Somoy News BD

ব্রেকিং নিউজ

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার সাথে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত Mr. Reto Renggli-এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

আজ সচিবালয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের জন্য দায়িত্ব গ্রহণের পর স্বল্প সময়ে যে সকল কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন তা সম্পর্কে আলোচনা করেন। এসময় তিনি সুইস কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করার জন্য স্বাগত জানান।

উপদেষ্টা জানান, তিনি সম্প্রতি মাতাবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প পরিদর্শন করেছেন। এই প্রকল্পের আওতায় গভীর সমুদ্র বন্দর, অর্থনৈতিক জোন, রেললাইন ও সড়ক প্রকল্পও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু শুধু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে এর থেকে প্রকৃত সুবিধা পাওয়া সম্ভব নয়, যতক্ষণ পর্যন্ত না অন্য প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। বিগত সরকারের আমলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অপরিকল্পিত উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যৌক্তিক মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি খরচে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে যা ভালু ফর মানি হয়নি।

ফাওজুল কবির খান বলেন, তিনি এখন থেকে বড় প্রকল্পের সাথে ছোটো ছোটো প্রকল্পের মাধ্যমে স্বল্প খরচে দ্রুত তা বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব প্রদান করবেন। নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন ও পরিবেশ বান্ধব জ্বালানি ব্যবহারের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করা হবে। এ সময় তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও উন্নত প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সুইজারল্যান্ড সরকারের সহায়তা চান। সুইস ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশ উন্নয়ন কাজে অংশগ্রহণ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে বিনিয়োগের জন্যও আহ্বাদ জানান উপদেষ্টা।

বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত Reto Renggli গুরুত্বপূর্ণ তিনটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ায় উপদেষ্টাকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এটি বেশ চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। বর্তমান সরকারের স্বল্প সময়ে গৃহীত পদক্ষেপ সমূহের প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিতর্কিত আইন স্থগিত ও বিআরসি আইনের ৩৪ক ধারা বাতিল, ওপেন টেন্ডার, সচিবদের তাদের আওতাধীন কোম্পানির চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারণসহ গৃহীত পদক্ষেপসমূহ এখাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে তিনি এসময় আশা প্রকাশ করেন।

রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি সহায়তার প্রস্তাব গুরুত্বের সাথে বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন।

Related Articles

বাণিজ্য উপদেষ্টার সাথে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক : দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সাথে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনতাও সাথে বৈঠক করেছেন। দ্বিপাক্ষিক এ বৈঠকে চীনের বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে কৃষিখাতে ড্রোন প্রযুক্তির সহায়তা কামনা

আরও পড়ুন

ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ তিন পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে কোতয়ালী থানা পুলিশ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর বাবু বাজার এলাকায় ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ তিন পেশাদার ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির কোতয়ালী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলো- ১। আকিব হোসেন আলতাফ

আরও পড়ুন

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে গত দুইদিনে ডিএমপির ১৬৪৪ মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুইদিনে ১৬৪৪টি মামলা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ। এছাড়াও অভিযানকালে ১০৪টি গাড়ি ডাম্পিং

আরও পড়ুন

যাত্রাবাড়ীতে ট্রাফিক সার্জেন্টের তৎপরতায় ছিনতাইকারী আটক, স্বর্ণের চেইন উদ্ধার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় এক নারীর গলা থেকে স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নিয়ে দৌঁড়ে পালানোর সময় এক ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক করেছে ডিএমপির ট্রাফিক-ওয়ারী বিভাগের সার্জেন্ট

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman