Somoy News BD

১২ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

নারীর অগ্রগতিকে এগিয়ে নিতে ও নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকারের পাশাপাশি সমাজের সোসাল সোসাইটির প্রতি আহবান

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস প্রয়োজন। তিনি বলেন , নারীর অগ্রগতিকে এগিয়ে নিতে ও নারীর সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকারের পাশাপাশি সমাজের সোসাল সোসাইটির সমন্বিত উদ্যোগ ও কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে হবে।
তিনি আজ ঢাকায় গুলশানে স্থানীয় একটি হোটেলে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত Multi stakeholder consultation on outcom of the sixty-ninth session on the Commission on the Status of Women (CSW) কনসালটেশন ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ২০২৫ সালের ১০-২১ মার্চ পর্যন্ত নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতিসংঘে নারী মর্যাদা বিষয়ক কমিশনের (CSW)৬৯ অধিবেশনে ১৯৩ টি সদস্য রাষ্ট্র অংশগ্রহণ করে। সেখানে বেইজিং কর্মপরিকল্পনার পূর্ণ বাস্তবায়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নের জন্য ত্বরান্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, নারী ও মেয়েদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টিতে সরকার কাজ করছে। নারী সংস্কার কমিশনের রিপোর্টে নারীর অধিকার ও সমতা অর্জন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নেও নারী কমিশন কাজ করছে। এই কমিশনে জুলাই বিপ্লবে যোদ্ধা হিসেবে প্রায় ৭০ শতাংশ নারী কন্যাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ রিপোর্টে থাকা
প্রয়োজন।
উপদেষ্টা বলেন, নারী পুরুষের সম্মিলিত প্রয়াসে বিশ্ব যখন এগিয়ে তখন আমরা এদেশের পুরুষতান্ত্রিক সমাজে এতোদিনেও নারী নির্যাতনের মানসিকতার পরিবর্তন করতে পারিনি । সমাজের সবকাজে নারী অধিকারের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে এদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তিনি বলেন, নারী ও শিশুর উপর যে নির্যাতন, সাইবার বুলিং হচ্ছে তা প্রতিরোধে আমাদের সংস্কৃতিতে, মনোজগতে ও ধর্মীয় অনুশাসনের উপর গবেষণা প্রয়োজন। এছাড়াও সমাজে কিশোর গ্যাং বেড়েছে। এই কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে।
নারী নির্যাতনের জায়গায় আমরা এতো দিন কেন জিয়িয়ে রাখলাম, কেন এতোদিন নারী নির্যাতনের পরিবর্তন করতে পারলো না, এটা একটা ভাববার বিষয় উল্লেখ করে বলেন, আমি মনে করি দেশকে এগিয়ে নিতে নারী পুরুষের বিভাজন না করে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এগিয়ে যেতে হবে। তিনি বলেন, আমার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে গ্রামের প্রান্তিক পর্যায়ে অবহেলিত নারী ও শিশুর সহযোগিতায় কুইক রেস্পন্স টিম গঠন করা হয়েছে এবং জুলাই কন্যাদের নিয়ে সাইবার বুলিং প্রতিরোধে ভূমিকা রাখার জন্য কমিটি গঠন করা হবে,এর সাথে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সহযোগী হিসেবে কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

Related Articles

ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ – উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক  মহোৎসব

মঞ্জুর: মঙ্গলবার ১১ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ই ক্লাব ফ্যামিলি নাইট ২০২৫ উদ্যোক্তা, বিনোদন ও পারিবারিক বন্ধনের এক মহোৎসব উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কামরুল হাসান প্রেসিডেন্ট অন্ট্রাপ্রেনিওরস ক্লাব অব

আরও পড়ুন

জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা অনুষ্ঠিত

মো:আশরাফুল আলমঃজাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (এনএসডিএ)-এর কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪তম সভা প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব ও কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি জনাব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সভাপতিত্বে গতকাল

আরও পড়ুন

গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের চলমান বিভিন্ন অভিযানে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ ঘোষিত অবৈধ জাল, মাছ ও জেলীযুক্ত চিংড়ি উদ্ধারসহ আটক ৩১০ জন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দেশের মৎস্য সম্পদ রক্ষা ও নৌ পথে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে নৌ পুলিশ দেশব্যাপী বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৭ (সাত) দিনব্যাপী নৌ পুলিশের বিভিন্ন

আরও পড়ুন

আন্তর্জাতিক প্রস্থেটিক্স ও অর্থোটিক্স দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর:ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর প্রস্থেটিক্স অ্যান্ড অর্থোটিক্স (আইএসপিও)-বাংলাদেশ এর উদ্যোগে ৪ নভেম্বর ২০২৫ তারিখে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। সংবাদ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman