Somoy News BD

১৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , বুধবার
ব্রেকিং নিউজ

ইউজিসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে অপসারণ ও বিচার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

মঞ্জুর: বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব থাকা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীরকে অপসারণ ও বিচার দাবি করেছেন বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী সমাজ নেতারা।  প্রফেসর আলমগীর ইউজিসির সদস্য ও বর্তমানে তিনি চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্বে রয়েছেন। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে এক সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্য বিরোধী প্রকৌশলী সমাজ এর পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পাঠ ও আলোচনা করেন ইঞ্জিনিয়ার  মোতাহার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মো. সাব্বির মোস্তফা খান ও ইঞ্জিনিয়ার  মো. আরিফুল হক। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, আলমগীর একজন স্বেচ্ছাচারী, দুর্নীতিবাজ, স্বৈরাচারের দোসর। তাকে ইউজিসির চেয়ারম্যানের দায়িত্বসহ সদস্য পদ থেকে

অপসারণ এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি। তাকে অপসারণ করা না হলে ছাত্র-জনতা সম্মিলিতভাবে তার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবে। এক্ষেত্রে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার দায় দায়িত্ব কর্তৃপক্ষকেই বহন করতে হবে। আরো বলা হয়, আলমগীর ২০১০থেকে ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ২ মেয়াদে ৮ বছর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়-কুয়েটের ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে কুয়েটের শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশকে ধ্বংস করে দেয়া হয়। ক্যাম্পাসকে নোংরা রাজনীতি ও সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করা হয়। তার দায়িত্ব পালনের শুরু থেকেই ক্ষমতার মসনদ টিকিয়ে রাখার জন্য তিনি কুয়েটে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী বাহিনী গঠন করেন এবং বহিরাগত সন্ত্রাসীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিতে থাকেন। তার পৃষ্ঠপোষকতা ছাত্রলীগ কুয়েট ক্যাম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, কুয়েটে কখনো মদ জুয়ার কথা চিন্তাই করা যেত না। কিন্তু আলমগীরের সময়ে এই অনৈতিক কাজকে আশ্রয় ও প্রশয় দেওয়া হয়। এমনকি অতিরিক্ত মদ্যপান করে ছাত্রলীগ সভাপতির মৃত্যুবরণের পর শিক্ষক ও সাধারণ ছাত্রদের বিরোধিতা সত্ত্বেও ওই ছাত্রের স্মৃতি রক্ষার্থে ক্যাম্পাসে স্মৃতি ফলক তৈরি করা হয়। ইউজিসির সদস্য হিসেবেও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা, নিয়োগ, পদোন্নতি, তদারকি, পরিদর্শন, তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা, পরীক্ষার ফলাফলের স্বচ্ছতা বিধান, সার্টিফিকেট ব্যবস্থাপনা, পরীক্ষার মান নিয়ন্ত্রণ, উন্নয়ন প্রকল্পের তহবিল ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে অনিয়ম, অস্বচ্ছতা, পক্ষপাতিত্ব ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

Related Articles

মানিকগঞ্জের সানোয়ারের বিরুদ্ধে সরকারি চাকরি দেওয়ার নাম করে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ।

শাহ্ আলমঃ নিজেকে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে  চাকরি দেওয়ার কথা বলে বিপুল অঙ্কের টাকা আত্মসাৎ করেছেন মানিকগঞ্জ, সিংগাইরের ছানোয়ার হোসেন, ওরফে খান ছানা। কখনো নিজেকে

আরও পড়ুন

বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের Move To PSC কর্মসূচিসহ ২ দফা দাবি

মঞ্জুরঃ স্বাস্থ্য সেক্টরের অবৈধ অ্যাডহক নিয়োগ ও এন-ক্যাডারমেন্ট বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশন। মঙ্গলবার ১৭ সেপ্টেম্বর পিএসসির সামনে কর্মসূচির মাধ্যমে তারা এ দাবি জানান।

আরও পড়ুন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা : সেনাবাহিনী কী কী করতে পারবে

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পেয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেতী

আরও পড়ুন

কুবি প্লাটুন পরিদর্শনে মুগ্ধতা প্রকাশ করলেন রেজিমেন্ট কমান্ডার লেফট্যানেন্ট কর্ণেল প্রিন্স

কুবি প্রতিনিধি: “আমি কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্লাটুন পরিদর্শন করে ক্যাডেটদের সার্বিক কার্যক্রমে মুগ্ধ হলাম। আমি এই প্লাটুনের বিএনসিসিও, পিইউও এবং ক্যাডেটদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। সবার উত্তরোত্তর

আরও পড়ুন

বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬ – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।

জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের নামে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সমর্থনে একটি বিবৃতি পাঠ করেন।[][] তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর    উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে।

sheikh mujibur rahman

এই বিভাগের আরও