Somoy News BD

২১শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

মামলার আসামি না হয়ে গ্রেফতার তাইজুদ্দিন এখন কারা হেফাজতে

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা
ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে
হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ভাজন
গ্রেফতার হন তাইজুদ্দিন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানাযায়, গত ৪-৯-২০২৪
বাদী রমজান থানায় এসে অভিযোগর মাধ্যমে
জানায়,আমার ছোট ভাই মোঃসনু(২৮),পিতা মোঃ
বাবুল,মাতাঃসালমা বেগম,সাং-বাসা নং-৬১৬, সেক্টর -৯,জেনেভা ক্যাম্প,থানা-মোহম্মাদপুর, ঢাকাআমার ভাই একজন রিক্সা চালক।মাদক ব্যবসার
বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন যাবৎ সোচ্চার ছিলেন আমার ভাই সনু।গত ৪-৯-২০২৪ ইং তারিখে অনুমানিক
সকাল ৭:৩০ ঘটিকার সময় মোহাম্মদপুর থানাধীন
জেনেভা ক্যাম্পস্হ সেক্টর -৬, কসাই পট্টি গলিতে
পৌছালে পূর্বশত্রুতার জের ধরে বিবাদিরা হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে সনুকে আক্রমণ করে। বিবাদী ১/সোহেল ভুইয়া সোহেল (৩০),২/টুনটুন (৩৩),৩/কলিম জাম্বু(৪৫),৪/বাবু(৩৫),৫/
ইরফান (৩২) হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদীর
ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি গুলি করতে
থাকে।বিবাদীরা সনুর মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘটনা
স্হল ত্যাগ করে। পরবর্তীতে বাদীর ভাগিনা শাকিব (১৯),প্রতিবেশী রাজু(৩০) মিলে ভিকটিমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সনু
কে মূত্যু ঘোষণা করেন। এঘটনায় একটি মামলা
দায়ের করেন বাদী রমজান।মামলা নং-১৯/১০৮৭,
তারিখ -৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪,ধারা-৩০২/৩৪পেনাল
কোড-১৮৬০। মামলার আসামি ১।সোহেল ভুইয়া
সোহেল (৩০),২।টুনটুন(৩৩), ৩।কলিম জাম্বু(৪৫),৪।বাবু(৩৫),৫।ইরফান(৩২), ৬।আরিফ(৩৩), ৭।আমিন(৩০),৮।রানা(২৮),৯।
নওশাদ(৩৪),১০।সিমা(৫২) সহ নাম না জানা
অনেকে।কিন্তু দঃখের বিষয় এজাহারে
নাম না থাকা সত্ত্বেও তাইজুদ্দিনকে বাদীর
কয়েকজন মিলে বেধড়ক মারপিট করে
মামলার আয়োর কাছে ফোন দিয়ে তুলে
দেয়।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম
তাইজুদ্দিনকে মোহম্মাদপুর থানার মাধ্যমে  জেল হাজতে প্রেরন করেন।
এবিষয় মামলার বাদী রমজান বলেন,আমরা তাকে মারপিট করিনাই তাকে মারপিট করেছে জনগন।মামলার এফআইআর এ তাইজুদ্দিনের নাম নেই কিন্তু জনগন মারবে কেন? এই প্রশ্নের
জবাবে মামলার বাদী রমজান গণমাধ্যমকে কোন জবাব দিতে পারে নাই।

আমাদের সাথে কথা হয় জেনেভা ক্যাম্পের বিভিন্ন
লোকজনের সাথে তারা বলেন তাইজুদ্দিন ও তার
পরিবার কোন মাদকের সাথে জড়িত নয়।তাইজুদ্দিন একটি মাংসের দোকানে কাজ করেন তার পিতা শরফ উদ্দিন দর্জির কাজ করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম বলেন,গ্রেফতার কৃত তাজুউদ্দীন ঘটনার সাথে
প্রত্যাক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারে।

ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন,একটি অবাধ সুস্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা হোক।তাইজুদ্দিন নিরাপরাধ হয়েও জেল হাজতে থাকা কাম্য হতে পারে না।আমরা লভিলম্বে তাইজুদ্দিনের মুক্তি কামনা করি।
তাইজুদ্দিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহারের
জোর দাবি জানাচ্ছি।

Related Articles

শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন (দ্য কমিশন অব এনকোয়ারি অন এনফোর্সড ডিসাপিয়ারেন্স) আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একটি বৈঠক করেছেন।

আরও পড়ুন

আশুলিয়ায় বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ এর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত।

হৃদয় শিকদার :আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার <span;>(১৭ জানুয়ারি)  আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়ন এর ইউনিক এলাকায়

আরও পড়ুন

চাকুরীর পরীক্ষায় বৈষম্যের শিকার এবং স্বামীকে মানষিক নির্যাতনে ন্যায় বিচারের দাবি

মঞ্জুর: খোদেজা আক্তার (স্বামী-জুয়েল মোঃ বিল্লাল)  ১৬ই জানুয়ারী ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে খোদেজা আক্তার বলেন, আমি খোদেজা

আরও পড়ুন

হেযবুত তাওহীদের সংবিধান ও রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: বুধবার ১৫ জানুয়ারি জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে হেযবুত তাওহীদের আয়োজনে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন,

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও