Somoy News BD

১৬ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , রবিবার
ব্রেকিং নিউজ

স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের পাঁচ দাবি

মঞ্জুর: অবৈধ পদোন্নতি বাতিলসহ পাঁচ দাবি জানিয়েছে স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তারা। শনিবার ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির সাগর-রুনি হলে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা। লিখিত বক্তব্যে স্বাস্থ্য ক্যাডারের কর্মকর্তারা জানান, ক্যাডার সার্ভিস গঠন হওয়ার পর থেকে বিগত প্রায় ৪০ বছর ধরে আমরা দেশের মানুষকে নিরবিচ্ছিন্নভাবে স্বাস্থ্যসেবা করে আসছি এবং শত সীমাবদ্ধতা, বৈষম্য ও অপ্রাপ্তি সত্ত্বেও আমরা দেশের জনগণকে সেবা দিতে কখনো পিছপা হইনি। কিন্তু বিগত কিছু বছর আমরা উদ্বেগের সঙ্গে খেয়াল করছি, সরকারি চাকরিবিধির গুরুতর লঙ্ঘন করে ক্যাডার পদগুলোতে ভিন্ন নিয়োগ বিধির আওতায় নিয়োগপ্রাপ্ত অ্যাডহক ও প্রকল্প কর্মকর্তাদের পদায়ন ও পদোন্নতি দেয়া শুরু করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু দুষ্কৃতকারী কর্মকর্তা। চাকরিবিধির গুরুতর লঙ্ঘন হওয়ায় আমরা লিখিতভাবে আমাদের আপত্তি জানিয়ে প্রক্রিয়াগতভাবে আগাতে থাকি। কিন্তু উক্ত শাখাসমূহের কর্মকর্তাদের অনিয়ম করা হতে থামানো যায়নি, বরঞ্চ এই অন্যায়ের মাত্রা ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। অদ্যাবধি প্রায় সহস্রাধিক ভুয়া পদোন্নতি, জনপ্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে প্রায় ৫ শতাধিক ভূয়া পদায়ন, ক্যাডার কর্মকর্তাকে অ্যাডহকদের অধীনস্ত করা ইত্যাদি চরম আকার ধারণ করে।  এই নানা অনিয়মের কারণে ৩৫ হাজার ক্যাডার কর্মকর্তা ক্ষুব্ধ। আমরা আমরা মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রীপরিষদ বিভাগ, সরকারি কর্মকমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরগুলোতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সব অনিয়ম লিখিতভাবে জমা দিয়েছি। তারা আরো জানান, ক্যাডারকে অ্যাডহক কর্মকর্তাদের অধীনস্ত করার রেওয়াজ কোনো আইন ও বিধিতেই সমর্থন করে না, শতভাগ অবৈধ। এই অন্যায় ও জুলুম আমরা মানি না।  স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের দাবিগুলো হলো-সব প্রকার অবৈধভাবে স্হায়ীকরণ বাতিল করতে হবে। সব ধরনের অবৈধ পদোন্নতি বাতিল করতে হবে, সব ধরনের অবৈধ পদায়ন বাতিল করতে হবে, চলমান প্রমার্জনার সব প্রক্রিয়া স্থায়ী আদেশভাবে বাতিল ঘোষণা করতে হবে, এসব অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে তদন্তসাপেক্ষে বিধিমোতাবেক কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস হেলথ ক্যাডার এসোসিয়েশনের আহবায়ক ডাঃ মোহাম্মদ নেয়ামত হোসেন, ডাঃ নাসরিন, ডাঃ সামস প্রমুখ।

Related Articles

মহিষ গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মোঃজহিরুল ইসলামঃ মহিষের উপর গবেষণা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, মহিষ নিয়ে গবেষণা অব্যাহত রাখতে হবে। কোনভাবেই এ থেকে

আরও পড়ুন

শাহনাজ পারভিন বিরুদ্ধে এলজিইডির কর্মকর্তাদের ব্লাকমেলিং করে অর্থ আত্মসাৎ ‘র অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এলজিইডিতে নারী কর্মচারীর শাহনাজ পারভীন ব্লাকমেলিং করে অর্থ আত্মসাৎ’র অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) হাসানুজ্জামান।ভুক্তভোগী হাসানুজ্জামান তার লিখিত

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পকে আরও টেকসই করার লক্ষ্য নিয়ে সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আজ ঢাকায় সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরামের ৬ষ্ঠ সংস্করণ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে বাংলাদেশকে দায়িত্বশীল সোর্সিংয়ে নেতৃস্থানীয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের শিল্পখাতকে নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে স্থানান্তরের আহ্বান জানালেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক : পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ব্যবসায়ী সমাজ ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও