Somoy News BD

২৯শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , মঙ্গলবার
ব্রেকিং নিউজ

১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম                                                উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
মহিলা ও শিশু বিষয়ক এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম উল্লেখ করে বলেন, জুলাই আগস্ট এর আন্দোলনে আমাদের বাচ্চারা জীবন দিয়ে শিখিয়ে গেছে। সমাজে যে অন্যায়, নির্যাতন ,দুর্নীতির অন্ধকারাচ্ছন্ন থেকে মুক্তি পেতে আলোর পথ দেখাতে সংগ্রাম করেছিল তারা। তিনি বলেন,  মেধার ভিত্তিতে বাংলাদেশ গড়তে চাই, চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে সমাজ পরিবর্তনে আমাদেরকে এগুতে হবে।

তিনি আজ হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে বাল্যবিবাহ নিরোধকল্পে Accelerating Action to  End Child Marriage in Bangladesh (Phase-ll) প্রকল্পের আওতায় বাল্য বিবাহ নিরোধ : সমস্যা ও করনীয় ” শীর্ষক একটি কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন ।

কর্মশালায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বেগম মমতাজ আহমেদ এর সভাপতিতে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের এডোলেসেন্ট এন্ড ইয়ুথ চিফ ইলিজা আজয়েই, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান এবং স্বাগত বক্তৃতা করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ফিরোজ উদ্দিন খলিফা। কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মোঃ আব্দুল হালিম।  কর্মশালায় উন্মুক্ত আলোচনায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার প্রতিনিধিবর্গ বাল্যবিবাহ নিরোধ, সমস্যা ও করণীয় বিষয়ের উপর আলোকপাত করেন।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা বলেন, বাল্যবিবাহ শিশুদের জন্য একটি বড় অভিশাপ। এই অভিশাপ থেকে মুক্ত পেতে আমাদের সকলের সমন্বিত সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।  তিনি বলেন ,আমাদের দেশে যেখানে নারী নির্যাতন, শিশু বাল্যবিবাহ হবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মহিলা শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়েকে জানাতে হবে এবং আমরা দ্রুত একশানে যাবো। আমরা মনিটরিং এর মাধ্যমে যদি গ্রামে গ্রামে বাল্যবিবাহ সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে পারি তাহলে বাল্যবিবাহ কমে আসবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি আরো বলেন, বাল্যবিবাহ নিরধে আইনের বিধান আছে তা যথাযথভাবে ইমপ্লিমেন্ট হচ্ছে না, আমাদের এখন সুযোগ এসেছে আমরা সমাজে যেখানে যে দুর্বলতা আছে তা চিহ্নিত করে নতুনভাবে কমিটি করে তা সমাধানে কাজ করতে হবে। যারা কমিটিতে থেকে কাজ করছে না তাদেরকে পরিবর্তন করে  দুর্নীতি মুক্ত, সত্যের পথে এগুতে হবে।

Related Articles

লাইসেন্স পেলো স্টারলিংক

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ এনজিএসও সেবাদাতা স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। আজ সোমবার তিনি এই লাইসেন্স অনুমোদন করেন। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)

আরও পড়ুন

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক : আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে রাজনৈতিক

আরও পড়ুন

বিজিবির জনকল্যাণমুখী উদ্যোগ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি জোনের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ও শিক্ষার্থীদেরকে আর্থিক অনুদান, শিক্ষাবৃত্তি ও শিক্ষা উপকরণ প্রদান এবং সেলাই মেশিন বিতরণ* দেশের সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি পার্বত্য

আরও পড়ুন

দূষণরোধী অভিযানে ২৪ কোটি ৬১ লক্ষ টাকা জরিমানা, ৬৭০ টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধ এবং ১ লক্ষ ৮৭ হাজার কেজি পলিথিন জব্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশ অধিদপ্তর সারা দেশে ব্যাপক দূষণবিরোধী অভিযান পরিচালনা করছে। ০২ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ২৮ এপ্রিল ২০২৫

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman