লোকজনের সাথে তারা বলেন তাইজুদ্দিন ও তার
পরিবার কোন মাদকের সাথে জড়িত নয়।তাইজুদ্দিন একটি মাংসের দোকানে কাজ করেন তার পিতা শরফ উদ্দিন দর্জির কাজ করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম বলেন,গ্রেফতার কৃত তাজুউদ্দীন ঘটনার সাথে
প্রত্যাক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারে।ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন,একটি অবাধ সুস্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা হোক।তাইজুদ্দিন নিরাপরাধ হয়েও জেল হাজতে থাকা কাম্য হতে পারে না।আমরা লভিলম্বে তাইজুদ্দিনের মুক্তি কামনা করি।
তাইজুদ্দিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহারের
জোর দাবি জানাচ্ছি।
বায়ুদূষণ, পানিদূ্ষণ এবং শব্দদূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকার ও গণমাধ্যমকে একসাথে কাজ করতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ ও পানি দূষণ প্রতিরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায়