Somoy News BD

৯ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

মামলার আসামি না হয়ে গ্রেফতার তাইজুদ্দিন এখন কারা হেফাজতে

মোঃসাজ্জাদ হোসেন মোস্তফাঃরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা
ধীন জেনেভাক্যাম্পের ৬ নং সেক্টরে কসাইপট্টি গলিতে সনু নামের এক রিক্সা চালকে গুলি করে
হত্যা করা হয়।আর এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ভাজন
গ্রেফতার হন তাইজুদ্দিন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানাযায়, গত ৪-৯-২০২৪
বাদী রমজান থানায় এসে অভিযোগর মাধ্যমে
জানায়,আমার ছোট ভাই মোঃসনু(২৮),পিতা মোঃ
বাবুল,মাতাঃসালমা বেগম,সাং-বাসা নং-৬১৬, সেক্টর -৯,জেনেভা ক্যাম্প,থানা-মোহম্মাদপুর, ঢাকাআমার ভাই একজন রিক্সা চালক।মাদক ব্যবসার
বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন যাবৎ সোচ্চার ছিলেন আমার ভাই সনু।গত ৪-৯-২০২৪ ইং তারিখে অনুমানিক
সকাল ৭:৩০ ঘটিকার সময় মোহাম্মদপুর থানাধীন
জেনেভা ক্যাম্পস্হ সেক্টর -৬, কসাই পট্টি গলিতে
পৌছালে পূর্বশত্রুতার জের ধরে বিবাদিরা হাতে আগ্নেয়াস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে সনুকে আক্রমণ করে। বিবাদী ১/সোহেল ভুইয়া সোহেল (৩০),২/টুনটুন (৩৩),৩/কলিম জাম্বু(৪৫),৪/বাবু(৩৫),৫/
ইরফান (৩২) হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে বাদীর
ভাইকে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি গুলি করতে
থাকে।বিবাদীরা সনুর মৃত্যু নিশ্চিত করে ঘটনা
স্হল ত্যাগ করে। পরবর্তীতে বাদীর ভাগিনা শাকিব (১৯),প্রতিবেশী রাজু(৩০) মিলে ভিকটিমকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সনু
কে মূত্যু ঘোষণা করেন। এঘটনায় একটি মামলা
দায়ের করেন বাদী রমজান।মামলা নং-১৯/১০৮৭,
তারিখ -৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪,ধারা-৩০২/৩৪পেনাল
কোড-১৮৬০। মামলার আসামি ১।সোহেল ভুইয়া
সোহেল (৩০),২।টুনটুন(৩৩), ৩।কলিম জাম্বু(৪৫),৪।বাবু(৩৫),৫।ইরফান(৩২), ৬।আরিফ(৩৩), ৭।আমিন(৩০),৮।রানা(২৮),৯।
নওশাদ(৩৪),১০।সিমা(৫২) সহ নাম না জানা
অনেকে।কিন্তু দঃখের বিষয় এজাহারে
নাম না থাকা সত্ত্বেও তাইজুদ্দিনকে বাদীর
কয়েকজন মিলে বেধড়ক মারপিট করে
মামলার আয়োর কাছে ফোন দিয়ে তুলে
দেয়।মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম
তাইজুদ্দিনকে মোহম্মাদপুর থানার মাধ্যমে  জেল হাজতে প্রেরন করেন।
এবিষয় মামলার বাদী রমজান বলেন,আমরা তাকে মারপিট করিনাই তাকে মারপিট করেছে জনগন।মামলার এফআইআর এ তাইজুদ্দিনের নাম নেই কিন্তু জনগন মারবে কেন? এই প্রশ্নের
জবাবে মামলার বাদী রমজান গণমাধ্যমকে কোন জবাব দিতে পারে নাই।

আমাদের সাথে কথা হয় জেনেভা ক্যাম্পের বিভিন্ন
লোকজনের সাথে তারা বলেন তাইজুদ্দিন ও তার
পরিবার কোন মাদকের সাথে জড়িত নয়।তাইজুদ্দিন একটি মাংসের দোকানে কাজ করেন তার পিতা শরফ উদ্দিন দর্জির কাজ করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই নাসিম বলেন,গ্রেফতার কৃত তাজুউদ্দীন ঘটনার সাথে
প্রত্যাক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত থাকতে পারে।

ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন,একটি অবাধ সুস্ঠ ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির আওতায় আনা হোক।তাইজুদ্দিন নিরাপরাধ হয়েও জেল হাজতে থাকা কাম্য হতে পারে না।আমরা লভিলম্বে তাইজুদ্দিনের মুক্তি কামনা করি।
তাইজুদ্দিনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহারের
জোর দাবি জানাচ্ছি।

Related Articles

বায়ুদূষণ, পানিদূ্‌ষণ এবং শব্দদূষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকার ও গণমাধ্যমকে একসাথে কাজ করতে হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ ও পানি দূষণ প্রতিরোধ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায়

আরও পড়ুন

অনিয়মের অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট

মঞ্জুর: কাকলি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দীন মোহাম্মদ খানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎসহ যেসব অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে সেগুলোকে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে দাবি করেছেন তিনি। পাশাপাশি

আরও পড়ুন

সেন্টমার্টিনে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ এবং পর্যটকের সংখ্যা সীমিত করা হবে। – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সেন্টমার্টিনে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করা হবে। পাশাপাশি, পর্যটকের সংখ্যা সীমিত

আরও পড়ুন

বেদেনা ও তার ছেলের ত্রাসের রাজত্বের অবসানঃদুইটি পিস্তল উদ্ধার।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর পশ্চিম ধানমণ্ডি এলাকার মাদক ব্যাবসায়ী ও মহিলা সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত বেদেনা।তার দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ পুরো পরিবার সন্ত্রাসী হিসেবে এলাকায় ব্যাপক

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও